নোয়াখালীর হাতিয়ার মেঘনা নদীতে এক জেলের জালে ২৫ কেজি ওজনের একটি কোরাল মাছ ধরা পড়েছে। পরে মাছটি আড়তে নিয়ে ২৬ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রয় করা হয়।

রবিবার (২৫ মে) রাতে উপজেলার চরবগুলা ঘাটে মাছটি বিক্রি করা হয়। এর আগে, একই দিন বিকেলে উপজেলার চরকিং চরবগুলা গ্রামের আশরাফ মাঝির জালে মাছটি ধরা পড়ে। এ সময় মাছটি দেখতে সাধারণ মানুষের ভিড় জমে যায়।

২৫ কেজি ওজনের কোরাল মাছ

স্থানীয়রা জানান, বিকেলের দিকে জেলে আশরাফ মাঝির জালে বড় কোরাল মাছটি ধরা পড়ে। উপরে আনার পর মাছটির ওজন করা হলে ২৫ কেজি হয়। মাছটি চরবগুলা ঘাটের মৎস্য আড়তে মনির মেম্বারের দোকানে আনা হয়। পরে তিনি প্রতি কেজি ১ হাজার ৬০ টাকা হিসেবে ২৬ হাজার ৫০০ টাকায় কিনে নেন।

আশরাফ মাঝি বলেন, ‘‘জেলেদের নিয়ে আমি বিকেলে মেঘনায় মাছ ধরতে যাই। সেখানে আগে থেকে নদীতে পাতানো জাল তুলতে গিয়ে জালে কোনো বড় মাছ আটকা পড়েছে টের পাই। জাল তুলতেই কোরাল মাছটি দেখতে পাই।’’ 

ঢাকা/সুজন/টিপু

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ২৫ ক জ

এছাড়াও পড়ুন:

২৭ নভেম্বর জকসু নির্বাচন না হলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতারণা হবে: আপ বাংলাদেশ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন ২৭ নভেম্বরেই অনুষ্ঠিত না হলে তা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রশাসনের প্রতারণা বলে মন্তব্য করেছে ইউনাইটেড পিপলস (আপ) বাংলাদেশ। এ সময় পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরে সংগঠনটি।

সোমবার (৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা শহীদ রফিক ভবনের নিচে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরা হয়েছে।

আরো পড়ুন:

২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচন চায় ছাত্রশিবির

জকসু নির্বাচন নিয়ে একে অপরকে দোষারোপ ছাত্র সংগঠনগুলোর

দাবিগুলো হলো— আসন্ন জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বরেই অনুষ্ঠিত করতে হবে; নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে; নির্বাচন কমিশনের পূর্ণ নিরপেক্ষতা ও স্বাধীনতা রক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে; সব সংগঠনকে সমান সুযোগ দিয়ে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে; অরাজনৈতিক, নিরাপদ ও শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে প্রশাসনকে উদ্যোগ নিতে হবে।

সংবাদ সম্মেলনে আপ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সদস্য ও জবির প্রধান সংগঠক মাসুদ রানা বলেন, “আমরা যখন জকসুর দাবিতে অনশন করছিলাম, তখন প্রশাসন ২৭ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমাদের অনশন ভাঙিয়েছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, একটি মহল নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে।”

তিনি বলেন, “ডিসেম্বর মাসে ভর্তি পরীক্ষা ও বিভিন্ন বিভাগের ফাইনাল পরীক্ষা থাকায় ওই মাসে নির্বাচন অসম্ভব। তাই ২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচনের উপযুক্ত সময়।”

তিনি আরো বলেন, “আমরা জানতে চাই, নির্বাচন পেছানোর মধ্য দিয়ে জকসু নির্বাচন ভণ্ডুল করার কোনো প্রক্রিয়া চলছে কিনা। পুরান ঢাকাকে অস্থিতিশীল করে একটি মহল নির্বাচন পণ্ড করতে চায়। শিক্ষার্থীদের জীবনের প্রথম ভোট হবে জকসু নির্বাচন—তা থেকে কাউকে বঞ্চিত করা যাবে না।”

ঢাকা/লিমন/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ