ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ‘জাপান কালচারাল ডে’ উদযাপন করা হয়েছে। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটে ঢাবির জাপানিজ ল্যাংগুয়েজ অ্যান্ড কালচার বিভাগ এবং ঢাকাস্থ জাপান দূতাবাসের যৌথ উদ্যোগে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন করেন। এ উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, জাপানের ঐতিহ্যবাহী পোশাক, গাছ ও ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।
আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবছার কামালের সভাপতিত্বে এতে জাপান দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি মি.
জাপানিজ ল্যাংগুয়েজ অ্যান্ড কালচার বিভাগের প্রভাষক আনিকা বেগমের সঞ্চালনায় এতে স্বাগত বক্তব্য দেন কালচারাল ডে উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনছারুল আলম।
এ সময় উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ জাপানের সমৃদ্ধ সংস্কৃতির বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বলেন, “এ ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে আমরা জাপানের সংস্কৃতি সম্পর্কে তরুণ শিক্ষার্থীদের ধারণা দিতে পারি। জাপান এবং বাংলাদেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক দল বিনিময় ও সাংস্কৃতিক আয়োজনের মাধ্যমে দুই দেশের জনগণের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও সুদৃঢ় হবে।
ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
নেহাল ফেরায় কাবিলার জন্য ভালো নাকি মন্দ হলো, কী বলছেন পলাশ
আসল নামটাই যেন তাঁর বদলে গেছে। ভক্তদের কাছে তিনি সাত বছর ধরে ‘কাবিলা’ নামে পরিচিত। যেখানেই যান, সবাই কাবিলা বলেই সম্বোধন করে। অনেক সময় এই অভিনেতার জিয়াউল হক পলাশ নামটিই আড়ালে পড়ে যায়। তবে পর্দার নামটিও তাঁর কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়। এটাকে দর্শকদের উপহার হিসেবে নেন ‘ব্যাচেলর পয়েন্টের’ এই কাবিলা খ্যাত অভিনেতা।
হাবু, পাশা, রোকেয়া, বোরহান চরিত্রের মধ্যে আলাদা করে সাড়া জাগিয়েছেন কাবিলা। এই ধারাবাহিক পলাশকে জনপ্রিয়তা দেওয়ার অন্যতম কারণ তাঁর ভাষা নোয়াখালী অঞ্চলের। একই সঙ্গে গল্পে ব্যাচেলরদের জীবনের নানান চিত্র তুলে ধরার কারণে, এটি দর্শক পছন্দ করেন। সিরিজগুলোতে আলাদা করে আসে পলাশের চরিত্রের পরিসর, যা দর্শক বেশির ভাগ সময়ই গ্রহণ করেন। তারপরও এই অভিনেতাকে তেমন কোনো ধারাবাহিকে দেখা যায় না। এর কারণ কী?
অভিনেতা পলাশ। ছবি: ফেসবুক থেকে