বছরে ১০-১৫ শতাংশ বিশেষ সুবিধা পাবেন বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীরা
Published: 31st, July 2025 GMT
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরাদের জন্য বিশেষ সুবিধা ঘোষণা করেছে সরকার।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী এই বিশেষ সুবিধা কার্যকর হবে আগামী ১ জুলাই থেকে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর বুধবার (৩০ জুলাই) এ-সংক্রান্ত অফিস আদেশ জারি করেছে।
আরো পড়ুন:
‘রাবি উপাচার্যের চেয়ার টেনে পদ্মায় ফেলার আহ্বান জানাচ্ছি’
৭ উপাচার্যের অংশগ্রহণে গোবিপ্রবিতে শিক্ষা সমাপনী
এতে বলা হয়েছে, এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বেসরকারি মাদ্রাসা ও বেসরকারি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত জাতীয় বেতন স্কেলের তুলনীয় গ্রেড-৯ থেকে তদূর্ধ্ব গ্রেডে অন্তর্ভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা আগামী ১ জুলাই থেকে প্রতি বছর ১ জুলাই প্রাপ্য মূল বেতনের ১০ শতাংশ হারে এবং গ্রেড-১০ থেকে তদনিম্ন গ্রেডে অন্তর্ভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা আগামী ১ জুলাই থেকে প্রতি বছর ১ জুলাই প্রাপ্য মূল বেতনের ১৫ শতাংশ হারে (দেড় হাজার টাকার নিচে নয়) বিশেষ সুবিধা পাবেন।
২০২৩ সালের ১৮ জুলাইয়ের এ-সংক্রান্ত অর্থ বিভাগের আগের আদেশ বাতিল করার তথ্য দেওয়া হয়েছে অফিস আদেশে।
ঢাকা/হাসান/রাসেল
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
ঢাকাসহ সারা দেশে বিগত সাত দিনে অভিযান চালিয়ে ২৮৮ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় তাঁদের আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ, ককটেলসহ বিভিন্ন জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনের ইউনিট এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় কিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব অভিযানে চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকাসক্তসহ ২৮৮ জনকে আটক করা হয়।
আইএসপিআর জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৪টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৫৬টি বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ২টি ককটেল, ৩টি ম্যাগাজিন, মাদকদ্রব্য, বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মালামাল ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়। প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাঁদের সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য দিতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।