ক্যাম্পাসটা সুন্দর রাখতে ময়লা ফেলার জন্য রাখা বিনগুলো ব্যবহার করার আহ্বান জানিয়েছেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল।

তিনি বলেন, “ক্যাম্পাস পরিষ্কার কর্মসূচির মাধ্যমে আমাদের শিক্ষার্থীরা সচেতন হবে। বাইরে থেকে যারা ক্যাম্পাসে আসবেন, তারাও সচেতন হবেন। যথাস্থানে ময়লা ফেলার জন্য আমাদের নির্দিষ্ট যে বিনগুলো রয়েছে, সেগুলো যদি আমরা ব্যবহার করি, তাহলে ক্যাম্পাসটা সুন্দর হবে। সবার কাছেই ভালো লাগবে।”

বুধবার (২৯ জানুয়ারি) ‘নিজ আঙ্গিনা পরিষ্কার রাখি সবাই মিলে সুস্থ থাকি’ প্রতিপাদ্যে আয়োজিত ক্যাম্পাস পরিষ্কার কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।

এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড.

মোহাম্মদ রেজওয়ানুল হক ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হানিফ মুরাদ।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, নোবিপ্রবি পরিবেশ বিজ্ঞান ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ। কর্মসূচির সার্বিক সহযোগিতায় ছিল কোষ্টাল এনভায়রনমেন্ট নেওয়ার্ক ও চলো পাল্টাই ফাউন্ডেশন।

ঢাকা/ফাহিম/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের পাল্টাপাল্টি হামলা, আহত ১০

বরিশালের হিজলায় লঞ্চের ডেকে যাত্রীদের চাদর বিছানো নিয়ে বিরোধের জেরে সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ যাত্রী আহত হয়েছেন। সোমবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার শৌলা লঞ্চঘাটে এই ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত বিএনপি নেতার নাম খালেক মাঝি। তিনি হরিণাথপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

যাত্রী ও লঞ্চ কর্মচারীরা জানান, সোমবার সকাল ৮টায় মুলাদীর মৃধারহাট থেকে এমভি জানডা নামক একটি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। লঞ্চটি ৯টায় হিজলার শৌলা লঞ্চঘাটে ভেড়ে। এ স্টেশন থেকে ওঠা যাত্রীরা লঞ্চের ডেকে বসার চেষ্টা করেন। এ সময় ডেকে আগে বিছিয়ে রাখা চাদরে জায়গা পেতে যাত্রীপ্রতি এক হাজার টাকা দাবি করেন খালেক ও তাঁর সহযোগীরা। এ নিয়ে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে যাত্রীদের ওপর হামলা করা হয়। এতে ১০ জন যাত্রী আহত হন। তখন যাত্রীরা সংঘবদ্ধ হয়ে খালেক ও তাঁর সহযোগীদের ওপর পাল্টা হামলা করেন।

অভিযোগ অস্বীকার করে খালেক মাঝি বলেন, লঞ্চের মধ্যে গোলযোগ দেখে তিনি তা থামাতে গিয়েছিলেন। এ সময় লঞ্চের যাত্রীরা তাঁর ওপর হামলা করেছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক লঞ্চ কর্মচারী জানিয়েছেন, শৌলা লঞ্চঘাট খালেক মাঝিকে চাঁদা না দিলে সাধারণ যাত্রীরা ডেকে বসতে পারেন না। তারা খালেক মাঝির কাছে অনেকটা জিম্মি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ