গল্প, চরিত্র নির্বাচন থেকে শুরু করে অনিন্দ্য অভিনয়ের জন্য বরাবরই প্রশংসা কুড়িয়েছেন জয়া আহসান। পশ্চিমবঙ্গের ‘ডিয়ার মা’ সিনেমা দিয়ে প্রথমবার মায়ের চরিত্রে আসছেন তিনি। কদিন আগে এর ট্রেইলার শেয়ার করেছেন বলিউডের মহাতারকা অমিতাভ বচ্চন। এবার সিনেমার কিছু দৃশ্য উঠে এলো ভারতের চলচ্চিত্র পুরস্কার ফিল্মফেয়ারের পাতায়।

গতকাল ‘ডিয়ার মা’ সিনেমার কয়েকটি স্থিরচিত্র ফেসবুকে শেয়ার করে ফিল্মফেয়ার কর্তৃপক্ষ। ক্যাপশনে তারা লিখেছে, “অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরীর ‘ডিয়ার মা’ থেকে কিছু অব্যক্ত বিটিএস স্থিরচিত্র। সঙ্গে জয়া আহসান ও  শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়।” ছবি: ফিল্মফেয়ার ফেসবুক

‘ডিয়ার মা’ সিনোমার শুটিংয়ে ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায় ও জয়া আহসান। ছবি: ফিল্মফেয়ার

শুটিংকালে নির্মাতা অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী ও জয়া আহসান। ছবি: ফিল্মফেয়ার

‘ডিয়ার মা’ সিনেমার একটি দৃশ্যে জয়া আহসান, চন্দন রায় স্যানাল। ছবি: ফিল্মফেয়ার

‘ডিয়ার মা’ সিনেমার একটি দৃশ্যে জয়া আহসান। ছবি: ফিল্মফেয়ার

‘ডিয়ার মা’ সিনেমার একটি দৃশ্যে শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় ও ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায়। ছবি: ফিল্মফেয়ার

সিনেমার একটি দৃশ্যে জয়া আহসান। ছবি: ফিল্মফেয়ার

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: জয় আহস ন স ন ম র একট আহস ন

এছাড়াও পড়ুন:

সিপিবির ত্রয়োদশ কংগ্রেস শুরু ১৯ সেপ্টেম্বর

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) ত্রয়োদশ কংগ্রেস (কেন্দ্রীয় সম্মেলন) আগামী ১৯ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর চার দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যেই দলের সব শাখা, উপজেলা ও জেলা সম্মেলন সম্পন্ন করা হবে। গত শুক্র ও শনিবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সিপিবির কেন্দ্রীয় কমিটির দু'দিনব্যাপী সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সোমবার দলের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সভার সিদ্ধান্তগুলো জানানো হয়। 

সিপিবির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলমের সভাপতিত্বে সভায় দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, করণীয় ও সরকারের সংস্কারবিষয়ক আলোচনা উত্থাপন করেন দলের সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স। শোক প্রস্তাব উত্থাপন করেন কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক লুনা নূর। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন দলের প্রেসিডিয়াম, কেন্দ্রীয় কমিটি ও কন্ট্রোল কমিশনের সদস্য ও সংগঠকরা।

সভায় সারাদেশে অব্যাহত মব-সন্ত্রাস, খুন-ধর্ষণ-হত্যাকাণ্ডের ঘটনা এবং এসব ঘটনা নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতায় উদ্বেগ প্রকাশ করে জননিরাপত্তায় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়। একই সঙ্গে বিদ্যমান সংকট উত্তরণে প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা এবং গণঅভ্যুত্থানে সংগঠিত হত্যাকাণ্ডের বিচার দৃশ্যমান করার দাবি জানানো হয়। 

সভায় চট্টগ্রাম বন্দর লিজ দেওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরে না আসাসহ দেশকে সাম্রাজ্যবাদী আধিপত্যবাদী শক্তির স্বার্থরক্ষার ভূমিকা নেওয়ার সরকারি পদক্ষেপের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানানো হয়। এ সময় গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট দেশব্যাপী নানা কর্মসূচি ও ১৮ জুলাই ‘শহীদ রেজভী দিবস’ পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ