পদ্মা সেতুতে ইলেক্ট্রনিক টোল কালেকশন (ইটিসি) সিস্টেম ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ এবং পূবালী ব্যাংক পিএলসি, যমুনা ব্যাংক পিএলসি, ডাচ বাংলা ব্যাংক পিএলসি ও নগদের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। 

বুধবার (৩০ এপ্রিল) রাজধানীর সেতু ভবনের সম্মেলন কক্ষে এ চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সেতু বিভাগের সচিব মোহাম্মদ আবদুর রউফ। 

সেতু বিভাগের সচিব বলেছেন, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান টোল আদায় কার্যক্রমের ক্ষেত্রে স্বস্তি, সময় সাশ্রয় ও সেবা সহজ করার বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছেন। তার নির্দেশনার আলোকে ইটিসি সিস্টেম চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। 

তিনি আরো বলেন, এ চুক্তি স্বাক্ষর দ্রুত ও নির্বিঘ্নে যানবাহন চলাচল এবং পদ্মা, যমুনা ও কর্ণফুলী টানেলসহ সেতু বিভাগের অধীন সেতুগুলোতে টোল আদায় সহজ করা, সময় সাশ্রয় ও প্রযুক্তিনির্ভর করার ক্ষেত্রে বিরাট মাইলফলক। 

এ বিষয়ে সবার সহযোগিতা কামনা করেছেন সেতু বিভাগের সচিব মোহাম্মদ আবদুর রউফ।

বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের পক্ষে পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) এবং যুগ্ম সচিব খন্দকার নূরুল হক এবং পুবালী ব্যাংক পিএলসির পক্ষে উপ-মহাব্যবস্থাপক মো.

রবিউল আলম, যমুনা ব্যাংক পিএলসির পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক মির্জা ইলিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, ডাচ বাংলা ব্যাংক পিএলসির পক্ষে সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ আল মাসুদ ও নগদের পক্ষে চিফ স্ট্র্যাটেজি অফিসার মো. মুইজ তাসনিম তকী চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।  

অনুষ্ঠানে সেতু বিভাগ ও বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। 

ঢাকা/এএএম/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ক প এলস

এছাড়াও পড়ুন:

বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’

আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।

পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’

শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ