রেফারি-বিতর্কে আগুন জ্বলেছে আগেই। আগুনের ফুলকিও ছুটেছে দুই দল মুখোমুখি হওয়ার আগে। সেভিয়ার প্লাজা নুয়েভায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় বার্সেলোনা সমর্থকদের। রিয়াল মাদ্রিদ সমর্থকদের সঙ্গেও তাঁদের এক চোট হয়ে যাওয়ার গুঞ্জন বের হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। বাকি ছিল শুধু মাঠের লড়াইয়ে আগুন ধরার অপেক্ষা।

প্রথমার্ধের ২৮ মিনিটে সেই আগুন জ্বাললেন পেদ্রি, বিরতির পর ৭০ কিলিয়ান এমবাপ্পে, ৭৭ মিনিটে অঁরেলিয়ে চুয়ামেনি ও ৮৪ মিনিটে ফেরান তোরেস। নির্ধারিত সময়ে ২-২ গোলে কোপা দেল রে ফাইনাল অমীমাংসিত। অতিরিক্ত সময়ে সবাই যখন পেনাল্টি শুটআউটের প্রহর গুনছিলেন ঠিক তখনই শেষ মোচড়। হবে না আবার, ম্যাচটা যে এল ক্লাসিকোও! থ্রিলার ও বিতর্ক না হলে কী হয়! সঙ্গে আনন্দও। আর বার্সা সমর্থকদের সেই আনন্দে ভেসে যাওয়ার মুহূর্তটি ১১৬ মিনিটে এনে দেন জুলস কুন্দে।

লুকা মদরিচের ঢিলেঢালা পাসের সুযোগ নিয়ে ডান পায়ের বুলেট গতির শটে গোল করেন। ৩-২ গোলে এগিয়ে গিয়ে শেষ পর্যন্ত জিতেছে বার্সাই।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’

আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।

পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’

শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ