সরকারি হলো আরো তিনটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়
Published: 11th, March 2025 GMT
নতুন করে দেশের আরো তিনটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে সরকারি করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তিনটি হলো চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ উপজেলার আমিন জুট মিলস উচ্চ বিদ্যালয়, খুলনার খালিশপুর উপজেলার ক্রিসেন্ট মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও রাজশাহী জেলার পবা উপজেলার রাজশাহী পাটকল উচ্চ বিদ্যালয়।
জানা গেছে, সরকারি ঘোষণার পর এখন থেকে আমিন জুট মিলস উচ্চ বিদ্যালয়কে ‘আমিন জুট মিলস সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়’, ক্রিসেন্ট মাধ্যমিক বিদ্যালয় ‘ক্রিসেন্ট সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়’ ও রাজশাহী পাটকল উচ্চ বিদ্যালয় ‘রাজশাহী সরকারি পাটকল উচ্চ বিদ্যালয়’ নামে ডাকা হবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, প্রচলিত বিধিবিধানের আলোকে ওই তিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের আত্তীকরণ করা হবে। তবে আত্তীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীর চাকরি বদলিযোগ্য হবে না।
ঢাকা/হাসান/এনএইচ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
গুরুতর অসুস্থ ফরিদা পারভীন,আইসিইউর খরচ যোগাতে পারছে না পরিবার
বরেণ্য কন্ঠশিল্পী ফরিদা পারভীন দীর্ঘদিন লিভারের রোগ, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন অসুস্থতায় ভূগছেন। চার মাস আগে গুরুতর অসুস্থতা নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন হাসপাতালে। তাকে আইসিইউ পর্যন্ত যেতে হয়েছিল। এখন তাঁর অবস্থা আরো গুরুতর। রাজধানীর ইউনিভার্সেল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চলছে চিকিৎসা।
নন্দিত এই শিল্পীর জটিল রোগের ব্যয়বহুল চিকিৎসায় রাষ্ট্রের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছে তাঁর পরিবার। বিষয়টি জানান শিল্পীর স্বামী ও কিংবদন্তি বংশীবাদক গাজী আবদুল হাকিম।
গাজী আবদুল হাকিম বলেন, ‘অনেক দিন ধরে তার (ফরিদা পারভীন) লিভারের রোগ। ফুসফুসে পানি জমেছে, আবার ডায়াবেটিসের সমস্যাও আছে। অনেক সমস্যা।
আইসিইউতে রাখা হয়েছিল, কিন্তু সেটা অনেক ব্যয়বহুল। প্রতিদিন প্রায় লাখ টাকা খরচ। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে আমরা প্রায় নিঃস্ব। তাই আইসিইউ থেকে বের করে আনা হয়েছে।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, খুব দ্রুত উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।’যন্ত্রশিল্পীদের সংগঠন বাংলাদেশ মিউজিশিয়ানস ফাউন্ডেশনের সভাপতি গাজী বলেন, ‘ফরিদা পারভীন দেশের সম্পদ, তার মতো শিল্পী অন্তত চিকিৎসাসেবাটা তো পাবে। সারা জীবন দেশের জন্য কাজ করে গেল, শিল্পের জন্য কাজ করে গেল। আমি সারা জীবন সংগীতের সাধনা করে গেলাম। আমাদের প্রতি রাষ্ট্রেরও তো দায়িত্ব আছে। বিনা চিকিৎসায় তাঁর মতো শিল্পী চলে গেলে দুর্নাম হবে দেশেরই।’
প্রসঙ্গত, চার মাস আগেও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল ফরিদা পারভীনকে। ১৩ দিন চিকিৎসাধীন থেকে বাসায় ফেরেন। কিছুদিন একটু ভালো ছিলেন শিল্পী, পরে আবারও অসুস্থ হয়ে পড়েন।