রোনালদোকে দর্শক বানিয়ে ‘সিউ’ উদ্যাপন, হারল পর্তুগাল
Published: 21st, March 2025 GMT
আইডল ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর সামনে গোল করে তারই বিখ্যাত ‘সিউ’ উদযাপন করলেন রাসমুস হইলুন্দ। আর সেই গোলে রোনালদোর পর্তুগালকে ১-০ ব্যবধানে হারিয়ে নেশন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে দারুণ জয় পেল ডেনমার্ক।
ম্যাচের ৭৮ মিনিটে আন্দ্রেস স্কোভ ওলসেনের পাস থেকে ঠাণ্ডা মাথায় গোলটি করেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফরোয়ার্ড হইলুন্দ। প্রথমার্ধে একটি সহজ সুযোগ নষ্ট করলেও দ্বিতীয়ার্ধে গোল করে দলকে জয় এনে দেন ২২ বছর বয়সী এই তরুণ।
গোলের পর হইলুন্দের ‘সিউ’ উদযাপন রীতিমতো দৃষ্টিনন্দন দৃশ্য হয়ে ওঠে। কিছুদিন আগেই এই তরুণ জানিয়েছিলেন, ‘আমি ফুটবলের প্রেমে পড়েছি রোনালদোর জন্য’
ম্যাচ শেষে এই উদ্যাপনের ব্যাখ্যাও দিয়েছেন হইলুন্দ, ‘এটা আমার আদর্শের জন্য। এটা তাকে উপহাস করা কিংবা এমন কোনো ইচ্ছা থেকে করিনি। আমার ও আমার ফুটবল ক্যারিয়ারের ওপর তার প্রভাব অসামান্য। হয়তো একটু অন্য রকমও লাগতে পারে, তবে পর্তুগাল ওতাঁর বিপক্ষে গোল করা আমার জন্য বিশাল কিছু। ২০১১ সালে ফ্রি কিক থেকে তার গোল করা মনে আছে। ম্যাচটি আমি দেখেছি এবং তারপর থেকেই আমি ক্রিশ্চিয়ানোর ভক্ত।’
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
বিএনপি নেতাকে মারধর: খুলনা সদর থানার সাবেক ওসি কারাগারে
খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফখরুল আলমের করা মামলায় সদর থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান আল মামুনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রোববার আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন হাসান আল মামুন। খুলনা মহানগর দায়রা জজ মো. শরীফ হোসেন হায়দার তার জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এদিকে আদালত চত্বরে থাকা বিএনপি নেতাকর্মীরা মামুনকে লক্ষ্য করে ডিম ও পচা আম নিক্ষেপ করেন। তার শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন তারা। পরে নেতাকর্মীদের সরিয়ে দেন সেনা সদস্যরা।
মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এ কে এম শহিদুল আলম বলেন, মামলাটিতে উচ্চ আদালতের জামিনে ছিলেন হাসান আল মামুন। উচ্চ আদালতের নির্দেশে রোববার খুলনা মহানগর দায়রা জজ আদালতে তিনি আত্মসমর্পণ করেন। এ সময় তার আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। আমরা জামিনের বিরোধিতা করি। আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি কে ডি ঘোষ রোডের দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির সমাবেশে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। এ সময় তৎকালীন ওসি মামুন নিজেই
ফখরুল আলমকে বেদম মারধর করেন। লাঠির আঘাতে ফখরুল আলমের একটি চোখ নষ্ট হয়ে যায়। এ ঘটনায় ২০২৪ সালের ১৯ আগস্ট মামুনের বিরুদ্ধে নির্যাতন ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে আদালতে মামলা করেন ফখরুল।