প্রথম আলো :

আপনাদের  কেন ভোট দেবে?

তাসিন খান: প্যানেলে সংগঠক, কবি-সাহিত্যিক, পাহাড়ি, সনাতন সবাই আছে। এই বিশ্ববিদ্যালয় দলের, লীগের, শিবিরের ক্যাম্পাস নামে পরিচিত হোক—এটা চাই না। ক্যাম্পাস নিয়ে আমাদের কাজ, চিন্তাভাবনা—সবকিছু মিলিয়ে আমরা ভোটে আশাবাদী।

প্রথম আলো :

নারী ভোট কেমন প্রত্যাশা করছেন?

তাসিন খান: যখন ভিপি পদে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিই, বিভিন্ন কথা শুনি। যেমন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কখনোই শীর্ষ পদে নারী নেতৃত্ব মেনে নেওয়া হবে না; মেয়েরাই মেয়েদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইত্যাদি। কিন্তু আমি মনে করি, এই সমাজে সিস্টারহুড (নারীদের পারস্পরিক সম্পর্ক) নামে কিছু একটা আছে, যেটা রাকসু নির্বাচনে দেখতে পাব।

আরও পড়ুনরাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেলে নারী, সমন্বয়ক ও সংখ্যালঘু১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

প্রথম আলো :

‘ভোটব্যাংক’ কারা হতে যাচ্ছে?

তাসিন খান: আমাদের প্যানেলের জন্য সবচেয়ে বড় ভোটব্যাংক হচ্ছে সচেতন শিক্ষার্থীরা। যারা রাকসু, ক্যাম্পাস, শিক্ষাব্যবস্থা ও নিজেদের অবস্থা নিয়ে ভাবে।

আরও পড়ুনরাকসু নির্বাচনে বামদের প্যানেলে নারী একজন, শক্তি ‘ধারাবাহিক লড়াই’১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

প্রথম আলো :

হেরে গেলে কি রাজনীতি থেমে যাবে?

তাসিন খান: আমি ও আমার প্যানেলের এখন পর্যন্ত কারও এ রকম কোনো ইচ্ছা নেই যে ভবিষ্যতে গিয়ে রাজনীতি করবে, জাতীয় রাজনীতিতে যোগ দেবে। আমরা এই ক্যাম্পাসে কিছু করে যাব। রাকসুকে আমরা রাজনৈতিক সিঁড়ি মনে করি না।


সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শফিকুল ইসলাম ও সাজিদ হোসেন।

আরও পড়ুনগান, গম্ভীরা, চিঠি—রাকসু নির্বাচনের প্রচারণায় অভিনব যত কৌশল৪ ঘণ্টা আগে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প রথম আল র জন ত

এছাড়াও পড়ুন:

সাংবাদিকদের জন্য নিউইয়র্ক টাইমসের ফেলোশিপ প্রোগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে নিউইয়র্ক টাইমস ফেলোশিপ ২০২৬। এই ফেলোশিপ কর্মসূচিতে প্রাথমিক পর্যায়ের সাংবাদিক, রিপোর্টার, সম্পাদক, মিডিয়া পেশাজীবী ও সদ্য স্নাতক শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত।

এক বছরের এই ফেলোশিপ প্রোগ্রামের মাধ্যমে নির্বাচিত ফেলোরা বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের বিভিন্ন বিভাগে কাজ করার সুযোগ পাবেন। তাঁরা পেশাদার সাংবাদিকদের সঙ্গে হাতে-কলমে নিউজরুমে কাজ, রিপোর্টিং, ভিডিও, গ্রাফিকস, অডিও বা ডিজাইনের কাজের সুযোগ পাবেন।

আরও পড়ুনহার্ভার্ডের গবেষণা বলছে, মূল্য হারাতে বসেছে ১০ ডিগ্রি২৮ অক্টোবর ২০২৫ফেলোশিপের স্থান

বেশির ভাগ ফেলো দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের নিউইয়র্ক সদর দপ্তরে কাজ করবেন। তবে কিছু ফেলোশিপ সুযোগ থাকবে ওয়াশিংটন, সান ফ্রান্সিসকো ও লন্ডন অফিসেও। প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে হাইব্রিড কর্মপদ্ধতি অনুসরণ করে, অর্থাৎ ফেলোদের প্রতি সপ্তাহে নির্দিষ্ট সময় অফিসে উপস্থিত থাকতে হবে।

ফেলোশিপের বিভাগসমূহ

রিপোর্টিং

ভিজ্যুয়ালস ও গ্রাফিকস

ফটোগ্রাফি

নিউজ ভিডিও ও রিপোর্টার ভিডিও

ডিজিটাল ও প্রিন্ট ডিজাইন

অডিয়েন্স ও ওপিনিয়ন বিভাগ

ফটো এডিটিং

এআই ইনিশিয়েটিভস

দ্য আপশট (বিশেষ বিশ্লেষণ বিভাগ)

আরও পড়ুনকানাডায় টিউশন ফি ছাড়াই স্কলারশিপ, ৭০০টির বেশি প্রোগ্রাম২৭ অক্টোবর ২০২৫প্রয়োজনীয় যোগ্যতা

প্রাথমিক পর্যায়ের সাংবাদিক বা সদ্য স্নাতক প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

বিশ্বের যেকোনো দেশের প্রার্থীরা আবেদনযোগ্য।

যুক্তরাষ্ট্র বা যুক্তরাজ্যে কাজ করার অনুমোদন থাকতে হবে।

প্রতিটি ফেলোশিপ পদের জন্য আলাদা কিছু যোগ্যতা থাকতে পারে।

ফেলোদের জন্য সুবিধাসমূহ

ফেলোশিপটি সম্পূর্ণ বেতনসহ।

পূর্ণকালীন সাংবাদিকদের মতো কাজ করার অভিজ্ঞতা অর্জন করবেন।

আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে সাংবাদিকতা শেখার অনন্য সুযোগ সৃষ্টি হবে।

এটি সাংবাদিকতা, সংবাদ ও মিডিয়ায় আগ্রহীদের জন্য একবারের জীবনে পাওয়া সুযোগ।

আরও পড়ুনজাপানে মেক্সট স্কলারশিপে উচ্চশিক্ষা, জিপিএ ২.৩০ হলে আবেদন ১৯ অক্টোবর ২০২৫প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

সিভি

কভার লেটার

পোর্টফোলিও লিংক (যদি প্রয়োজন হয়)

ওয়ার্ক স্যাম্পল (যদি প্রয়োজন হয়)

আবেদনপ্রক্রিয়া

১. অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে ‘Apply Now’ বাটনে ক্লিক করতে হবে।

২. আবেদন করার আগে যোগ্যতা যাচাই করে নিতে হবে।

৩. প্রতিটি ফেলোশিপ ক্ষেত্রের জন্য আলাদা ফর্ম থাকবে। নিজের পছন্দের বিভাগ বেছে নিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

৪. প্রতিবছর একজন প্রার্থী কেবল একটি ফেলোশিপ পদের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

৫. নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আবেদন সম্পন্ন করতে হবে।

শেষ তারিখ

১৯ নভেম্বর ২০২৫

* আবেদনের পদ্ধতিসহ বিস্তারিত দেখুন এখানে

আরও পড়ুনসুইডেনে ৭৫০টি ফুল-ফান্ডেড স্কলারশিপ, আবেদন স্নাতকোত্তরে, জীবনযাপন খরচ–ভ্রমণ ব্যয়সহ নানা সুযোগ২৬ অক্টোবর ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সাংবাদিকদের জন্য নিউইয়র্ক টাইমসের ফেলোশিপ প্রোগ্রাম