Samakal:
2025-06-20@00:20:46 GMT

বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ১৩%

Published: 19th, June 2025 GMT

বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ১৩%

বাংলাদেশে ২০২৪ সালে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) আগের বছরের চেয়ে  ১৩ শতাংশ কমেছে। গত বছর নিট বা প্রকৃত এফডিআই এসেছে ১২৭ কোটি ডলার। স্থানীয় মুদ্রায় যা প্রায় সাড়ে ১৫  হাজার কোটি টাকার সমপরিমাণ। ২০২৩ সালে নিট এফডিআই ছিল ১৪৬ কোটি ৪০ লাখ ডলার। 

বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়নবিষয়ক সংস্থা আঙ্কটাডের বিশ্ব বিনিয়োগ রিপোর্টে বিদেশি বিনিয়োগ আসার ওই পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়েছে। সুইজারল্যান্ডের জেনেভা থেকে আঙ্কটাড ‘ওয়ার্ল্ড ইনেভেস্টমন্ট রিপোর্ট-২০২৫’ নামে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের বাকি দেশের পরিসংখ্যান ওই প্রতিবেদনে রয়েছে। 
বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু সমপর্যায়ের অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে। গত বছর যে পরিমাণ এফডিআই এসেছে, তা মাত্র এক মাসে রেমিট্যান্সের অর্ধেক এবং রপ্তানি আয়ের চার ভাগের এক ভাগ।  

একটি নির্দিষ্ট বছরের মোট বিদেশি বিনিয়োগ বলতে বাইরের উদ্যোক্তাদের থেকে নতুন পুঁজি, বিদ্যমান বিনিয়োগের মুনাফা থেকে পুনর্বিনিয়োগ এবং আন্তঃকোম্পানি ঋণের সমষ্টিকে বোঝানো হয়। একই সময়ের মধ্যে পুঁজি প্রত্যাহার, মূল কোম্পানিকে ঋণ দেওয়া এবং আন্তঃকোম্পানি ঋণ পরিশোধ বাদ দিয়ে নিট বিনিয়োগের হিসাব করা হয়।
বাংলাদেশে ২০২৪ সাল শেষে বিদেশি বিনিয়োগের স্থিতি ১ হাজার ৮২৯ কোটি ডলার, যা দেশের জিডিপির মাত্র ৪ শতাংশ। দক্ষিণ এশিয়ায় এ ক্ষেত্রে গড় হার ১৩ শতাংশ। ভারতের হার ১৪ শতাংশ। ভুটানের মতো দেশে এ হার ১৭ শতাংশ। গত বছর ভুটানে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ৬ গুণ। 
বাংলাদেশে ২০২৪ সালে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নতুন প্রকল্পে বিনিয়োগে (গ্রিনফিল্ড ইনভেস্টমেন্ট) অর্থের ঘোষণার পরিমাণও কমেছে। ঘোষিত অর্থের পরিমাণ ১৭৫ কোটি ডলার। ২০২৩ সালে যা ছিল ২৭০ কোটি ডলার। গত বছর কমে যাওয়ার হার ৩৫ শতাংশ। গ্রিনফিল্ড বিনিয়োগের ঘোষণা ভবিষ্যতের প্রকৃত বিনিয়োগের ইঙ্গিত দেয়। 

কেন বিনিয়োগ কম 
বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের নিম্ন প্রবণতার কারণ জানতে চাইলে ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) সভাপতি এবং ইউনিলিভার বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও এমডি জাভেদ আখতার সমকালকে বলেন, একজন বিনিয়োগকারী তখনই বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হন, যখন তিনি বিনিয়োগের ক্ষেত্রগুলোর ওপর ভরসা পান। বিনিয়োগের পরিবেশ ব্যবসাবান্ধব হয়। দুঃখজনক হলেও এটি স্বীকার করতে হবে যে বাংলাদেশের বিনিয়োগের পরিবেশ কখনোই ভালো ছিল না। এর অন্যতম কারণ হলো, দেশের অঙ্গীকারবদ্ধ থাকার বিশ্বাসযোগ্যতা, রাষ্ট্রের বিনিয়োগ নীতির ধারাবাহিকতা বজায় রাখা এবং দেশের সরকারি প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতার অভাব। এর ওপর গত কয়েক বছর অর্থনৈতিক পরিস্থিতির এবং রাজনৈতিক অস্থিরতা বিনিয়োগ আকৃষ্ট করেনি।  
ফিকি সভাপতির মতে, গত ১০ মাসে সরকার যদিও বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। তার ফল পেতে কিছুটা সময় লাগবে। তবে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে, অথর্নীতির চাকা সচল না হলে এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না আসা পর্যন্ত বিনিয়োগের আশা করা শুধু অযৌক্তিক নয়, দুরূহ হবে।

তিনি বলেন, ‘দেশীয় বাজার এবং রপ্তানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আমাদের দেশের অবস্থান ভালো। কিন্তু উল্লিখিত তিনটি কারণের জন্য আমরা পিছিয়ে রয়েছি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এসব বিষয় খতিয়ে দেখে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে এগুলোর প্রতিকার না করা পর্যন্ত বিনিয়োগকারীর আত্মবিশ্বাস বাংলাদেশের ওপর কখনোই আসবে না।’
আঙ্কটাডের প্রতিবেদনের বিষয়ে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরীর মন্তব্য জানতে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁর মন্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি। তবে সম্প্রতি আশিক চৌধুরী বিডার ফেসবুকে ‘আমাদের আমলনামা’ নামে একটি পোস্ট দেন। সেখানে তিনি বিডায় তাঁর আট মাসের দায়িত্ব পালনকালে বিনিয়োগ পরিবেশের উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ তুলে ধরেন। তিনি জানান, গত অক্টোবর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত  বিদেশি বিনোয়োগের পরিমাণ আগের একই সময়ের তুলনায় প্রায় একই। অস্থিতিশীল পরিস্থিতির পরে এত তাড়াতাড়ি বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ আগের জায়গায় ফিরে গেছে, যা আশার কথা।  

বাংলাদেশিদের বাইরে বিনিয়োগ কত 
আঙ্কটাড শুধু দেশওয়ারি বিনিয়োগ আসার তথ্য প্রকাশ করে না। কোনো দেশ থেকে বাইরে কী পরিমাণ বিনিয়োগ হয়, তার তথ্যও দেয়। ২০২৪ সালে বাংলাদেশ থেকে বৈধভাবে বিদেশে মাত্র ৭০ লাখ ডলারের বিনিয়োগ হয়েছে। স্থানীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৮৫ কোটি টাকা। গত পাঁচ বছরের মধ্যে ২০২১ সালে দেশের বাইরে সর্বাধিক ৮ কোটি ডলারের বিনিয়োগ করেন বাংলাদেশি উদ্যোক্তারা। ২০২৪ সাল শেষে বিদেশে বাংলাদেশিদের মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ৩২ কোটি ২০ লাখ ডলার। আগের বছরের তুলনায় যা ৮ শতাংশ কম। 

বিশ্ব ও আঞ্চলিক পরিস্থিতি
২০২৪ সালে প্রকৃত বৈশ্বিক বিনিয়োগ ১১ শতাংশ কমে দেড় ট্রিলিয়ন ডলারে নেমেছে। যদিও কিছু অন্থায়ী আর্থিক প্রবাহের কারণে সামগ্রিক চিত্রে ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি রয়েছে। ২০২৫ সালেও পরিস্থিতি নেতিবাচক থাকতে পারে পূর্বাভাস দিয়েছে আঙ্কটাড। বাণিজ্য উত্তেজনা, নীতি অনিশ্চয়তা এবং ভূরাজনৈতিক বিভক্তি বিনিয়োগ কমে যাওয়ার মূল কারণ বলে মনে করছে সংস্থাটি। গত বছর দক্ষিণ এশিয়ায় বিনিয়োগ এসেছে ৩ হাজার ৪৫৭ কোটি ডলার, যা আগের বছরের মতোই। ভারতে এফডিআই কমেছে প্রায় ২ শতাংশ। 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ২০২৪ স ল র পর ম ণ পর স থ ত গত বছর গ র পর বছর র

এছাড়াও পড়ুন:

গল থেকে শুরু নতুন অভিযান

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের তৃতীয় আসরের ফাইনাল শেষ হওয়ার রেশ কাটতে না কাটতেই আজ মাঠে গড়াচ্ছে চতুর্থ আসরের খেলা। ২০২৫ থেকে ২০২৭ চক্রের উদ্বোধনী সিরিজেই বাংলাদেশ মুখোমুখি হচ্ছে শ্রীলঙ্কার। গলে আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে সকাল ১০টায় শুরু হচ্ছে নাজমুল হোসেন শান্তদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রথম টেস্ট। যেখানে ক্রিকেটারদের একমাত্র ব্রত ভালো খেলা। কারণ শুরুটা ভালো হলে জয়ের আকাঙ্ক্ষা বেড়ে যায়। 

গত আসরের পারফরম্যান্সও শান্তদের কিছুটা উজ্জীবিত করতে পারে। টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ২০২৩-২৫ সাইকেলে বেশ কয়কটি ম্যাচ স্মরণীয় হয়ে আছে বাংলাদেশের। পয়েন্ট টেবিলে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক একটা লড়াইও ছিল। লঙ্কানরা ১৩ টেস্ট খেলে পাঁচটিতে জিতে ষষ্ঠ, বাংলাদেশ ১২টি টেস্ট ম্যাচ খেলে চারটিতে জিতে সপ্তম হয়েছে। বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্ত টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের চতুর্থ আসরে একটা ভালো শুরুর স্বপ্ন দেখছেন।

বাংলাদেশ তৃতীয় আসর শুরু ও শেষ করেছিল জয় দিয়ে। ২০২৩ সালের নভেম্বরে সিলেটে হারিয়েছিল নিউজিল্যান্ডকে। ২০২৪ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বরে নিজেদের শেষ টেস্ট ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারায় তাদের মাটিতে। এবারের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু করছে অ্যাওয়ে সিরিজ দিয়ে। অর্থাৎ গল থেকে লঙ্কা অভিযান শুরু করছেন বাংলাদেশ। যেখানে বাজিমাত করতে চান শান্তরা। গতকাল ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘নতুন প্রতিপক্ষ এবং নতুন কন্ডিশন। এই কন্ডিশনে অনেকের খেলার অভিজ্ঞতা আছে। ওই অভিজ্ঞতাটা কাজে লাগাতে পারলে আমার মনে হয় সিরিজে ভালো কিছু হবে। তবে আমাদের ভালো ক্রিকেট খেলাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে আমরা যারা ব্যাটিংয়ে আছি।’ চ্যাম্পিয়নশিপের খেলা আজ থেকে মাঠে গড়ালেও শান্তদের টেস্টের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হোম সিরিজে। যেখানে তৃপ্তির চেয়ে অতৃপ্তি বেশি ছিল। সিলেটে প্রথম টেস্ট হারায় দুই ম্যাচের সিরিজ ড্র হয়। শান্ত চান জয় পেয়ে ম্যাচটি মনে রাখতে, ‘আমরা জিম্বাবুয়ের সঙ্গে কী সিরিজ খেলেছি, ওটা নিয়ে খুব বেশি আগানো ঠিক হবে না। কারণ, শেষ ম্যাচে খুব ভালো স্মৃতি আছে। আগের ম্যাচ হেরে পরের ম্যাচে যেভাবে প্রত্যাবর্তন করেছি, আমার মনে হয় ওটাই দলকে উজ্জীবিত করবে।’

বাংলাদেশ পূর্ণ শক্তির দল নিয়ে লঙ্কা গেলেও গলে টেস্টে সেরা একাদশ নাও পেতে পারে। দলের একমাত্র অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ ফ্লুতে আক্রান্ত। জ্বর-ব্যথা না থাকলেও ভাইরাসের বিষয়টিকে গুরুত্ব দিচ্ছে টিম ম্যানেজমেন্ট। মিরাজ না চাইলে টিম ম্যানেজমেন্ট জোরাজুরি করবে না হয়তো। যদিও তাঁর খেলা না খেলার ওপর একাদশে প্রভাব থাকবে। তাই শান্তকে অনিশ্চয়তার কথাই বলতে শোনা গেছে, ‘এখনও মিরাজের শরীরটা খারাপ আছে, তবে উন্নতি করছে। ওর খেলা না-খেলার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। ওই জায়গাটা যদি ঠিক থাকে, তাহলে আমরা একটা ভালো কম্বিনেশন নিয়ে নামতে পারব।’ 

শেষ পর্যন্ত মিরাজ খেলতে না পারলে ব্যাটিং লাইনআপ ছোট হবে। এ ক্ষেত্রে ইনিংস ওপেন করতে পারেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও সাদমান ইসলাম। মুমিনুল হক, মুশফিকুর রহিম, লিটন কুমার দাস ও জাকের আলী খেলবেন মূল ব্যাটার হিসেবে। বোলিং লাইনআপটাও সাজাতে হবে স্পিন বিভাগকে গুরুত্ব দিয়ে। কারণ গল স্পিনস্বর্গ। এই ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত শেষ চার টেস্টে প্রায় ১০০ উইকেট গেছে স্পিনারদের দখলে। এদিকটা মাথায় রেখে বাঁহাতি তাইজুল ইসলামের সঙ্গে অফ স্পিনার নাঈম হাসান খেলতে পারেন। তিন স্পিনার খেলালে হাসান মুরাদের কপাল খুলবে। পেস বিভাগে হাসান মাহমুদ ও নাহিদ রানার সুযোগ বেশি। এবাদত হোসেন দুই বছর পর দলে ফিরলেও খেলার সম্ভাবনা কম। শ্রীলঙ্কার এ মাঠে জুটি গড়তে পারলে বড় ইনিংস খেলার সুযোগ থাকে। 

শান্তর মতে, ‘এ কন্ডিশনে ব্যাটারদের চ্যালেঞ্জ থাকবে বেশি। কারণ এখানে স্পিনাররা অনেক উইকেট নেন। আবার অনেক রানও হয়। প্রথম দুই-তিন দিন ব্যাটিংটা গুরুত্বপূর্ণ।’ 

গলে স্টেডিয়ামে এখন পর্যন্ত দুটি টেস্ট খেলেছে বাংলাদেশ। ২০১৩ সালে মোহাম্মদ আশরাফুলকে নিয়ে মুশফিকুর রহিম রেকর্ড গড়া জুটি করেন। আশরাফুল ১৯০ রানে আউট হলেও মুশফিক প্রথম দ্বিশতকের দেখা পান। দুটি শতক আর একটি দ্বিশতকে ওই টেস্ট ড্র হয়েছিল। ২০১৭ সালে মিরাজরা খেলেছেন গলেতে। বাঁহাতি স্পিনার রঙ্গনা হেরাথের কাছে হেরে যেতে হয়েছিল সে ম্যাচ। 

গল টেস্ট হারলেও কলম্বোয় নিজেদের শততম টেস্ট ম্যাচটি জিতেছিল বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২৬ টেস্ট খেলে ওই একটি মাত্র জয় বাংলাদেশের। আরেকটি জয়ের খোঁজে নামার ম্যাচে বৃষ্টি বাধা হতে পারে। দেশটির আবহাওয়া বিভাগ দিনের বেশির ভাগ সময় বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়ে রেখেছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ফাঁস হওয়া ফোনালাপে সংকটে থাই সরকার, প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমাপ্রার্থনা
  • সরাসরি: যুদ্ধ বাধলে ইরান-ইসরায়েলের অর্থনীতির কী হাল হবে?
  • ২ কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
  • ঢাবির ২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাজেট প্রকাশ, অবহেলিত গবেষণা ও স্বাস্থ্য খ
  • ঢাবিতে ১ হাজার ৩৫ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন, গবেষণায় মাত্র ২.০৮%
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ বর্ষের ফরম পূরণের সময় ২৩ জুন পর্যন্ত বাড়ল
  • শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধিতে শীর্ষ পাঁচ কোম্পানি
  • ২৫১ কোটি টাকার দুই ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
  • গল থেকে শুরু নতুন অভিযান