জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে মহানগর যুবদলের ৫ দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি গ্রহণ
Published: 26th, May 2025 GMT
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবাষির্কী উপলক্ষে পাঁচ দিনের কর্মসূচির গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল নারায়ণগঞ্জ মহানগর।
সোমবার (২৬ মে) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম সজল ও সদস্য সচিব সাহেদ আহমেদ এ কর্মসূচির ঘোষণা করেন।
৫দিনব্যাপী কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে আলোচনা সভা, কুরআন খানি, ফাতেহা পাঠ, দোয়া মাহফিল ও অসহায় দুঃস্থদের মাঝে রান্না করা খাবার, বস্ত্র ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়- বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে স্মরণ করার জন্য আগামী ৩০মে থেকে ৩ জুন পর্যন্ত ৫দিনের কর্মসূচি গ্রহণ করেছে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদল।
নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওতাধীন নারায়ণগঞ্জ সদর, সিদ্ধিরগঞ্জ, বন্দর ও বন্দর উপজেলাসহ মহানগরের ২৭টি ওয়ার্ড এবং ৭টি ইউনিয়নে যথাযোগ্য মর্যাদায় পৃথক পৃথক ভাবে এ কর্মসূচি পালন করা হবে।
এর আগে জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আওতাধীন সকল থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়ের যুবদলের নেতৃবৃন্দদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
.উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: য বদল ন র য়ণগঞ জ জ য় উর রহম ন র য বদল র
এছাড়াও পড়ুন:
নিরাপদ ঈদুল আজহা উদ্যাপনে পুলিশ সদস্যদের কাজ করার নির্দেশ আইজিপির
উৎসবমুখর ও নিরাপদে ঈদুল আজহা উদ্যাপনে আন্তরিকভাবে কাজ করার জন্য মাঠপর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।
আজ মঙ্গলবার সকালে ঈদুল আজহা উপলক্ষে দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনা-সংক্রান্ত ভার্চ্যুয়াল সভায় আইজিপি এই নির্দেশনা দেন। পুলিশ সদর দপ্তরে বসে দেশের সব মহানগর পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি ও জেলা পুলিশ সুপারদের সঙ্গে ভার্চ্যুয়াল সভা করেন আইজিপি। পরে পুলিশ সদর দপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পুলিশের মহাপরিদর্শক বলেন, ঈদুল আজহা উপলক্ষে মহানগর পুলিশ, জেলা পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ, রেলওয়ে পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশ, নৌ পুলিশসহ পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিটসমূহ সম্মিলিতভাবে দায়িত্ব পালন করবে। সভায় কোরবানির পশু পরিবহন নির্বিঘ্ন করা, এক হাটের পশু জোর করে অন্য হাটে না নেওয়া, হাইওয়ের পাশে পশুর হাট না বসানো, জাল টাকা, ছিনতাই ও চাঁদাবাজি প্রতিরোধ, মার্কেট ও শপিংমলের নিরাপত্তা প্রদানে সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়।
আইজিপি বলেন, ৫ আগস্টের পর নতুন বাংলাদেশে পুলিশের অস্ত্র ব্যবহার পর্যালোচনার বিষয়টি শুধু জনশৃঙ্খলা রক্ষায় অর্থাৎ মিছিল-সমাবেশ নিয়ন্ত্রণের বেলায়ই উঠে এসেছে। মিছিল সমাবেশ নিয়ন্ত্রণে জীবনবিধ্বংসী মারণাস্ত্র ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা স্বভাবতই প্রশ্নবিদ্ধ। বিষয়টি বর্তমানে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। তবে সশস্ত্র অপরাধী, চরমপন্থী ও বিদ্রোহপ্রবণ এলাকায় পুলিশি কার্যক্রমের সময় অবশ্যই প্রয়োজন অনুযায়ী অস্ত্র বহন করবে পুলিশ।
যেসব লাইসেন্সধারী সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী অস্ত্র জমা দেননি, তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করতে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন আইজিপি।
সভায় পুলিশ সর দপ্তরের অতিরিক্ত আইজিপি মতিউর রহমান শেখ, বিশেষ শাখার অতিরিক্ত আইজিপি গোলাম রসুল, অতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) খোন্দকার রফিকুল ইসলাম, ডিআইজি (অপারেশনস) রেজাউল করিম, ডিআইজি (কনফিডেনশিয়াল) কামরুল আহসান ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।