এড শিরান ও অরিজিৎ সিং। একজন ব্রিটিশ ও অন্যজন ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী। তাঁরা যে একে অপরের ভক্ত, এ কথা অবশ্য অনেকেই জানেন। দু'জনে একসঙ্গে মঞ্চে পারফর্মও করেছেন আগে। কিন্তু এবারও তারা একসঙ্গে, কিন্তু একেবারেই ভিন্ন আঙ্গিকে। যা দেখে রীতিমতো শোরগোল পড়েছে ভক্তদের মাঝে।

এড শিরান ও অরিজিৎ সিংয়ের বেশ কিছু ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল। তার একটি ভিডিওতে দেখা যায়, বিকেলের দিকে গঙ্গা নদীতে নৌকা ভ্রমণ করছেন অরিজিৎ-এড শিরান। এ সময় দুই গায়ককে দেখতে নদীর পাড়ে ভিড় জমাতেও দেখা যায় অনুরাগীদের।

আরও একটি ভিডিওতে দেখা যায়, অরিজিতের তার শখের স্কুটারটি চালাচ্ছেন, আর তার পেছনে বসে আছেন এড শিরান। দুই শিল্পীকে এ সময় মুর্শিদাবাদের জিয়াগঞ্জ এলাকার বিভিন্ন রাস্তায় ঘুরতে দেখা যায়। তাদের সাবলীলতায় দেখে বোঝার উপায় নেই, স্কুটারে দুই জন কিংবদন্তী শিল্পী নাকি এলাকার সাধারণ দুই বন্ধু! 

বেঙ্গালুরু কনসার্ট দিয়ে গত ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে এড শিরানের ভারত সফর শুরু হয়েছে। এরপর তার আগামী কনসার্ট শিলংয়ে। সেই সুযোগেই বন্ধু অরিজিতের বাড়িতে বেড়াতে যান এড শিরান।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল

একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদা আক্তারের ছয় সন্তানের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেল। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম আজ প্রথম আলোকে বলেন, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।

ঢামেক হাসপাতালের গাইনি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।

আরও পড়ুনঢাকা মেডিকেলে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম, নবজাতকদের অবস্থা সংকটাপন্ন২২ ঘণ্টা আগে

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নবজাতক বিভাগে আইসিইউতে পর্যাপ্ত শয্যা খালি না থাকায় তিনজনকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকটি বেসরকারি হাসপাতালে আছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • যে ১০ কারণে স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে বেশি ঝগড়া হয়
  • স্মার্ট সিটি হবে চট্টগ্রাম, একসঙ্গে কাজ করবে গ্রামীণফোন-চসিক
  • অনলাইন জীবন আমাদের আসল সম্পর্কগুলোকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে
  • তিনি চাকরি ছাড়বেন শুনলেই সহকর্মীরা হাসাহাসি করেন
  • প্রেমিকের সঙ্গে বাগদান সারলেন হুমা কুরেশি!
  • একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল