ঢাকায় বাড়ি থাকা সত্ত্বেও মিথ্যা হলফনামা দাখিল করে পূর্বাচলে রাজউকের ১০ কাঠা প্লট আত্মসাতসহ প্রতারণার অভিযোগে সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক ও রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল হুদাসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলার অনু‌মোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সোমবার (৪ আগস্ট) দুদ‌কের জনসংযোগ বিভাগের উপ-পরিচালক আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বাকি অভিযুক্তরা হলেন- রাজউকের সদস্য (অর্থ) ও সদস্য (এস্টেট) আ ই ম গোলাম কিবরিয়া, সদস্য (অর্থ) মো.

আবু বক্কার সিকদার, সদস্য (পরিকল্পনা) মো. আনোয়ারুল ইসলাম সিকদার, সদস্য (এস্টেট) আখতার হোসেন ভূঁইয়া, সাবেক যুগ্ম সচিব ও সদস্য (উন্নয়ন) এম মাহবুবুল আলম এবং সদস্য (প্রশাসন ও ভূমি) নাজমুল হাই।

আরো পড়ুন:

রাবির সাবেক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা মামলা’র অভিযোগ

গংগাচড়ার হিন্দু পাড়ায় হামলার ঘটনায় সাংবাদিক গ্রেপ্তার

দুদ‌কের অভিযোগে বলা হয়, ঢাকা শহরের ২ নম্বর শিক্ষা সম্প্রসারণ সড়কে (নায়েম রোড) পৌনে ১৮ কাঠা জমির ওপর ৬ তলা পৈত্রিক বাড়ি রয়েছে সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের। কিন্তু, তিনি দেশের প্রধান বিচারপতির দায়িত্বে থাকা অবস্থায় ক্ষমতার অপব্যবহার করে মিথ্যা তথ্য দিয়ে ও প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে দ্য ঢাকা ইমপ্রুভমেন্ট ট্রাস্ট (অ্যালটমেন্ট অব ল্যান্ডস) রুলস, ১৯৬৯ এর বিধি ১৩ লঙ্ঘনের মাধ্যমে হলফনামা দাখিল করে রাজউকের ১০ কাঠা প্লট বাগিয়ে নেন।

এছাড়া, রাজউকের কর্মকর্তাদের প্রত্যক্ষ সহায়তায় সুদ মওকুফের কোনো বিধান না থাকা সত্ত্বেও প্লট বরাদ্দের জন্য সাময়িক বরাদ্দপত্রে শর্ত ভঙ্গ করেন। তিনি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সুদসহ কিস্তির টাকা জমা না দিয়ে অবসরের পর অর্থাৎ বরাদ্দের ৫ বছর পর সুদ বিহীনভাবে টাকা জমা দেন। এক্ষেত্রে রাজউকের প্রচলিত নীতিমালা ভঙ্গ করে বিশেষ সুবিধা গ্রহণ করে সুদ বাবদ ৪ লাখ ৭৪ হাজার ২৪০ টাকা পরিশোধ না করে সরকারের ক্ষতিসাধন ও  আত্মসাৎ করে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/রাজীব

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র জউক র সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন

ঢাকায় বাড়ি থাকা সত্ত্বেও মিথ্যা হলফনামা দাখিল করে পূর্বাচলে রাজউকের ১০ কাঠা প্লট আত্মসাতসহ প্রতারণার অভিযোগে সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক ও রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল হুদাসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলার অনু‌মোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সোমবার (৪ আগস্ট) দুদ‌কের জনসংযোগ বিভাগের উপ-পরিচালক আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বাকি অভিযুক্তরা হলেন- রাজউকের সদস্য (অর্থ) ও সদস্য (এস্টেট) আ ই ম গোলাম কিবরিয়া, সদস্য (অর্থ) মো. আবু বক্কার সিকদার, সদস্য (পরিকল্পনা) মো. আনোয়ারুল ইসলাম সিকদার, সদস্য (এস্টেট) আখতার হোসেন ভূঁইয়া, সাবেক যুগ্ম সচিব ও সদস্য (উন্নয়ন) এম মাহবুবুল আলম এবং সদস্য (প্রশাসন ও ভূমি) নাজমুল হাই।

আরো পড়ুন:

রাবির সাবেক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা মামলা’র অভিযোগ

গংগাচড়ার হিন্দু পাড়ায় হামলার ঘটনায় সাংবাদিক গ্রেপ্তার

দুদ‌কের অভিযোগে বলা হয়, ঢাকা শহরের ২ নম্বর শিক্ষা সম্প্রসারণ সড়কে (নায়েম রোড) পৌনে ১৮ কাঠা জমির ওপর ৬ তলা পৈত্রিক বাড়ি রয়েছে সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের। কিন্তু, তিনি দেশের প্রধান বিচারপতির দায়িত্বে থাকা অবস্থায় ক্ষমতার অপব্যবহার করে মিথ্যা তথ্য দিয়ে ও প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে দ্য ঢাকা ইমপ্রুভমেন্ট ট্রাস্ট (অ্যালটমেন্ট অব ল্যান্ডস) রুলস, ১৯৬৯ এর বিধি ১৩ লঙ্ঘনের মাধ্যমে হলফনামা দাখিল করে রাজউকের ১০ কাঠা প্লট বাগিয়ে নেন।

এছাড়া, রাজউকের কর্মকর্তাদের প্রত্যক্ষ সহায়তায় সুদ মওকুফের কোনো বিধান না থাকা সত্ত্বেও প্লট বরাদ্দের জন্য সাময়িক বরাদ্দপত্রে শর্ত ভঙ্গ করেন। তিনি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সুদসহ কিস্তির টাকা জমা না দিয়ে অবসরের পর অর্থাৎ বরাদ্দের ৫ বছর পর সুদ বিহীনভাবে টাকা জমা দেন। এক্ষেত্রে রাজউকের প্রচলিত নীতিমালা ভঙ্গ করে বিশেষ সুবিধা গ্রহণ করে সুদ বাবদ ৪ লাখ ৭৪ হাজার ২৪০ টাকা পরিশোধ না করে সরকারের ক্ষতিসাধন ও  আত্মসাৎ করে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ