মেসি-রোনালদো-রিকেলমে-রুনি সবাই খেলবেন একই ম্যাচে, আয়োজন করছেন তেভেজ
Published: 19th, April 2025 GMT
লিওনেল মেসি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে নিশ্চয়ই একই ম্যাচে খেলতে দেখেছেন। খেলতে দেখেছেন ওয়েইন রুনি–রিকেলমেদেরও। কিন্তু একই ম্যাচে মেসি, রোনালদো, রিকেলমে, রুনি—এদের সবাইকে একসঙ্গে নিশ্চয়ই দেখেননি। কখনো না দেখা সেই দৃশ্যই দেখা যেতে পারে কার্লোস তেভেজের সৌজন্যে।
আর্জেন্টিনার এই তারকা ফরোয়ার্ড পেশাদার ফুটবল ছেড়েছেন ২০২২ সালে। তিন বছর পার করে এখন একটি বিদায়ী ম্যাচ খেলার ইচ্ছা জেগেছে তাঁর। আর সেই বিদায়ী ম্যাচেই তাঁর সঙ্গে খেলা তারকা ফুটবলারদের একত্রিত করতে চান তেভেজ।
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, জুভেন্টাসের মতো ক্লাবে খেলা তেভেজ অবসর নিয়েছেন বোকা জুনিয়র্সে খেলে। আর্জেন্টাইন ক্লাবটির ঘরের মাঠ লা বোমবোনেরা স্টেডিয়ামে তিনি একটি ফেয়ারওয়েল ম্যাচ খেলতে চান। স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম ওলগায় দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তেভেজ বলেন, ‘আমি বিদায়ী ম্যাচের আয়োজন করব। এখন খুঁজে দেখতে হবে কখন করা যায়। কারণ, সময় বের করা সহজ নয়।’
তেভেজ খেলা ছাড়ার পর রোসারিও সেন্ট্রাল ও ইন্ডিপেন্ডিয়েন্তে কোচিং করিয়েছেন। তবে এ মুহূর্তে কোনো ক্লাবের সঙ্গে নেই। তবে সময় বের করা মুশকিল যাঁদের তিনি সঙ্গে চান তাঁদের কারণে। মেসি ও রোনালদো দুজনকেই নিজের বিদায়ী ম্যাচে চান তেভেজ, ‘লিও মেসি, ক্রিস্টিয়ানো.
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল
একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদা আক্তারের ছয় সন্তানের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেল। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম আজ প্রথম আলোকে বলেন, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।
ঢামেক হাসপাতালের গাইনি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।
আরও পড়ুনঢাকা মেডিকেলে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম, নবজাতকদের অবস্থা সংকটাপন্ন২২ ঘণ্টা আগেঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নবজাতক বিভাগে আইসিইউতে পর্যাপ্ত শয্যা খালি না থাকায় তিনজনকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকটি বেসরকারি হাসপাতালে আছে।