ইসরায়েলে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইরান। রোববারের হামলায় অন্তত সাতজন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন শতাধিক মানুষ।

ইসরায়েলের পুলিশ জানিয়েছে, শনিবার গভীর রাতে দেশটির উত্তরাঞ্চলে একটি ক্ষেপণাস্ত্র পড়ে চারজন নিহত হয়েছেন। জাতীয় জরুরি পরিষেবা ম্যাগেন ডেভিড অ্যাডম (এমডিএ) এর আগে তিনজনের মৃত্যুর সংখ্যা জানিয়েছিল।

পুলিশ জানিয়েছে, সরাসরি আঘাতে অস্ত্র পড়ে ৪০ বছর বয়সী দুই নারী, ২০ বছর বয়সী এক নারী এবং ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরী নিহত হয়েছেন। তারা আরও জানিয়েছে, অনেক বাসিন্দা আহত হয়েছেন, জরুরি উদ্ধারকারীরা ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়াদের খুঁজতে ঘটনাস্থলে রয়েছেন।

এমডিএ এবং ইসরায়েলি পুলিশের মতে, ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরবর্তী ঢেউয়ে, মধ্য ইসরায়েলের বাত ইয়াম শহরে তিনজন নিহত হয়েছেন। এমডিএ জানিয়েছে, একটি ভবনে আঘাত হানার সময় প্রায় ৬০ বছর বয়সী এক নারী হয়েছেন, এবং এর আশেপাশের অনেক ভবনের ক্ষতি হয়েছে। এই হামলার পর মধ্য ইসরায়েলের বিভিন্ন অঞ্চলে ১০০ জনেরও বেশি লোক আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইসর য ল ইসর য

এছাড়াও পড়ুন:

শ্রমিকদের দাবির প্রেক্ষিতে খুলছে ৪ বন্ধ কারখানা

নয় দিন বন্ধ থাকার পর আগামীকাল মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) থেকে নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডের চারটি কারখানায় চালু হচ্ছে। 

বেতন, বোনাসসহ বিভিন্ন দাবি বাস্তবায়নে আন্দোলনের মুখে গত ২৫ অক্টোবর বিকেলে চারটি কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।

আরো পড়ুন:

ঝিনাইদহে গাছ থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু 

বরিশালে অপসো ফার্মার ৫০০ শ্রমিক ছাঁটাইয়ের অভিযোগ

কারখানাগুলো হলো দেশবন্ধু টেক্সটাইল মিল লিমিটেড, সেকশন সেভেন ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, মেইগো বাংলাদেশ লিমিটেড ও ইপিএফ প্রিন্টিং লিমিটেড।

সেকশন সেভেন ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের পরিচালক আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘‘২৬ অক্টোবর থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে শ্রমিকেরা কারখানা চালুর দাবি জানান। তাদের দাবির প্রেক্ষিতে কারখানা চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমাদের কারখানায় সাড়ে ৩ হাজার শ্রমিক রয়েছে।’’ 

ইপিজেড সূত্র জানিয়েছে, বন্ধ চারটি কারখানায় সাড়ে ৬ হাজার শ্রমিক রয়েছে। 

উত্তরা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (ইপিজেড) নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল জব্বার জানান, শ্রমিকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) থেকে বন্ধ থাকা চার কারখানা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

এ দিন থেকে স্বাভাবিকভাবে কার্যক্রম শুরু হবে এবং শ্রমিকদের যথাসময়ে কারখানায় আসার আহ্বান জানানো হয়েছে।

উত্তরা ইপিজেডের ২৭টি কারখানায় ৩৫ হাজার শ্রমিক কর্মরত রয়েছে।

ঢাকা/সিথুন/বকুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ