Samakal:
2025-11-03@13:52:06 GMT

সারাদেশে ট্রেন চলাচল বন্ধ

Published: 28th, January 2025 GMT

সারাদেশে ট্রেন চলাচল বন্ধ

রানিং এলাউন্সসহ কয়েকটি দাবিতে কর্মবিরতি পালন করছে রেলওয়ের স্টাফরা। এতে বন্ধ রয়েছে সারাদেশের ট্রেন চলাচল। কমলাপুর স্টেশন থেকে গতকাল রাত পৌনে একটায় পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ছেড়ে যাবার পর আর কোনো ট্রেন যাত্রা করেনি। এতে আজ মঙ্গলবার সকালে যাদের বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার কথা ছিল তারা পড়েছেন বিপাকে। 

মূল বেতনের সঙ্গে রানিং অ্যালাউন্স যোগ করে পেনশন দেওয়া ও আনুতোষিক সুবিধা দেয়ার দাবি পূরণ না হওয়ায় কর্মবিরতিতে গেছে রেলের রানিং স্টাফ ও শ্রমিক কর্মচারী সমিতি। রানিং স্টাফের মধ্যে রয়েছেন ট্রেন চালক, গার্ড ও টিকিট চেকার পদধারীরা।

সমস্যা সমাধানে গতকাল সোমবার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু কোন সুরাহা হয় নি। যদিও যাত্রী ভোগান্তি বিবেচনা করে কর্মবিরতি প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছে মন্ত্রণালয়। কিন্তু আন্দোলনরত রেলকর্মীরা বলেছেন, চার বছর ধরে এসব দাবি উপেক্ষা করায় কর্মবিরতি ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। 

সমিতির নেতারা জানিয়েছেন, নিয়ম অনুযায়ী একজন রানিং স্টাফ ট্রেনে দায়িত্ব পালন শেষে তার নিয়োগপ্রাপ্ত এলাকায় (হেডকোয়ার্টার) হলে ১২ ঘণ্টা এবং এলাকার বাইরে (আউটার স্টেশন) হলে ৮ ঘণ্টা বিশ্রামের সুযোগ পান। রেলওয়ের স্বার্থে কোনো রানিং স্টাফকে তার বিশ্রামের সময়ে কাজে যুক্ত করলে বাড়তি ভাতা-সুবিধা দেওয়া হয়। যা রেলওয়েতে ‘মাইলেজ’ সুবিধা হিসেবে পরিচিত।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: র ল য গ য গ বন ধ র লওয

এছাড়াও পড়ুন:

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল

জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী এবং আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি প্রকাশ করা হয়েছে।

আজ সোমবার সাভারের গণস্বাস্থ্য পিএইচএ কনভেনশন সেন্টারে দলটির পঞ্চম জাতীয় সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে নতুন এই নির্বাহী কমিটির সদস্যদের নির্বাচিত করা হয়। দলটির পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে। একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদ ও পরামর্শক পরিষদ গঠিত হয়।

দলটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির মধ্যে রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, ফিরোজ আহমেদ, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু। আর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন বাচ্চু ভুইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, মুরাদ মোর্শেদ, দীপক কুমার রায়, তরিকুল সুজন, এস এম আমজাদ হোসেন, আলিফ দেওয়ান, উবা থোয়াই মারমা, অঞ্জন দাস, নাসির উদ্দিন, নুরুন্নেসা মুন্নী, ইখতিয়ার উদ্দিন, মনিরুল হুদা, মুনীর চৌধুরী সোহেল, আবদুল আলীম, অপরাজিতা চন্দ, শহীদ শিমুল, তৌহিদুর রহমান, জুয়েল রানা, আমজাদ হোসেন, সাদিক রেজা, গোলাম মোস্তফা, জাহিদ সুজন, রেক্সোনা পারভীন সুমি, সাইফুল্লাহ সিদ্দিক রুমন, পপি রানী সরকার, লুভানা তাবাসসুম, আবদুল্লাহ নাদভী, রুবিনা ইয়াসমিন, মুন্নী মৃ, রোকনুজ্জামান মনি, নিয়ামুর রশীদ বিপ্লব, বেনু আক্তার, মোস্তাফিজুর রহমান রাজীব, মুফাখখারুল ইসলাম মুন, মাহবুব রতন, আরিফুর রহমান মিরাজ, লুতফুন্নাহার সুমনা, জাহিদুল আলম আল জাহিদ, তাহসিন মাহমুদ ও আবু রায়হান খান। এ ছাড়া ৭টি পদ শূন্য রাখা হয়েছে।

আর উপদেষ্টা পরিষদে রয়েছেন নাজার আহমেদ, ফিরোজ আহসান, কেরামত আলী ও নূরুল আলম শাহীন। আর রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য হয়েছেন দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, ফিরোজ আহমেদ, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানে হয়, শ্রমিক-কৃষক, খেটে খাওয়া, নিপীড়িত ও প্রান্তিক মানুষের ন্যায্য হিস্যা চাই—দাবি নিয়ে এবং ‘বৈষম্যহীন ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ, অধিকার ও মর্যাদার বাংলাদেশ, জনগণের বাংলাদেশ’ গড়ার অঙ্গীকার নিয়ে গত ৩১ অক্টোবর গণসংহতি আন্দোলনের তিন দিনব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন শহীদ পরিবারের সদস্যরা। উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ