হবিগঞ্জে পাগলা কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ১৫
Published: 18th, January 2025 GMT
হবিগঞ্জ শহরে এক পাগলা কুকুরের কামড়ে ১৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন। তাদের মধ্যে কয়েকজন শিশুও রয়েছে। গুরুতর আহত কয়েকজন হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সকালে এসব তথ্য দেন হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. মিঠুন রায়।
হাসপাতাল ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, শহরের কালীবাড়ি সড়ক, উমেদনগর, নাতিরাবাদ এলাকায় একটি কুকুর সামনে যাকে পাচ্ছে তাকেই কামড়াতে শুরু করে। এ সময় কুকুরটি সামনে যাকে পেয়েছে, তাকেই কামড়াতে থাকে। এভাবে শহরের নানা স্থানে প্রায় ১৫ জন মানুষকে কামড়ায় কুকুরটি।
এ ঘটনায় এলাকায় মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। কুকুরের কামড়ে আহতরা হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। বিষয়টি হবিগঞ্জ সদর থানা পুলিশকে জানানো হয়েছে।
হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালের চিকিৎসক ডা.
ঢাকা/মামুন/ইমন
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সরকারের ভেতরে একটা অংশ নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে: এনসিপি
সরকারের ভেতরের একটি পক্ষ ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের বাইরে গিয়ে নিজেরাই ঐকমত্য কমিশন হওয়ার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, এই চেষ্টার কারণে নির্বাচন ঝুঁকিতে পড়বে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আখতার হোসেন এ কথা বলেন।
আখতার হোসেন বলেন, তাঁদের কাছে স্পষ্টতই প্রতীয়মান যে সরকারের ভেতরের কোনো একটা অংশ সংস্কারকে ভন্ডুল করে নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ–আলোচনার ভিত্তিতেই কমিশন সুপারিশ উপস্থাপন করেছে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সেই সুপারিশের ভিত্তিতেই সরকার আদেশ জারি করবে, সেটাই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যখন সরকারের তরফ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে আরও এক সপ্তাহ রাজনৈতিক দলগুলোকে আলাপ–আলোচনার কথা বলা হয়, তখন মনে হয় যে সরকার আসলে এই সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে সাপ-লুডো খেলছে। তিনি বলেন, ‘আমরা ৯৬-তে পৌঁছে গিয়েছিলাম, সেটাকে আবার তিনে নিয়ে আসা হয়েছে সাপ কেটে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের বর্তমান যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তাতে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।’
অতি দ্রুত সরকারকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সরকারকে নিজেকেই দায়িত্ব নিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে। সামনের সংসদকে গাঠনিক ক্ষমতা প্রদান করার মধ্য দিয়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। গণভোটের মাধ্যমে অর্জিত জনগণের অভিপ্রায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেন বাস্তবায়িত হয়, সেই সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে।