এশিয়ান কাপে খেলতে হলে কী করতে হবে বাংলাদেশকে, কীভাবে কাজ করছে বাছাইপর্ব
Published: 10th, June 2025 GMT
স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ!
৪৭ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে আবারও এশিয়ান কাপের মূল মঞ্চে জায়গা করে নেওয়ার স্বপ্ন। সেই স্বপ্নে আরও রঙিন হয়েছে এক ঝাঁক প্রবাসী ফুটবলারের আগমনে। হামজা চৌধুরীরা কি পারবেন বাংলাদেশকে ২০২৭ এশিয়ান কাপের টিকিট পাইয়ে দিতে?
তবে কাজটা সহজ নয়। বাছাইপর্বের তৃতীয় রাউন্ডে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হলেই ১৯৮০ সালের পর প্রথমবার এশিয়ার মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের প্রতিযোগিতায় জায়গা মিলবে বাংলাদেশের।
কাজটা অবশ্য অত কঠিনও নয়। তৃতীয় রাউন্ডে তো এশিয়ান পরাশক্তিরা নেই। তারা তো আগেই নিশ্চিত করে ফেলেছে সৌদি আরব অনুষ্ঠেয় চূড়ান্ত পর্বের টিকিট। এখন যারা লড়ছে অবশিষ্ট ছয়টি জায়গার জন্য, সেই দলগুলো তো বাংলাদেশের চেয়ে শক্তিতে খুব একটা এগিয়েও নেই।
হামজা চৌধুরীর অভিষেক ম্যাচে ভারতকে রুখে দিয়েছিল বাংলাদেশ.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
শ্রমিকদের দাবির প্রেক্ষিতে খুলছে ৪ বন্ধ কারখানা
নয় দিন বন্ধ থাকার পর আগামীকাল মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) থেকে নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডের চারটি কারখানায় চালু হচ্ছে।
বেতন, বোনাসসহ বিভিন্ন দাবি বাস্তবায়নে আন্দোলনের মুখে গত ২৫ অক্টোবর বিকেলে চারটি কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
আরো পড়ুন:
ঝিনাইদহে গাছ থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বরিশালে অপসো ফার্মার ৫০০ শ্রমিক ছাঁটাইয়ের অভিযোগ
কারখানাগুলো হলো দেশবন্ধু টেক্সটাইল মিল লিমিটেড, সেকশন সেভেন ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, মেইগো বাংলাদেশ লিমিটেড ও ইপিএফ প্রিন্টিং লিমিটেড।
সেকশন সেভেন ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের পরিচালক আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘‘২৬ অক্টোবর থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে শ্রমিকেরা কারখানা চালুর দাবি জানান। তাদের দাবির প্রেক্ষিতে কারখানা চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমাদের কারখানায় সাড়ে ৩ হাজার শ্রমিক রয়েছে।’’
ইপিজেড সূত্র জানিয়েছে, বন্ধ চারটি কারখানায় সাড়ে ৬ হাজার শ্রমিক রয়েছে।
উত্তরা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (ইপিজেড) নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল জব্বার জানান, শ্রমিকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) থেকে বন্ধ থাকা চার কারখানা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এ দিন থেকে স্বাভাবিকভাবে কার্যক্রম শুরু হবে এবং শ্রমিকদের যথাসময়ে কারখানায় আসার আহ্বান জানানো হয়েছে।
উত্তরা ইপিজেডের ২৭টি কারখানায় ৩৫ হাজার শ্রমিক কর্মরত রয়েছে।
ঢাকা/সিথুন/বকুল