ফুলেরা গ্রামের নতুন গল্প কবে আসছে
Published: 4th, April 2025 GMT
ওটিটি প্ল্যাটফর্ম অ্যামাজন প্রাইম ভিডিওর জনপ্রিয় সিরিজ ‘পঞ্চায়েত’। পরপর তিনটি সিরিজের অসাধারণ সাফল্যের পর এবার আসতে চলেছে সিরিজটির চতুর্থ পর্ব। গতকাল ৩ এপ্রিল একটি প্রমোশনাল ভিডিওর মাধ্যমে নতুন পর্বের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্মটি। আগামী ২ জুলাই আসতে চলেছে বহুল প্রতীক্ষিত ‘পঞ্চায়েত সিজন ৪’।
উত্তর প্রদেশের একটি প্রত্যন্ত গ্রামে পঞ্চায়েত অফিসের সচিব হিসেবে চাকরি নেন অভিষেক। তাঁর জীবনের নানা ঘটনা, চাকরিজীবনের একাধিক প্রতিকূলতা এই সিরিজের প্রাণ।
আসন্ন সিজনে কীভাবে অভিষেক, প্রধানজি এবং ফুলেরার বাসিন্দারা নতুন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হবেন, তা তুলে ধরা হবে। রক্তের স্রোত না দেখিয়েও যে গুরুগম্ভীর রাজনৈতিক ইস্যু ফুটিয়ে তোলা যায় কমেডি কিংবা সারল্যের মোড়কে, তা ইতিমধ্যেই প্রমাণ করেছেন সিরিজের পরিচালক দীপক কুমার মিশ্র।
ভারতে বেশি দেখা সিরিজের অন্যতম অ্যামাজন প্রাইমের ‘পঞ্চায়েত ৩’। আইএমডিবি.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
২৭ নভেম্বর জকসু নির্বাচন না হলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতারণা হবে: আপ বাংলাদেশ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন ২৭ নভেম্বরেই অনুষ্ঠিত না হলে তা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রশাসনের প্রতারণা বলে মন্তব্য করেছে ইউনাইটেড পিপলস (আপ) বাংলাদেশ। এ সময় পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরে সংগঠনটি।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা শহীদ রফিক ভবনের নিচে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরা হয়েছে।
আরো পড়ুন:
২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচন চায় ছাত্রশিবির
জকসু নির্বাচন নিয়ে একে অপরকে দোষারোপ ছাত্র সংগঠনগুলোর
দাবিগুলো হলো— আসন্ন জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বরেই অনুষ্ঠিত করতে হবে; নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে; নির্বাচন কমিশনের পূর্ণ নিরপেক্ষতা ও স্বাধীনতা রক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে; সব সংগঠনকে সমান সুযোগ দিয়ে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে; অরাজনৈতিক, নিরাপদ ও শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে প্রশাসনকে উদ্যোগ নিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আপ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সদস্য ও জবির প্রধান সংগঠক মাসুদ রানা বলেন, “আমরা যখন জকসুর দাবিতে অনশন করছিলাম, তখন প্রশাসন ২৭ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমাদের অনশন ভাঙিয়েছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, একটি মহল নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে।”
তিনি বলেন, “ডিসেম্বর মাসে ভর্তি পরীক্ষা ও বিভিন্ন বিভাগের ফাইনাল পরীক্ষা থাকায় ওই মাসে নির্বাচন অসম্ভব। তাই ২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচনের উপযুক্ত সময়।”
তিনি আরো বলেন, “আমরা জানতে চাই, নির্বাচন পেছানোর মধ্য দিয়ে জকসু নির্বাচন ভণ্ডুল করার কোনো প্রক্রিয়া চলছে কিনা। পুরান ঢাকাকে অস্থিতিশীল করে একটি মহল নির্বাচন পণ্ড করতে চায়। শিক্ষার্থীদের জীবনের প্রথম ভোট হবে জকসু নির্বাচন—তা থেকে কাউকে বঞ্চিত করা যাবে না।”
ঢাকা/লিমন/মেহেদী