দরিদ্র পরিবার থেকে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া শিশুশিল্পী, পরে করুণ মৃত্যু
Published: 20th, October 2025 GMT
বলিউডের ঝলমলে দুনিয়ায় বহু তারকা রয়েছেন, যাঁদের যাত্রা শুরু হয়েছিল অল্প বয়সেই। কেউ নিজের প্রতিভায় পৌঁছে গেছেন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। এমনই এক শিল্পীর নাম কুমারী নাজ, যিনি একসময় ছিলেন ভারতের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া শিশুশিল্পী। অভিনয়, ডাবিং, কিংবা কান চলচ্চিত্র উৎসবে ভারতের মুখ—সব জায়গায় ছাপ রেখে গেছেন তিনি। কিন্তু তাঁর জীবনের পর্দার আড়ালের গল্প ছিল একেবারেই অন্য রকম—অবহেলা, দারিদ্র্য আর বেদনায় ভরা।
দারিদ্র্য থেকে সিনেমার পথে
১৯৪৪ সালের ২০ আগস্ট, মুম্বাইয়ে জন্ম নাজের। দারিদ্র্য আর মায়ের লোভ তাঁকে খুব ছোট বয়সেই সিনেমায় ঠেলে দেয়। মাত্র চার বছর বয়সে ক্যামেরার সামনে দাঁড়ান তিনি। ১৯৫০ সালের ‘আচ্ছা জি’ ছবির মাধ্যমে শুরু হয় তাঁর যাত্রা। পরের কয়েক বছরেই হয়ে ওঠেন বলিউডের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া শিশু তারকা। দর্শকদের প্রিয় হয়ে ওঠেন ‘বেবি নাজ’ নামে।
খ্যাতির আলো, জীবনের আধার
‘গুনাহ’, ‘রুপাইয়া’, ‘শমা পরওয়ানা’—প্রতিটি ছবিতেই তাঁর মিষ্টি হাসি আর সরল অভিনয়ে মুগ্ধ হয়েছিল পুরো দেশ। কিন্তু আলোঝলমলে পর্দার আড়ালে ছিল অবহেলা আর ক্লান্তি। পরিবার চালানোর ভার, মায়ের কড়া নিয়ন্ত্রণ—সব মিলিয়ে শিশু বয়সেই নাজ হারিয়ে ফেলেছিলেন নিজের শৈশব।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
দরিদ্র পরিবার থেকে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া শিশুশিল্পী, পরে করুণ মৃত্যু
বলিউডের ঝলমলে দুনিয়ায় বহু তারকা রয়েছেন, যাঁদের যাত্রা শুরু হয়েছিল অল্প বয়সেই। কেউ নিজের প্রতিভায় পৌঁছে গেছেন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। এমনই এক শিল্পীর নাম কুমারী নাজ, যিনি একসময় ছিলেন ভারতের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া শিশুশিল্পী। অভিনয়, ডাবিং, কিংবা কান চলচ্চিত্র উৎসবে ভারতের মুখ—সব জায়গায় ছাপ রেখে গেছেন তিনি। কিন্তু তাঁর জীবনের পর্দার আড়ালের গল্প ছিল একেবারেই অন্য রকম—অবহেলা, দারিদ্র্য আর বেদনায় ভরা।
দারিদ্র্য থেকে সিনেমার পথে
১৯৪৪ সালের ২০ আগস্ট, মুম্বাইয়ে জন্ম নাজের। দারিদ্র্য আর মায়ের লোভ তাঁকে খুব ছোট বয়সেই সিনেমায় ঠেলে দেয়। মাত্র চার বছর বয়সে ক্যামেরার সামনে দাঁড়ান তিনি। ১৯৫০ সালের ‘আচ্ছা জি’ ছবির মাধ্যমে শুরু হয় তাঁর যাত্রা। পরের কয়েক বছরেই হয়ে ওঠেন বলিউডের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া শিশু তারকা। দর্শকদের প্রিয় হয়ে ওঠেন ‘বেবি নাজ’ নামে।
খ্যাতির আলো, জীবনের আধার
‘গুনাহ’, ‘রুপাইয়া’, ‘শমা পরওয়ানা’—প্রতিটি ছবিতেই তাঁর মিষ্টি হাসি আর সরল অভিনয়ে মুগ্ধ হয়েছিল পুরো দেশ। কিন্তু আলোঝলমলে পর্দার আড়ালে ছিল অবহেলা আর ক্লান্তি। পরিবার চালানোর ভার, মায়ের কড়া নিয়ন্ত্রণ—সব মিলিয়ে শিশু বয়সেই নাজ হারিয়ে ফেলেছিলেন নিজের শৈশব।