রাজধানীর ফার্মগেট থেকে উদ্ধার করা তিনটি ককটেল নিষ্ক্রিয় করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট। 

শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে ফার্মগেটে আনন্দ সিনেমা হলের পশ্চিম পাশের লেগুনাস্ট্যান্ডের কাছে ফুটপাতে ব্যাগের ভেতর ককটেল দেখতে পেয়ে পুলিশকে জানান স্থানীয়রা। দুপুর পৌনে ১টার দিকে সেগুলো উদ্ধার করা হয়।

ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) ইবনে মিজান বলেছেন, “ফার্মগেট থেকে উদ্ধার করা তিনটি ককটেল পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে নিয়ে নিষ্ক্রিয় করেছে ডিএমপির বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট। তদন্তের পর এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।”

শেরেবাংলা নগর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো.

সাইফুল ইসলাম বলেছেন, “বেলা সোয়া ১১টার দিকে ৯৯৯-এর মাধ্যমে আমরা ককটেলের বিষয়ে জানতে পারি। দুপুর পৌনে ১টার দিকে বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের সহায়তায় একটি ব্যাগের ভেতর থেকে কালো স্কচটেপে মোড়ানো তিনটি ককটেল উদ্ধার করি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে আগারগাঁওয়ে পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে ককটেলগুলো নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে।”

ঢাকা/এমআর/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ককট ল

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ