স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ মাত্রই জানেন, হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। চিকিৎসকেরা সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রতিদিনি নিয়ম করে ১০ হাজার স্টেপ হাঁটার পরামর্শ দেন। কিন্তু এই নিয়ম মানা অনেক সময় কষ্টকর হয়ে যায়। কখনো সময়ের অভাব আবার কখনো সুযোগের অভাব। হাঁটার ইচ্ছা থাকলেও উপায় খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। ভালো খবর হচ্ছে এর বিকল্প উপায় রয়েছে।
একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রতিদিন ৫০ স্টেপ সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠলে ১০ হাজার স্টেপ হাঁটার সমান উপকারিতা পাওয়া সম্ভব। ‘হেলথ শর্টস’ এর তথ্য অনুযায়ী আরও বিস্তারিত জেনে নিন।
সিঁড়ি বেড়ে ওপরে উঠলে হৃদরোগের ঝুঁকি ২০ শতাংশ পর্যন্ত কমানো সম্ভব। যারা হাঁটার সুযোগ পান না বা শারীরিক অনুশীলনের সময় বের করতে পারেন না তাদের জন্য অত্যন্ত কার্যকর পন্থা হতে পারে সিঁড়ি বেয়ে উপরে ওঠা।
আরো পড়ুন:
শীতে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যে নিময় মানা জরুরি
শিশুর ডায়রিয়া হলে কখন হাসপাতালে নেবেন
গবেষক ড.
সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠা একটি অত্যন্ত কার্যকর কার্ডিওভাসকুলার ব্যায়াম। যা হৃদপিণ্ডের পাশাপাশি ফুসফুসকে ভালো রাখতেও সাহায্য করে। ফলে শরীরের স্ট্যামিনা, এনার্জি এবং সুস্থতা বৃদ্ধি পায়।
সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠার ফলে শরীরের পেশীগুলো সক্রিয় হয়। যা শরীরের গঠন এবং শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
এই অভ্যাস ওজন কমাতে সহায়তা দিতে পারে। সিঁড়ি বেয়ে উঠলে সহজেই ক্যালোরি বার্ন হয়। কারণ মাধ্যাকর্ষণের বিপরীতে হাঁটতে হয়। হাঁটার সময় শরীরের ওজন তোলার কারণে পায়ের পেশীও শক্তিশালী হয় এবং শরীরের ভারসাম্য বজায় থাকে।
গবেষণায় দেখা গেছে, হাঁটার তুলনায় সিঁড়ি বেয়ে ওঠা অনেক বেশি কার্যকর। ব্যায়ামের জন্য যাদের হাতে একেবারেই বেশি সময় থাকে না, তাদের জন্য এটি বেশ ভালো একটি বিকল্প। প্রতিদিন কোথাও গেলে লিফট বা এসকেলেটর ব্যবহার না করে সিঁড়ি ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিদিন কয়েক মিনিটের জন্য সিঁড়ি বেয়ে উঠার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন।
যারা খুব বেশি হাঁটার সুযোগ পান না তারা বিকল্প হিসেবে সিঁড়ি বেয়ে ওঠাকে ডেইলি রুটিনে যুক্ত করে নিতে পারেন।
ঢাকা/লিপি
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ক র যকর র জন য
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাকার শ্রমিক সমাবেশে সজল- সাহেদের নেতৃত্বে মহানগর যুবদলের অংশগ্রহণ
১ মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে ঢাকা নয়াপল্টনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের শ্রমিক সমাবেশে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম সজল ও সদস্য সচিব সাহেদ আহমেদের নেতৃত্বে মহানগর মহানগর যুবদলের নেতাকর্মীদের নিয়ে বিশাল শোডাউন করে অংশগ্রহন করেছে ।
বৃহস্পতিবার (১ মে ) দুপুর দুইটায় রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় এ কার্যালয়ের সামনে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম সজল ও সদস্য সচিব সাহেদ আহমেদের নেতৃত্বে এসময়ে আরও উপস্থিত ছিলেন, মহানগর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নুরে এলাহী সোহাগ, যুগ্ম আহ্বায়ক রুহুল আমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক সাজ্জাদ হোসেন কমল, যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ মোহাম্মদ অপু, যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক মোফাজ্জল হোসেন আনোয়ার, যুগ্ম আহ্বায়ক শাকিল মিয়া, যুগ্ম আহ্বায়ক আহসান খলিল শ্যামল, যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল আলম সজিব, যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেন সেন্টু, যুগ্ম আহ্বায়ক আক্তারুজ্জামান মৃধা, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য রাফি উদ্দিন রিয়াদ, শহিদুল ইসলাম,ওয়াদুদ ভূইয়া সাগর, পারভেজ খান, মোঃ আরমান হোসেন, কামরুল ইসলাম রনি, মিনহাজ মিঠু, আশিকুর রহমান অনি, জুয়েল রানা, কামরুল হাসান মাসুদ, এরশাদ আলী, ফয়েজ উল্লাহ সজল,আলী ইমরান শামীম, তরিকুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম আপন, শাহীন শরীফ, মাগফুর ইসলাম পাপন, জুনায়েদ আলম ঝলক, ফয়সাল আহমেদ, সাইদুর হাসান রিপন, আরিফ খান, কায়সার আহমেদ, এড. শাহিন খান, কাজী নাইসুল ইসলাম সাদ্দাম, আলী হোসেন সৌরভ, বাদশা মিয়া, মাসুদ রানা, মাকসুদুর রহমান শাকিল, রুবেল সরদার, রিয়াজুল আলম ইমন, জুনায়েদ মোল্লা জনি, হাবিবুর রহমান মাসুদ, আঃ কাদির, আশরাফুল হক তান্না, জাহিদুল হাসান শুভ, মাহফুজুর রহমান ফয়সাল প্রমুখ ।
এছাড়াও মহানগর যুবদলের আওতাধীন নারায়ণগঞ্জ সদর,সিদ্ধিরগঞ্জ, বন্দর থানারষ ও উপজেলা বিভিন্ন ওয়ার্ডের যুবদলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।