সদর থানার ওসি অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
Published: 22nd, January 2025 GMT
খুলনা নগরীর সব থানার ওসিকে অবিলম্বে অপসারণের দাবি জানিয়েছে বিএনপি। বিশেষ করে খুলনা সদর থানা এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নাজুক হওয়ায় ওসি মুনীর উল গিয়াসকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণের দাবি তুলেছে দলটির নেতাকর্মী।
অন্যথায় জেলা প্রশাসক ও মেট্রোপলিটন পুলিশের সদরদপ্তর ঘেরাওসহ খুলনা অচলের হুমকি দেওয়া হয়েছে। নগরীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির প্রতিবাদে গতকাল বুধবার সকালে মহানগর ও জেলা বিএনপি দলীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এ আলটিমেটাম দেওয়া হয়।
সমাবেশে জানানো হয়, সম্প্রতি নগরীর ৩০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি নেতা আমিন হোসেন বোয়িং মোল্লা ও ২১ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সহসভাপতি মানিক হাওলাদারকে সন্ত্রাসীরা হত্যা করেছে। এ ছাড়া ২৭ নম্বর ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো.
বক্তারা বলেন, গত পাঁচ মাসে পুলিশ প্রশাসনের নির্লিপ্ততায় খুলনার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। গত চার মাসে নগরীতে ১০টি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এ ছাড়া মাদক কারবার, ডাকাতি, ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধ প্রবণতা বাড়লেও পুলিশ অপরাধীদের গ্রেপ্তার করছে না। এতে নগরবাসী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব এনপ
এছাড়াও পড়ুন:
পূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।
সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য।
সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।
এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।
এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।