তিমুরকে ৮-০ গোলে উড়িয়ে দিলো বাংলাদেশ
Published: 8th, August 2025 GMT
এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বে ‘এইচ’ গ্রুপে দ্বিতীয় ম্যাচে পূর্ব তিমুরকে ৮-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ।
এই জয়ে প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপে খেলার সুযোগ বাঁচিয়ে রেখেছে পিটার বাটলারের শিষ্যরা। যারা প্রথম ম্যাচে লাওসকে হারিয়েছিল ৩-১ গোলে। শেষ ম্যাচে রোববার শক্তিশালী দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে খেলবে আফঈদা-সাগরিকারা। ওই ম্যাচটি জিতলে নিশ্চিত করবে এএফসি এশিয়ান কাপে খেলা। আর ড্র করলে কিংবা অল্প ব্যবধানে হেরে গেলেও সুযোগ পেতে পারে মূলপর্বে। কারণ, আট গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন আটটি দলের পাশাপাশি তিনটি সেরা রানার্স-আপ দলও সুযোগ পাবে মূলপর্বে খেলার।
বিস্তারিত আসছে…
আরো পড়ুন:
চাঁদপুরের ‘ক্ষুদে মেসি’ সোহানের দায়িত্ব নিল বিএনপি
ব্যালন ডি’অর ২০২৫ এর সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা পেলেন যারা
ঢাকা/আমিনুল
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
তৃতীয় ম্যাচেও হার, ব্যর্থতার ষোলোকলা পূর্ণ বসুন্ধরা কিংসের
এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে তিন ম্যাচেই হেরে ব্যর্থতার ষোলোকলা পূর্ণ করেছে বসুন্ধরা কিংস। কুয়েতের জাবের আল-মুবারক আল-হামাদ স্টেডিয়ামে আজ রাতে ‘বি’ গ্রুপের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে কুয়েত স্পোর্টস ক্লাবের কাছে ২-০ গোলে হেরেছে বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন ক্লাবটি। আগের দুই ম্যাচেও হেরেছিল তারা।
আজ ম্যাচের প্রথম মিনিটেই ক্রস থেকে হেডে স্বাগতিক দলের ইউসুফ নাসের গোল করে কুয়েতে ক্লাবকে এগিয়ে দেন। বিরতির ঠিক আগে যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে পরিকল্পিত আক্রমণ থেকে তাহা ইয়াসিন খেনিসির ডান পায়ের নিখুঁত প্লেসিংয়ে করেন দ্বিতীয় গোল।
এই ম্যাচে কিংসের একাদশে ছিলেন গোলকিপার আনিসুর রহমান জিকো, যাঁকে এই ম্যাচে দেওয়া হয় অধিনায়কের দায়িত্বও। টুর্নামেন্টে এটাই ছিল তাঁর প্রথম ম্যাচ। মেহেদি হাসান শ্রাবণের জায়গায় গোলরক্ষক পরিবর্তন করেও ভাগ্য বদলায়নি কিংসের।
কুয়েত যাওয়ার আগে কিংসের আর্জেন্টাইন কোচ মারিও গোমেজ বলেছিলেন, ভালো কিছু করাই তাঁর দলের লক্ষ্য। নিয়মিত অধিনায়ক তপু বর্মণও স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন সমর্থকদের। কিন্তু তিন ম্যাচেই হেরে কোনো পয়েন্ট ছাড়াই টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিতে হয়েছে কিংসকে।
শেষ ম্যাচের আগেও বিড়ম্বনায় পড়তে হয় কিংসকে। স্টেডিয়ামে যাওয়ার পথে দলের বাসের একটি টায়ার হঠাৎ বিস্ফোরিত হয়। সৌভাগ্যবশত খেলোয়াড় ও কোচিং স্টাফ সবাই সুস্থ ছিলেন, যদিও এতে স্টেডিয়ামে পৌঁছাতে কিছুটা দেরি হয়।
গ্রুপ পর্বে ২৫ অক্টোবর কিংস প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল ওমানের ক্লাব আল সিবের। সেই ম্যাচে পিছিয়ে পড়ার পর ২-১ গোলে এগিয়ে গিয়েও শেষ পর্যন্ত ৩-২ ব্যবধানে হেরে যায় কিংস। দ্বিতীয় ম্যাচে লেবাননের আল-আনসারের কাছে হার ৩-০ ব্যবধানে। তিন ম্যাচে কিংস করেছে মাত্র একটি গোল, বিপরীতে হজম করেছে সাতটি।
গত বছরও এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচই হেরেছিল কিংস।