নিজের আগের ওভারে জোড়া শিকারের পর পরের ওভারে আরেকটি উইকেট নিলেন মিরাজ। এবার ফিরিয়েছেন নতুন ব্যাটার টিসিগাকে। তাতে ৩ উইকেটে ৬৯ থেকে ৬ বলের মধ্যে ৭৩/৬ হয়ে গেছে জিম্বাবুয়ে। জিম্বাবুইয়ানরা পিছিয়ে ১৪৪ রানে। ৩১.৪ ওভার শেষে জিম্বাবুয়ের রান ৭৩।

মিরাজের জোড়া আঘাত, ৫ উইকেট নেই জিম্বাবুয়ের

৩০তম ওভারে জিম্বাবুয়ের শিবিরে জোড়া আঘাত হানেন মিরাজ। ওভারের প্রথম বলে আরভিনের (২৫) পর শেষ বলে মাধেভেরেকে (০) লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন টাইগার এই স্পিনার। তাতে ৩ উইকেটে ৬৯ থেকে ৬ বলের মধ্যে ৬৯/৫ হয়ে গেছে জিম্বাবুয়ে। জিম্বাবুইয়ানরা পিছিয়ে ১৪৮ রানে। ৩০ ওভার শেষে জিম্বাবুয়ের রান ৬৯। কারেন ৩১ ও নতুন ব্যাটার টিসিগা।

শান্তর ক্যাচ মিসে নতুন জীবন আরভিনের

মিরাজের বল ঠেকাতে চেয়েছিলেন ক্রেইগ আরভিন। কিন্তু ব্যাটের কানায় লেগে বল চলে যায় স্লিপে দাঁড়ানো নাজমুল হোসেন শান্তর দিকে। কিন্তু সেটি কাজে লাগাতে পারেননি বাংলাদেশ অধিনায়ক। আরভিনের রান তখন ১৬। ২৪ ওভার শেষে জিম্বাবুয়ের রান ৬৪। কারেন ২৯ ও আরভিন আছেন ২৩ রানে। জিম্বাবুয়ে পিছিয়ে আছে ১৫৩ রানে।

উইলিয়ামসকে ফেরালেন নাঈম

চা বিরতির পর নেমে ২২ রানে তৃতীয় উইকেট হারাল জিম্বাবুয়ে। নাঈম হাসানের বলে সাদমানের দুর্দান্ত ক্যাচে ফিরেন উইলিয়ামস (৭)। এখনো বাংলাদেশের চেয়ে ১৯৫ রানে পিছিয়ে জিম্বাবুয়ে। ৩ উইকেট হারিয়ে জিম্বাবুয়ের রান ২২। কারেনের নতুন সঙ্গী আরভিন।

তিন বলের ব্যবধানে দুই উইকেট তাইজুলের

লিডের পাহাড়ে চাপা পড়েছে জিম্বাবুয়ে। ৪৪৪ অলআউট হয়ে বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে ২১৭ রানের লিড নেয়। এরই মধ্যে সপ্তম ওভারে তিন বলের ব্যবধানে জিম্বাবুয়ের দুই উইকেট শিকার করেন তাইজুল। প্রথমে বেনেটকে সাদমানের ক্যাচ বানিয়ে ফেরান। 

এরপর ক্রিজে নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে আসেন নিক ওয়েলচ। এক বল পরই তাকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন আউট করলেন তাইজুল। মাঠের আম্পায়ার আউট না দিলেও রিভিউ নিয়ে এই লঙ্কানের সিদ্ধান্তকে ভুল প্রমাণ করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্ত। ৮ ওভারে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ২ উইকেটে ১০ রান। ২৩ বলে ২ রানে বেন কারেন ও ৭ বলে ২ রানে আছেন উইলিয়ামস। জিম্বাবুয়ে প্রথম ইনিংসে থেমেছিল ২২৭ রানে।

মিরাজের আউটে বাংলাদেশের লিড ২১৭

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: আরভ ন প রথম উইক ট

এছাড়াও পড়ুন:

২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচন চায় ছাত্রশিবির

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন চলতি মাসের ২৭ নভেম্বর আয়োজনের দাবি জানিয়েছে শাখা ইসলামী ছাত্রশিবির।

সোমবার (৩ নভেম্বর) সংগঠনটির নেতারা জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মোস্তফা হাসান বরাবর এ দাবি জানিয়ে একটি স্মারকলিপি দেন।

আরো পড়ুন:

জকসু নির্বাচন নিয়ে একে অপরকে দোষারোপ ছাত্র সংগঠনগুলোর

জবি প্রশাসনের কাছে ২০ দাবি জানাল ইউটিএল

স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়েছে, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ২০ বছর পর এই প্রথম জকসু নির্বাচন হতে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের দাবি ও আন্দোলনের পর প্রশাসন নির্বাচন আয়োজনের রোডম্যাপ প্রকাশ করেছে। কিন্তু সম্প্রতি একটি গোষ্ঠী নির্বাচন বানচালের নীলনকশা শুরু করেছে, যা শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক অধিকার ক্ষুণ্নের অপচেষ্টা।

এতে আরো বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পূর্বনির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী নির্বাচন না করলে তা হবে শিক্ষার্থীদের ভোটাধিকার হরণের সামিল। কারণ ১৩ ডিসেম্বর থেকে ২১তম ব্যাচের ভর্তি পরীক্ষা, ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস, ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস এবং পরবর্তী শীতকালীন ছুটির কারণে ডিসেম্বর মাসে নির্বাচন করা সম্ভব নয়।

এ সময় সংগঠনটির নেতারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ঘোষিত তারিখ অনুযায়ী ২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। নির্বাচন বিলম্বের কোনো যৌক্তিক কারণ নেই।

ঢাকা/লিমন/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ