উইকেট কেমন হবে? সব ম্যাচের আগেই প্রশ্নটা অনেকটা ‘কমন’। সিলেট টেস্টের আগে আজ সংবাদ সম্মেলনে আসা ফিল সিমন্সের কাছেও প্রশ্নটা করা হলো, ‘কেমন উইকেট চান?’ উত্তরে তিনি বললেন, ‘আমরা টেস্ট দলটাকে যেদিকে নিয়ে যেতে চাই, ও রকম খেলতে চাই।’

কালও সিলেটে উইকেট নিয়ে তোড়জোড় দেখা গেছে। উইকেট প্রস্তুত করতে ঢাকা থেকে গেছেন গামিনি ডি সিলভা। টেস্টে ঘরের মাঠের সুবিধা কাজে লাগাতে দেখা যায় দলগুলোকে। বাংলাদেশও কি ওই পথে হাঁটবে, স্পিন–সহায়ক উইকেট হবে নাকি পেসবান্ধব? বাংলাদেশের প্রধান কোচ সিমন্সের উত্তরে ছিল ভবিষ্যতে চোখ রাখার বার্তা।

আরও পড়ুনজন্মদিনের উপহার হিসেবে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে জয় চান বাংলাদেশের কোচ১ ঘণ্টা আগে

সিমন্স বলেছেন, ‘আমাদের পরিকল্পনা আছে, প্রপার উইকেট প্রস্তুত করার। আমরা একটা নির্দিষ্ট ওয়েতে খেলি, এ জন্য আমাদের জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে স্পিন উইকেট তৈরির দরকার নেই। প্রপার উইকেট বানিয়ে টেস্ট ম্যাচ জেতার চেষ্টা করব। স্পিন উইকেট বা পেস উইকেট তৈরির দরকার নেই। আমরা উইকেট দেখেছি আজ, উইকেট শক্ত, ভালো মনে হচ্ছে; আমাদের দেখতে হবে কাল সকালে কেমন হয়।’

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট ম্যাচ সামনে রেখে সিলেট স্টেডিয়ামে গতকাল অনুশীলন করে বাংলাদেশ দল.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: উইক ট

এছাড়াও পড়ুন:

২৭ নভেম্বর জকসু নির্বাচন না হলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতারণা হবে: আপ বাংলাদেশ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন ২৭ নভেম্বরেই অনুষ্ঠিত না হলে তা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রশাসনের প্রতারণা বলে মন্তব্য করেছে ইউনাইটেড পিপলস (আপ) বাংলাদেশ। এ সময় পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরে সংগঠনটি।

সোমবার (৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা শহীদ রফিক ভবনের নিচে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরা হয়েছে।

আরো পড়ুন:

২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচন চায় ছাত্রশিবির

জকসু নির্বাচন নিয়ে একে অপরকে দোষারোপ ছাত্র সংগঠনগুলোর

দাবিগুলো হলো— আসন্ন জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বরেই অনুষ্ঠিত করতে হবে; নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে; নির্বাচন কমিশনের পূর্ণ নিরপেক্ষতা ও স্বাধীনতা রক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে; সব সংগঠনকে সমান সুযোগ দিয়ে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে; অরাজনৈতিক, নিরাপদ ও শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে প্রশাসনকে উদ্যোগ নিতে হবে।

সংবাদ সম্মেলনে আপ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সদস্য ও জবির প্রধান সংগঠক মাসুদ রানা বলেন, “আমরা যখন জকসুর দাবিতে অনশন করছিলাম, তখন প্রশাসন ২৭ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমাদের অনশন ভাঙিয়েছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, একটি মহল নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে।”

তিনি বলেন, “ডিসেম্বর মাসে ভর্তি পরীক্ষা ও বিভিন্ন বিভাগের ফাইনাল পরীক্ষা থাকায় ওই মাসে নির্বাচন অসম্ভব। তাই ২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচনের উপযুক্ত সময়।”

তিনি আরো বলেন, “আমরা জানতে চাই, নির্বাচন পেছানোর মধ্য দিয়ে জকসু নির্বাচন ভণ্ডুল করার কোনো প্রক্রিয়া চলছে কিনা। পুরান ঢাকাকে অস্থিতিশীল করে একটি মহল নির্বাচন পণ্ড করতে চায়। শিক্ষার্থীদের জীবনের প্রথম ভোট হবে জকসু নির্বাচন—তা থেকে কাউকে বঞ্চিত করা যাবে না।”

ঢাকা/লিমন/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ