Samakal:
2025-11-03@13:45:56 GMT

বর্ষায় যেমন পোশাক

Published: 17th, June 2025 GMT

বর্ষায় যেমন পোশাক

শুরু হয়েছে বর্ষাকাল। আকাশে হঠাৎ মেঘ– একটু পরেই রোদের খেলা। ভ্যাপসা গরম, আবার একটু পরেই এক পশলা বৃষ্টি। কখনও একটানা ঝরঝরে বৃষ্টি। গরম হোক কিংবা বৃষ্টি– ঘরে তো আর বসে থাকা যায় না। অফিস, বন্ধুদের আড্ডা কিংবা দাওয়াত থাকলে তো বের হতেই হয়। যারা ফ্যাশনপ্রেমী তারা মেঘাচ্ছন্ন কিংবা বৃষ্টিমুখর দিনেও নিজেদের স্টাইলের ব্যাপারে থাকেন সচেতন। তাদের কাছে বর্ষা মানে শুধু বৃষ্টি নয়, বরং আরাম, রং আর বাস্তবতাকে গুরুত্ব দিয়ে নিজেকে সাজিয়ে তোলা। এ সময়ের উপযোগী, ব্যবহারিক এবং স্টাইলিশ পোশাক নিয়েই লিখেছেন আশিকা নিগার

আবার এসেছে আষাঢ় আকাশ ছেয়ে–/আসে বৃষ্টির সুবাস বাতাস বেয়ে।/এই পুরাতন হৃদয় আমার আজি/পুলকে দুলিয়া উঠিছে আবার বাজি/নূতন মেঘের ঘনিমার পানে চেয়ে/আবার এসেছে আষাঢ় আকাশ ছেয়ে।– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 
বর্ষা এলেই প্রকৃতি নতুন রূপে সেজে ওঠে। আকাশ থাকে মেঘে ঢাকা, হঠাৎ নেমে আসে ঝমঝম করে বৃষ্টি। চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে ভেজা মাটির ঘ্রাণ, যা মনকে করে তোলে স্মৃতিকাতর। কারও হাতে চায়ের কাপ, কেউ জানালার ধারে বসে বাদল দিনের গান শোনে, আবার কেউ বৃষ্টিতে ভেজে পরম আনন্দে। 
ষড়ঋতুর এই দেশে প্রকৃতির পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যায় সাজগোজের ধরনও। অনেক ফ্যাশনপ্রেমীর কাছে বর্ষা প্রিয় ঋতু। কারণ এ সময়টায় পোশাক পরার ক্ষেত্রে আবহাওয়ার দিক থেকে অনেকটা স্বস্তি মেলে। তবে বর্ষার দিনে পোশাক নির্বাচন শুধুই স্টাইলের জন্য নয়, দরকার ব্যবহারিক দিকটাও মাথায় রাখা। এ সময় ভেজা রাস্তা, কাদা ও হঠাৎ বৃষ্টি যেন সবসময়ই প্রস্তুত আমাদের চমকে দেওয়ার জন্য। তাই প্রয়োজন এমন পোশাক, যা আরামদায়ক, সহজে শুকায়, আবার দেখতেও ফ্যাশনেবল। 
বর্ষায় কেন ভিন্ন পোশাক দরকার?
বর্ষাকাল মানেই কখনও ঠান্ডা, কখনও ভ্যাপসা গরম আর মাঝেমধ্যে টানা বৃষ্টি। সকালে রোদ থাকলেও বিকেলে হঠাৎ বৃষ্টি এসে সব ভিজিয়ে দেয়। ভারী কাপড় ভিজে গেলে তা শুকাতে সময় নেয় এবং পরতেও অস্বস্তি হয়। আবার হালকা পোশাক না হলে গা ঘামে বা কাদা লেগে যায়। তাই বর্ষার জন্য এমন পোশাক দরকার, যা হালকা ও আরামদায়ক, দ্রুত শুকায়, সহজে পরিষ্কার হয়, দাগ লুকাতে পারে এবং দেখতে ট্রেন্ডি। 
কোন ধরনের কাপড় সবচেয়ে ভালো?
বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দেওয়া দরকার কাপড়ের গঠনে। সুতি কাপড় খুব আরামদায়ক হলেও বর্ষায় এড়াতে পারলে ভালো। কারণ এ কাপড় ভিজে গেলে সহজে শুকায় না। বরং এ সময় পলিয়েস্টার, সিনথেটিক, রেয়ন, নাইলন বা ব্লেন্ডেড ফেব্রিক সবচেয়ে কার্যকর। এ কাপড়গুলো হালকা, দ্রুত শুকায় এবং শরীরেও আরামদায়কভাবে বসে যায়।
ফিটিং ও রঙের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন
বর্ষায় একদম টাইট পোশাক না পরাই ভালো। কারণ ভিজলে তা শরীরে লেপ্টে যায়। আবার অতিরিক্ত ঢিলেঢালা পোশাক রাস্তায় চলতে গেলে কাদায় আটকে যেতে পারে। তাই মাঝারি ফিট বা আধা আঁটসাঁট পোশাকই বেশি আরামদায়ক।
রঙের দিকেও নজর দিন। হালকা রঙে দাগ পড়লে তা সহজে ওঠে না। ভিজলে হালকা রঙের পোশাক স্বচ্ছ হয়ে যেতে পারে। তাই বর্ষায় ডার্ক শেড যেমন– গাঢ় নীল, ধূসর, বাদামি, কালো, গাঢ় সবুজ ইত্যাদি রং বেশি মানিয়ে যায়। 
নারীর জন্য বর্ষার ফ্যাশন
বর্ষায় মেয়েদের ফ্যাশন মানেই স্বস্তি আর স্টাইলের মিশেল। কুর্তি-লেগিংস, পালাজো, শর্ট টপস অথবা ফিউশন পোশাক এ সময় আরামদায়ক ও ট্রেন্ডি। পাতলা সিনথেটিক ওড়না বেছে নিন, যা দ্রুত শুকায়।
অফিসে যাতায়াত করা নারীর জন্য হালকা রেইনকোট বা ওয়াটারপ্রুফ জ্যাকেট অত্যন্ত কার্যকর। যারা শাড়ি পরতে পছন্দ করেন, তারা জর্জেট, সফট সিল্ক, আর্টিফিশিয়াল শিফন পরতে পারেন। এ শাড়িগুলো হালকা ও সহজে শুকায়। তবে কটন বা তাতের শাড়ি ভিজে গেলে খুব ভারী হয়ে যায়। তাই সেগুলো বর্ষায় এড়িয়ে চলাই ভালো।
ছেলেদের জন্য বর্ষার পোশাক
পুরুষের জন্য বর্ষায় হালকা এবং দ্রুত শুকানো যায় এমন পোশাক বেশি উপযোগী। হাফহাতা শার্ট, টি-শার্ট, ট্র্যাক প্যান্ট, পলিয়েস্টার পোলো শার্ট বা হালকা ট্রাউজার পরা ভালো। জিন্স বর্ষায় না পরাই ভালো। কারণ তা একবার ভিজে গেলে শুকাতে অনেক সময় লাগে এবং ভারী হয়ে যায়।  
ফ্যাশন হাউস ‘কে ক্র্যাফট’-এর স্বত্বাধিকারী খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের দেশের বর্ষা ঋতুর দিনগুলো কখনও উষ্ণ, কখনও আরামের, আবার কোনো কোনো দিন থাকে বর্ষণমুখর। যার কারণে এ সময়ের পোশাকের ফেব্রিক নির্বাচনে আরামের জন্য সুতি, দ্রুত বৃষ্টিতে ভিজে গেলে জর্জেট বা এ জাতীয় কাপড়ের ব্যবহার করা হয়। রং হিসেবে প্রাধান্য নীল এবং নীলাভ নানা শেড। পাশাপাশি প্যাস্টেল নানা শেডের পোশাক এই সময়ের আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘সময়ের চাহিদা মাথায় রেখে আমরা ঋতুভিত্তিক উপযোগী পোশাকের আয়োজন করে থাকি।’
‘রঙ বাংলাদেশ’-এর কর্ণধার সৌমিক দাস জানান, ‘বর্ষায় পোশাক নির্বাচন করতে হলে দেখতে হবে কাপড়টি কেমন, রং কেমন এবং ব্যবহারিক দিক কী। এমন কাপড় নিতে হবে, যা দ্রুত শুকায়, দাগ লুকাতে পারে এবং আরামদায়ক হয়। কাপড়ের রঙে ডার্কশেড হলে বর্ষায় সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যায়।’ 
তিনি আরও বলেন, ‘প্যাটার্ন হালকা, স্টাইল মিনিমাল এবং লেয়ারে কম– এই হলো বর্ষার ফ্যাশনের চাবিকাঠি।’ 
কোথায় পাবেন
দেশীয় ফ্যাশন হাউসসহ রাজধানী এবং জেলা শহরের প্রতিটি মার্কেটেই পাওয়া যাচ্ছে বাদল দিনের বাহারি পোশাকের সমাহার ৷  
বর্ষা উপযোগী ফিউশন ড্রেস, কুর্তি, টপস, রেইন ফ্রেন্ডলি ফেব্রিক ব্যবহার করে তৈরি পোশাক পাওয়া যাচ্ছে ‘কে ক্র্যাফট’, ‘রঙ বাংলাদেশ’, ‘বিশ্ব রঙ’ ইত্যাদিতে। 
‘আড়ং’-এ পাওয়া যাচ্ছে হালকা সিল্ক, শিফন, জর্জেটের শাড়ি ও পোশাকের সব কালেকশন, যা বর্ষার জন্য উপযোগী।
‘ইয়েলো’,  ‘টুয়েলভ’, ‘সেইলর’, ‘লারিভ’, ‘সারা’তে আধুনিক কাস্টম-কাট পোশাক, স্নিগ্ধ রেইন ওয়্যার, তরুণ-তরুণীদের জন্য বর্ষাকালীন ক্যাজুয়াল কালেকশন তো আছেই। তাছাড়া তুলনামূলক কম দামে রাজধানীর নিউমার্কেট, চাঁদনী চক, গাউছিয়া, বঙ্গবাজার, উত্তরার রাজলক্ষ্মীতে পাওয়া যাচ্ছে সব ধনের সংগ্রহ। ঘরে বসে কেনাকাটা করতে চাইলে অনলাইন শপ তো আছেই।
বর্ষায় কিছু বাড়তি পরামর্শ
বর্ষাকালে শুধু পোশাক নয়, কিছু বাড়তি সচেতনতাও জরুরি। বাইরে বের হলে ছাতা বা রেইনকোট রাখুন। ওয়াটারপ্রুফ ব্যাগ ব্যবহার করুন। প্লাস্টিক বা পানি সহনশীল জুতা পরুন। ভিজে গেলে দ্রুত পোশাক পরিবর্তন করুন। মাথা ও পা শুকনো রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বর্ষা শুধু ভিজে যাওয়া নয়, অনুভব করার ব্যাপার। তেমনি এ সময়ে পোশাক শুধু সৌন্দর্যের জন্য নয়, আরাম, যত্ন ও স্বাস্থ্যরক্ষার জন্যও জরুরি। ভেজা জামাকাপড় থেকে সর্দি-কাশি বা ফাঙ্গাল ইনফেকশন হতে পারে। তাই এমন পোশাক নির্বাচন করুন, যা আরাম দেয়, সহজে শুকায় আর দেখতে সুন্দর। আপনি যেমন থাকবেন স্বস্তিতে, তেমনি স্টাইলও থাকবে বজায়। v

মডেল: আলিশা শরীফ; মেকওভার: শোভন’স মেকওভার; পোশাক: কে ক্র্যাফট; 
ছবি: ফয়সাল সিদ্দিক কাব্য

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ফ য শন এমন প শ ক ব যবহ র ক ষ র জন য বর ষ ক ল মন প শ ক স বস ত বর ষ র বর ষ য় এ সময় সবচ য় সময় র দরক র উপয গ

এছাড়াও পড়ুন:

প্রস্থেটিক মেকআপ আর্টে সোনালী মিতুয়ার বাজিমাত

বাংলাদেশের মেকআপ আর্ট জগতে নীরবে নতুনত্ব যোগ করে যাচ্ছেন সোনালী মিতুয়া। তার শৈল্পিক ইলিউশন এবং বডি পেইন্টিংগুলো আন্তর্জাতিক মানের, যা দেখে চোখ ফেরানো দায়। বর্তমানে ফিনল্যান্ডে মেকআপের ওপর উচ্চশিক্ষা নিচ্ছেন এই শিল্পী, যার ক্যানভাসে শৈশবের প্রথম গন্ধ ছিল তেল রং আর থিনারের তীব্রতা। মেকআপ ব্যবহার করে তিনি যে ক্যানভাস তৈরি করেন-তা এক কথায় অনন্য, অসাধারণ। 

সোনালী মিতুয়া কখনও তার মুখে ফুটে ওঠে ফাটল ধরা পৃথিবী, যেখান থেকে গজিয়ে ওঠে সবুজ লতা। কখনও দেখা যায় তার মুখটাই এক অর্ধেক যন্ত্র, অর্ধেক প্রকৃতি, যেন মানুষ আর মেশিনের মাঝের এক অদ্ভুত, কাব্যময় দ্বন্দ্ব।আর কখনও সেই মুখটাই অন্ধকারে মিলিয়ে যায়, শুধু দেখা যায় এক ভয়ঙ্কর কালো গহ্বর — যেন মানুষের শূন্য আত্মা। এগুলো কোনো সিনেমার দৃশ্য না।এগুলো এক তরুণী মেকআপ আর্টিস্টের সৃষ্ট জীবন্ত শিল্পকর্ম।

আরো পড়ুন:

একা বাস করতে পারে যে পাখি

কেউ কটূক্তি করলে কী করবেন?

সোনালী মিতুয়ার মেকআপে একটা গল্প, একটা দর্শন, একটা গভীর বার্তা লুকিয়ে থাকে। যেখানে অধিকাংশ মানুষ মেকআপকে শুধু প্রসাধনের জগতে দেখে, সে সেখানে মেকআপকে তুলেছে এক উচ্চমাত্রার শিল্প হিসেবে। তার হাতে রঙ মানে—চামড়ার ওপরে নয়, বরং আত্মার ভাষা প্রকাশের এক মাধ্যম।

তার কাজে দেখা যায় প্রস্থেটিক মেকআপের প্রভাব— যেখানে মুখ বদলে যায়, গড়ে ওঠে নতুন রূপ, নতুন চরিত্র। এমন কৌশল একদিন তাকে সিনেমার পর্দায় প্রস্থেটিক আর্টিস্ট হিসেবে বড় জায়গায় নিয়ে যাবে—
এ কথা বলার জন্য বিশেষজ্ঞও হতে হয় না। 

এই মেয়েটির সবচেয়ে বড় শক্তি তার কল্পনাশক্তি। সে মুখের ভেতরেই ফুটিয়ে তোলে গল্প—একদিকে প্রকৃতি, ফুল, প্রজাপতি; অন্যদিকে প্রযুক্তি, ধ্বংস আর শূন্যতা। দেখলে মনে হয়, এই দুইয়ের টানাপোড়েনেই গড়ে উঠেছে তার শিল্পজগৎ।

বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের জন্য এই মেয়েটি এক অনুপ্রেরণা। সে প্রমাণ করছে—শিল্পের ভাষা যদি শক্ত হয়, তাহলে দেশের সীমা পেরিয়ে বিশ্বেও পৌঁছানো যায়। যেখানে মেকআপকে এখনো অনেকেই কেবল সাজের কাজ মনে করেন, এই মেয়েটি সেখানে দেখিয়েছে — মেকআপও হতে পারে দর্শন, প্রতিবাদ আর সৃষ্টির ক্যানভাস। 

তিনি জানেন,  প্রস্থেটিক আর্টে (বিশেষত কৃত্রিম অঙ্গ, ক্ষত বা ফ্যান্টাসি চরিত্র তৈরি) করা যায় দক্ষতার সাথে।  বর্তমানে বাংলাদেশের সিনেমায় যেখানে প্রস্থেটিকের ব্যবহার খুবই সীমিত, সেখানে সোনালী মিতুয়ার মতো একজন আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিল্পী আছেন, তার হাতেই তৈরি হতে পারে বাংলাদেশের ইতিহাসের চরিত্রদের নিখুঁত রূপ, অথবা আমাদের ফ্যান্টাসি সিনেমার ভিনগ্রহের প্রাণী।

সোনালী মিতুয়ার কাজগুলো দেখলেই বোঝা যায়, তিনি মেকআপকে স্রেফ সৌন্দর্যবর্ধনের মাধ্যম হিসেবে দেখেন না, বরং এটিকে একটি শক্তিশালী গল্প বলার হাতিয়ার মনে করেন। 

একটা ছবিতে দেখা যাচ্ছে একজন মানুষ প্রকৃতির মাঝে ফাটল ধরা পাথরের মতো এক রূপ ধারণ করেছেন। সবুজ, হলুদ ও লালের মিশ্রণে চোখের অংশটি গভীর এবং রহস্যময়, আর ফাটলের ভেতর দিয়ে বেরিয়ে আসা লতা-পাতা জীবনের ইঙ্গিত দিচ্ছে। এটি তার পরিবেশ-সচেতনতা এবং ফ্যান্টাসি আর্টের দক্ষতা প্রমাণ করে।

সাদাকালো স্কেচের মতো দেখতে এই মেকআপটি অত্যন্ত কঠিন এবং চোখে পড়ার মতো। মুখের প্রতিটি অংশে পেন্সিল বা চারকোল দিয়ে আঁকা হ্যাচিংয়ের মতো স্ট্রোকগুলো ত্রিমাত্রিক চেহারাটিকে দ্বিমাত্রিক কমিক-বুক বা নয়ার চলচ্চিত্রের চরিত্র হিসেবে ফুটিয়ে তুলেছে।

চোখ ও মুখের চারপাশে মাকড়সার জাল এবং ফুলা, রক্তবর্ণ চোখের পাপড়ি ভীতি ও কষ্টের এক শক্তিশালী অনুভূতি জাগায়। এটি বিশেষ করে হ্যালোইন বা হরর থিমের জন্য পারফেক্ট।

গভীর অন্ধকারে তোলা এই ছবিটি ‘অন্ধকার গহ্বর’ বা ‘কৃষ্ঞগহ্বর’ থিমের একটি চমকপ্রদ ইলিউশন মেকআপ। নিখুঁত কনট্যুরিং এবং রঙের ব্যবহারে মুখের এক অংশে যেন সত্যিই একটি ফাঁকা, গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কারা বেশি কাঁদেন? 
  • বর্তমান সংকটের জন্য সরকার দায়ী, দলগুলোর চাপে সিদ্ধান্ত বদল
  • প্রস্থেটিক মেকআপ আর্টে সোনালী মিতুয়ার বাজিমাত