“গত ষোল বছর জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল কোন সরকার ছিলো না”
Published: 28th, February 2025 GMT
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খাঁন সোহেল বলেছেন, গত পনেরো ষোল বছর তো দেশের খুব খারাপ অবস্থা ছিলো। এখানো তো আসলে কোন পিপলস গভর্মেন্ট ছিলো না। জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল কোন সরকার ছিলো না। যারা ক্ষমতায় ছিলো তাদের কাছে মানুষ বাঁচলো না মরলো সেটাতে কোন তোয়াক্কা করতো না তারা।
মানুষ কি খেলো না খেলো, মরলো না বাঁচলো তাতে তাদের কোন খেয়াল ছিলো না। তারা তো ভালো আছে। শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজীনগর এলাকার আলিফ জেনারেল হাসপাতাল আয়োজিত কিডনি সুরক্ষা মূলক সেমিনারের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে একথা বলেন সোহেল।
এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সোহেল আরো বলেন, বিগত সরকারের কাছে মানুষের কোন প্রয়োজন ছিলো না। তবে আশা করছি সামনে জনগণের প্রতিনিধিত্বে একটি ভালো এবং পরিচ্ছন্ন নির্বাচন হবে। জনগণ ভোট দিতে কখনো ভুল করে না। জনগণ সঠিক ভোটটি দেয়। কয়দিন আগে একটি অনুষ্ঠানে আমি বলেছি আমাদের দেশের মানুষ কখনো ভুল ভোট দেয় না।
এসময় ভারতকে ইঙ্গিত করে সোহেল বলেন, সেদেশে ফিল্মে আজকে যারা ধেই ধেই করে নাচছে পরের দিন তারা পার্লামেন্টে গিয়ে নাচছে। তারা যদি এদেশে এসে ইলেকশন করে তবে কেউ তাদের ভোট দিবে না। মানুষ মনে করে তোমাকে কেনো ভোট দেবো?
তুমি সিনেমায় আছো তুমি সিনেমায় থাকো। আমাদের দেশের ফেরদৌসদের কথা বলবেন, যে তারা তো পার্লামেন্টে গেছে। এটাতো ভাই ভোট না। যাকে হাসিনা পছন্দ করেছে তাকেই পার্লামেন্টে নিয়ে গেছে।
প্রফেসর ডা.
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ সরক র ব এনপ ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
ট্রাম্পের প্রতি মার্কিন জনগণের সমর্থন ৪০ শতাংশে ঠেকেছে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা আরও কমেছে। তাঁর জনসমর্থনের হার নেমে ৪০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর তাঁর জনপ্রিয়তা এখন সবচেয়ে কম। অর্থনীতি ও অভিবাসন ইস্যু সামলাতে তাঁর দক্ষতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন নাগরিকেরা। রয়টার্স/ইপসোসর করা এক নতুন জনমত জরিপে এমন তথ্য জানা গেছে।
তিন দিন ধরে জরিপটি চালানো হয়। গত সোমবার শেষ হয় জরিপের কাজ। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের ১ হাজার ২৩ জন প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক জরিপে অংশ নেন। এতে ট্রাম্পকে ঘিরে বিভক্ত একটি জাতির চিত্র উঠে এসেছে। জরিপে অংশ নেওয়া ৮৩ শতাংশ রিপাবলিকান ও ৩ শতাংশ ডেমোক্র্যাট তাঁর কর্মকাণ্ড সমর্থন করেছেন। অন্যদিকে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ স্বতন্ত্র ভোটার তাঁর কর্মকাণ্ডে সন্তুষ্ট।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি জোরদার করা ও কঠোর অভিবাসনের নীতি গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রচার চালিয়েছিলেন। জরিপে দেখা গেছে, এ দুটি বিষয়ে তাঁর প্রশাসন কঠোর পদক্ষেপ নিলেও মার্কিনরা এ বিষয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
জরিপে অংশ নেওয়া প্রায় ৩৮ শতাংশ উত্তরদাতা ট্রাম্পের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। জুলাইয়ের মাঝামাঝি করা জরিপে এই হার ছিল ৩৫ শতাংশ। অভিবাসন ইস্যুতেও তাঁর জনপ্রিয়তা সামান্য বেড়েছে—সেখানে ৪৩ শতাংশ উত্তরদাতা তাঁর পদক্ষেপকে সমর্থন জানিয়েছেন। আগের জরিপে এই সংখ্যা ছিল ৪১ শতাংশ।