দেশের অন্যতম ইলেকট্রনিকস পণ্য উৎপাদনকারী ও বাজারজাতকারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার–মাইওয়ান গ্রুপের ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত হয়েছে গত রোববার।

এ উপলক্ষে রাজধানীর গুলশানে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন মিনিস্টার–মাইওয়ান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দিলরুবা তনু, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো.

হুমায়ুন কবীর, নির্বাহী পরিচালক মো. ইসহাক জোয়াদ্দারসহ কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। এ ছাড়া মিনিস্টার–মাইওয়ান গ্রুপের ফ্যাক্টরি, শোরুম, ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেলসহ দেশব্যাপী প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত হয়।

এ সময় ব্যবস্থাপনা পরিচালক দিলরুবা তনু বলেন, ‘দেশের মানুষের আস্থা ও ভালোবাসায় মিনিস্টার–মাইওয়ান গ্রুপ আজকের অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশের মানুষের এই আস্থা ও ভালোবাসাকে পুঁজি করে আমরা এগিয়ে যেতে চাই।’ তিনি মিনিস্টার–মাইওয়ান গ্রুপের দীর্ঘ পথযাত্রায় পাশে থাকার জন্য সব কর্মকর্তা–কর্মচারী, ডিলার, গ্রাহক ও শুভানুধ্যায়ীদের ধন্যবাদ জানান।

রাজধানীর গুলশানে মিনিস্টার–মাইওয়ান গ্রুপের প্রধান কার্যালয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ম ন স ট র ম ইওয় ন গ র প র

এছাড়াও পড়ুন:

নারীর গুরুতর অভিযোগ নিয়ে মুখ খুললেন বিজয়

দক্ষিণী সিনেমার অভিনেতা বিজয় সেতুপতির বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ করেছেন রম্য মোহন নামে এক নারী। এ অভিনেতার বিরুদ্ধে যৌন হেনস্তার অভিযোগ করেন তিনি। এ নিয়ে বেশ কয়েক দিন ধরে চর্চা চলছে। অবশেষে বিষয়টি নিয়ে নীরবতা ভাঙলেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত এই দাপুটে অভিনেতা।  

বিজয় সেতুপতি একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছেন। তাতে তিনি বলেন, “যারা আমাকে চেনেন, এমনকি অল্প হলেও চিনেন, তারা বিষয়টিকে হাস্যকর বলে মনে করবেন। আমি জানি আমি কে। এই ধরণের জঘন্য অভিযোগ আমাকে বিরক্ত করে না। আমার পরিবার, ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা বিরক্ত। আমি তাদের বলি, ‘এটা বাদ দাও।’ এটা পরিষ্কার এই নারী, প্রচারের আলোয় আসতে চাইছে; কয়েক মিনিটের খ্যাতি অর্জন করেছে, তাকে এটি পেতে দিন।” 

আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়ে বিজয় সেতুপতি বলেন, “সাইবার ক্রাইমে এ বিষয়ে অভিযোগ করেছি। গত সাত বছর ধরে নানা গুঞ্জন সহ্য করেছি। এর কোনোটি আমাকে প্রভাবিত করেনি এবং কখনো করবেও না।” 

আরো পড়ুন:

বিয়ের কয়েক ঘণ্টা পরই অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার ঘোষণা অভিনেতার স্ত্রীর

আমাকে খারাপভাবে স্পর্শ করত, তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে জনি লিভারের কন্যা

রম্য মোহন নামে এক নারী তার মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে দেওয়া এক পোস্টে বিজয়ের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ করেন। তাতে তিনি লেখেন, “তেলেগু সিনেমায় নেশা-কাস্টিং কাউচের সংস্কৃতি মজার কোনো ব্যাপার নয়। আমি একটি মেয়েকে চিনি, যে এই ইন্ডাস্ট্রির পরিচিত মুখ। দীর্ঘদিন বিজয় সেতুপতির হাতে ‘মানসিক ও শারীরিক শোষণের’ শিকার হয়েছেন। সেই তরুণী শেষ পর্যন্ত মানসিক বিপর্যয়ের শিকার হয়ে পুনর্বাসনকেন্দ্রে যেতে বাধ্য হন।”  

রম্যর অভিযোগ, “বিজয় সেতুপতি কলিউডের (তামিল ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি) তথাকথিত ‘গ্ল্যামার–সংস্কৃতি’র আড়ালে অশুভ এক বলয়ের অংশ, যেখানে ‘অডিশন’ কিংবা ‘পেশাগত সুযোগ’–এর নামে নারীদের ওপর অনৈতিক চাপ প্রয়োগ করা হয়। তার ভাষায়, ‘সেতুপতির মতো শিল্পীরা শিল্পের স্বাভাবিক নিয়মের ছদ্মবেশে মেয়েদের কাছে ‘অনৈতিক সুবিধার’ বিনিময়ে অর্থের প্রস্তাব দিতেন।” যদিও পরবর্তীতে এ পোস্ট মুছে ফেলেন এই নারী। 

ঢাকা/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ