রাঙামাটিতে থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার
Published: 12th, June 2025 GMT
রাঙামাটির কাপ্তাই থানা হাজত হতে গ্রিল কেটে পলায়নকৃত আসামি সাগরকে (২২) গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
কাপ্তাই থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অলি উল্লাহ জানান, বুধবার (১১ জুন) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় কাপ্তাই সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশ সাগরকে কাপ্তাই উপজেলার ৪নং কাপ্তাই ইউনিয়নের নতুনবাজার এলাকা হতে গ্রেপ্তার করে।
তিনি আরো জানান, তার বিরুদ্ধে আগে চুরির মামলা করা হলেও থানা হাজত হতে পালিয়ে যাওয়ায় পুলিশ বাদী হয়ে আরেকটি মামলা করেছে। আসামিকে রাঙামাটি আদালতে পাঠানো হবে।
আরো পড়ুন:
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত নেতা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার ১
ভাইকে কুপিয়ে হত্যার ২৭ দিন পর আসামি গ্রেপ্তার
বুধবার (১১ জুন) ভোরে সাগরকে কাপ্তাই থানা পুলিশের সদস্যরা নতুনবাজার এলাকা হতে গ্রেপ্তার করে। তার বিরুদ্ধে স্বর্ণ ও টাকা চুরির অভিযোগ রয়েছে। এ দিন সকাল ৯টার দিকে তিনি থানা হাজত থেকে গ্রিল কেটে পেছন দিয়ে পালিয়ে যায়।
ঢাকা/শংকর/বকুল
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের আইআরজিসির বিমানবাহিনীর প্রধান নিহত
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, ইরানে আগের রাতে চালানো বিমান হামলায় ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোরের বিমানবাহিনীর কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমির আলী হাজিজাদেহ নিহত হয়েছেন।
আইডিএফ দাবি করেছে, ইসরায়েলে হামলার প্রস্তুতি নিতে হাজিজাদেহ ও তাঁর শীর্ষ সহকর্মীরা একটি ভূগর্ভস্থ কমান্ড সেন্টারে বৈঠক করছিলেন। ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান থেকে চালানো হামলায় পুরো সেন্টারটি ধ্বংস হয়ে যায়।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দাবি, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোরের ড্রোন ইউনিট ও আকাশ প্রতিরক্ষা ইউনিটের শীর্ষ কমান্ডাররা রয়েছেন।
আইডিএফের দাবি, ইরানের দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলার মূল নেতৃত্বে ছিল আইআরজিসির বিমান প্রতিরক্ষা বাহিনী। তারা গত বছরের এপ্রিল ও অক্টোবরে ইসরায়েলের ওপর হামলা চালিয়েছিল।
আরও পড়ুনকয়েক দশকের ছায়া যুদ্ধ থেকে এবার প্রকাশ্য সংঘাতে ইসরায়েল ও ইরান৩ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের দাবি, ২০১৯ সালে সৌদি আরবে জ্বালানি স্থাপনায় আলোচিত ড্রোন হামলার নেতৃত্ব দেন আইআরজিসির এই কর্মকর্তারা।
তেহরান টাইমসের এক প্রতিবেদনে আমির আলী নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করে বলা হয়েছে, এই হামলাকে ‘নৃশংস ও সন্ত্রাসী তৎপরতা’ বলে আখ্যায়িত করেছে ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড। ১৬ বছর ধরে আইআরজিসির বিমানবাহিনীর নেতৃত্বে ছিলেন হাজিজাদেহ। ইরানের সামরিক কৌশলের অন্যতম প্রধান পরিকল্পকারী ছিলেন তিনি। তাঁর নেতৃত্বে ইরানের দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন সক্ষমতা অভূতপূর্ব মাত্রায় পৌঁছায়।
আইআরজিসির বিবৃতিতে এ হামলাকে ‘ইহুদিবাদী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড’ হিসেবে বর্ণনা করে প্রতিশোধের অঙ্গীকার করা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এই অপরাধ আমাদের জাতিকে দুর্বল করবে না, বরং প্রতিশোধের সংকল্প আরও দৃঢ় করে তুলবে।’