চুরির মামলায় কারাগার থেকে জামিনে বের হয়ে আবারও চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনি খেয়েছেন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য কোরবান আলী। 

বুধবার সন্ধ্যায় সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার বড়হর গরুর হাটে এ ঘটনা ঘটে। কোরবান আলী পার্শ্ববর্তী কামারখন্দ উপজেলার ঝাঐল ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য এবং একই উপজেলার কোনাবাড়ী গ্রামের নুর মোহাম্মদের ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কোরবান আলী উল্লাপাড়ার বাহির থেকে আসা আব্দুল হামিদ নামের এক গরুর ব্যাপারীর পকেট থেকে টাকা চুরির সময় ধরা পড়েন। এ সময় হাটের লোকজন তাকে গণপিটুনি দেয়। পরে কোরবান আলী পার্শ্ববর্তী করতোয়া নদীতে ঝাঁপ দিয়ে সাঁতরিয়ে পালিয়ে যান।

বড়হর হাটের ইজারাদার মো.

লাবু বলেছেন, চোর ধরেছে শুনেছিলাম। তবে যে ব্যাপারীর টাকা চুরি যাচ্ছিল তিনি আমাদের কাছে কোনো অভিযোগ করেননি। তাই আমরা হাটের পক্ষ থেকে কোনো আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল লতিফ জানান, কোরবান আলীর বিরুদ্ধে থানায় একাধিক চুরি ও ছিনতাই মামলা রয়েছে। এর আগে তাকে গণপিটুনি দেওয়া হয়। পরে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়। দু’দিন আগেই জামিন পেয়ে তিনি কারাগার থেকে বের হন। তারপরেও
তার কোনো পরিবর্তন হয়নি।

উল্লাপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাকিবুল হাসান বলেন, বড়হর হাটে চুরির ঘটনায় এখনও কেউ থানায় অভিযোগ করেনি।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: স র জগঞ জ গণপ ট ন

এছাড়াও পড়ুন:

জামিনে বেরিয়ে আবারও চুরি, ইউপি সদস্যকে গণপিটুনি

চুরির মামলায় কারাগার থেকে জামিনে বের হয়ে আবারও চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনি খেয়েছেন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য কোরবান আলী। 

বুধবার সন্ধ্যায় সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার বড়হর গরুর হাটে এ ঘটনা ঘটে। কোরবান আলী পার্শ্ববর্তী কামারখন্দ উপজেলার ঝাঐল ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য এবং একই উপজেলার কোনাবাড়ী গ্রামের নুর মোহাম্মদের ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কোরবান আলী উল্লাপাড়ার বাহির থেকে আসা আব্দুল হামিদ নামের এক গরুর ব্যাপারীর পকেট থেকে টাকা চুরির সময় ধরা পড়েন। এ সময় হাটের লোকজন তাকে গণপিটুনি দেয়। পরে কোরবান আলী পার্শ্ববর্তী করতোয়া নদীতে ঝাঁপ দিয়ে সাঁতরিয়ে পালিয়ে যান।

বড়হর হাটের ইজারাদার মো. লাবু বলেছেন, চোর ধরেছে শুনেছিলাম। তবে যে ব্যাপারীর টাকা চুরি যাচ্ছিল তিনি আমাদের কাছে কোনো অভিযোগ করেননি। তাই আমরা হাটের পক্ষ থেকে কোনো আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল লতিফ জানান, কোরবান আলীর বিরুদ্ধে থানায় একাধিক চুরি ও ছিনতাই মামলা রয়েছে। এর আগে তাকে গণপিটুনি দেওয়া হয়। পরে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়। দু’দিন আগেই জামিন পেয়ে তিনি কারাগার থেকে বের হন। তারপরেও
তার কোনো পরিবর্তন হয়নি।

উল্লাপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাকিবুল হাসান বলেন, বড়হর হাটে চুরির ঘটনায় এখনও কেউ থানায় অভিযোগ করেনি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ