সাত কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
Published: 10th, February 2025 GMT
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাতটি কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিগুলোকে ‘এ’ ও ‘বি’ থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়েছে।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই-সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ওই সাত কোম্পানি হলো—বিকন ফার্মা, রহিমা ফুড, একমি পেস্টিসাইডস, এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, এডভেন্ট ফার্মা ও বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস পিএলসি (বিবিএস)।
আরো পড়ুন:
সিনিয়র সিটিজেন হেলথকেয়ারের শেয়ার কিনবে এডিএন টেলিকম
বেক্সিমকোর আরো চার কারখানা লে-অফ ঘোষণা
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনুমোদিত লভ্যাংশ বিতরণ না করায় এসব কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে বিকন ফার্মা ও রহিমা ফুডকে ‘এ’ থেকে ‘জেড‘ ক্যাটাগরিতে নেওয়া করা হয়েছে। রহিমা ফুড, একমি পেস্টিসাইডস, এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, এডভেন্ট ফার্মা ও বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস পিএলসিকে (বিবিএস) ‘বি’ থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়েছে।
ঢাকা/এনটি/রফিক
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইন ড স ট র জ
এছাড়াও পড়ুন:
২৭ নভেম্বর জকসু নির্বাচন না হলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতারণা হবে: আপ বাংলাদেশ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন ২৭ নভেম্বরেই অনুষ্ঠিত না হলে তা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রশাসনের প্রতারণা বলে মন্তব্য করেছে ইউনাইটেড পিপলস (আপ) বাংলাদেশ। এ সময় পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরে সংগঠনটি।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা শহীদ রফিক ভবনের নিচে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরা হয়েছে।
আরো পড়ুন:
২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচন চায় ছাত্রশিবির
জকসু নির্বাচন নিয়ে একে অপরকে দোষারোপ ছাত্র সংগঠনগুলোর
দাবিগুলো হলো— আসন্ন জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বরেই অনুষ্ঠিত করতে হবে; নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে; নির্বাচন কমিশনের পূর্ণ নিরপেক্ষতা ও স্বাধীনতা রক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে; সব সংগঠনকে সমান সুযোগ দিয়ে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে; অরাজনৈতিক, নিরাপদ ও শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে প্রশাসনকে উদ্যোগ নিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আপ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সদস্য ও জবির প্রধান সংগঠক মাসুদ রানা বলেন, “আমরা যখন জকসুর দাবিতে অনশন করছিলাম, তখন প্রশাসন ২৭ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমাদের অনশন ভাঙিয়েছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, একটি মহল নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে।”
তিনি বলেন, “ডিসেম্বর মাসে ভর্তি পরীক্ষা ও বিভিন্ন বিভাগের ফাইনাল পরীক্ষা থাকায় ওই মাসে নির্বাচন অসম্ভব। তাই ২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচনের উপযুক্ত সময়।”
তিনি আরো বলেন, “আমরা জানতে চাই, নির্বাচন পেছানোর মধ্য দিয়ে জকসু নির্বাচন ভণ্ডুল করার কোনো প্রক্রিয়া চলছে কিনা। পুরান ঢাকাকে অস্থিতিশীল করে একটি মহল নির্বাচন পণ্ড করতে চায়। শিক্ষার্থীদের জীবনের প্রথম ভোট হবে জকসু নির্বাচন—তা থেকে কাউকে বঞ্চিত করা যাবে না।”
ঢাকা/লিমন/মেহেদী