নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টিকে স্বাগত জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। দলটির সঙ্গে যে কোনো বিষয়ে আলাপ আলোচনার সুযোগ খোলা থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।

শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির উদ্যোগে আত্মপ্রকাশ করছে নতুন এই দল। তাদের আমন্ত্রণে আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে যোগ দেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেলসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতারা।

শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৩টা ১২ মিনিটে মিয়া গোলাম পরওয়ার অনুষ্ঠানস্থলে আসেন। এ সময় মঞ্চে তার নাম ঘোষণা করা হয়। 

আরো পড়ুন:

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধের দাবিতে রাজশাহীতে জামায়াতের বিক্ষোভ

নতুন দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেলেন যারা

সম্প্রতি বিভিন্ন দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করছে জামায়াতে ইসলামী। নতুন দলের সঙ্গেও তারা আলাপ করবে কি না বা কোনো ধরনের জোটে যাবে কি না এই প্রশ্নের জবাবে মিয়া গোলাম পরওয়ার গণমাধ্যমকে বলেন, ‍“আলাপ-আলোচনার পথ সবসময়ই খোলা থাকে। নতুন দলের ক্ষেত্রেও সেই সম্ভাবনা থাকবে।”

এদিকে নতুন দলের আত্মপ্রকাশকে কেন্দ্র করে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে উপস্থিত হচ্ছেন কর্মী-সমর্থকরা। এদিকে নতুন দলের আত্মপ্রকাশকে কেন্দ্র করে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে উপস্থিত হচ্ছেন কর্মী-সমর্থকরা।

ঢাকা/সুকান্ত/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর জ ত য় ন গর ক প র ট

এছাড়াও পড়ুন:

ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী

বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।

প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’

ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান

সম্পর্কিত নিবন্ধ