Prothomalo:
2025-06-16@06:15:47 GMT

সময় কমলেও বিক্রি বেড়েছে

Published: 15th, February 2025 GMT

ছুটির দিনে সাধারণত একুশে বইমেলা শুরু হয় বেলা ১১টায় শিশুপ্রহর দিয়ে। রাত নয়টা পর্যন্ত মেলা চলে। কিন্তু গত দুই দিনই মেলার সময় কাটা পড়ল শুরুতে আর শেষে। শুক্রবার পবিত্র শবে বরাতের জন্য মেলার দ্বার বন্ধ হয়েছিল সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায়। আর গতকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার জন্য শিশুপ্রহর বাদ পড়ল। মেলা শুরু হয় বেলা দুইটায়। সময় কমলেও গতকাল বিক্রি বেশ ভালো হয়েছে বলে প্রকাশকেরা জানালেন।

মেলার মাঠে কথা হলো বিদ্যা প্রকাশের প্রকাশক মজিবর রহমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, এবারে মেলার চরিত্র ও মেজাজে একধরনের পরিবর্তন রয়েছে। তার ওপর ছুটির দিনে মেলার সময় কমানোর সিদ্ধান্ত বিক্রিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এভাবে সময় কাটছাঁট করার ঘটনা আগে ঘটেনি। এ ছাড়া কিছু গ্রন্থানুরাগী দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে বইমেলায় আসেন। এবার এখনো মেলায় তাঁদের দেখা যাচ্ছে না।

রোকেয়া প্রয়াণলেখ, আবুল আহসান চৌধুরী.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: সময় ক

এছাড়াও পড়ুন:

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় বিকেলে বৈঠকে বসছে কমিটি

সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ পর্যালোচনায় আজ সোমবার বিকেল ৪টায় বৈঠকে বসছে এ সংক্রান্ত উচ্চ পর্যায়ের কমিটি। জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে আজ সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ  কথা বলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা আজ বিকেল ৪টায় মিটিংয়ে বসছি। সেখানে তাদের দাবিগুলো পর্যালোচনা করব। আমরা সুপারিশগুলো উপদেষ্টা পরিষদে তুলব। সরকারি কর্মচারী ভাইদের বলব, সরকারি কাজে যেন ব্যাঘাত না ঘটে। আমাদের সিদ্ধান্ত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করেন।’

তিনি বলেন, ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ পুনরায় বিবেচনার যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে। অবশ্যই এটা পুনরায় বিবেচনার সুযোগ রয়েছে। সরকারি কর্মচারীরা বিড়ম্বনার শিকার হতে পারেন এমন কিছু করা হবে না। এজন্য উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়েছে।’

গত ৪ জুন এ অধ্যাদেশ নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতি পর্যালোচনায় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। কমিটির সদস্য হিসেবে আছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এবং মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আবদুর রশীদ। এ কমিটিকে সাচিবিক সহায়তা দেবেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব।

সম্পর্কিত নিবন্ধ