ব্রিটিশ রাজা ও রানী হিসেবে তাদের ভবিষ্যৎ ভূমিকার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার সময় প্রিন্স উইলিয়াম ও কেট মিডলটন অলিখিত একটি চুক্তিতে পৌঁছেছেন। ক্রমবর্ধমান রাজকীয় দায়িত্বের সঙ্গে পারিবারিক সময় কাটানোর ভারসাম্য বজায় রাখতে তারা এমন সমঝোতা করেছেন। সরকারি দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি প্রিন্স উইলিয়াম পারিবারিক ছুটিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বলে জানা গেছে। 

ইনটাচ উইকলি অনুসারে, প্রিন্স উইলিয়াম ও কেট মিডলটন এ বছর প্রতি মাসে একবার ছোট ভ্রমণে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ক্রমবর্ধমান ব্যস্ত সময়সূচি সত্ত্বেও পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর বিষয়ে তারা অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। একটি সূত্র জানিয়েছে, কিছু ভ্রমণ কয়েক দিনের জন্য এবং বাকিগুলো শুধু এক বা দুই রাতের হতে পারে। তবে মূল বিষয় হলো, একে অপরের জন্য সময় বের করা।

ব্রিটিশ একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন আর্টসের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী প্রিন্স উইলিয়াম তাঁর পরিবারের সঙ্গে ব্যক্তিগত ছুটি কাটানোর জন্য চলতি বছর সংস্থাটির পুরস্কারে যোগদান না করার ঘোষণা দিয়েছেন। খবর সামা টিভির।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: প র ন স উইল য র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

বাংলাদেশের সঙ্গে ভবিষ্যৎমুখী সম্পর্ক চায় ভারত: প্রণয় ভার্মা

বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সংবেদনশীলতার ভিত্তিতে একটি স্থিতিশীল, ইতিবাচক, গঠনমূলক, ভবিষ্যৎমুখী সম্পর্ক চায় ভারত। যেখানে দুই দেশ পারস্পরিকভাবে লাভজনক সম্পর্ক বজায় রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ থাকবে। আর দুই দেশের জনগণই হবে অংশীদারত্বের অংশীজন।

গত সোমবার ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে ২০২৫ সালে এনডিসি কোর্সে অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তৃতায় তিনি এ মন্তব্য করেন। ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

ভারতীয় হাইকমিশনার তাঁর বক্তৃতায় ভারতের পররাষ্ট্রনীতি ও উন্নয়ন কৌশল তুলে ধরেন। বিশেষ করে বিশ্বব্যাপী সহযোগিতা, বৈশ্বিক শাসনকাঠামোর সংস্কার এবং বৈশ্বিক দক্ষিণের স্বার্থ রক্ষায় ভারতের ক্রমবর্ধমান সম্পৃক্ততার পাশাপাশি একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই ও দ্রুত জাতীয় উন্নয়নের লক্ষ্যে ভারতের প্রচেষ্টার বিষয়গুলো উল্লেখ করেন।

তিনি ভারতের পররাষ্ট্রনীতির অগ্রাধিকার—‘প্রতিবেশী প্রথমে’, ‘পূর্বমুখী নীতি’, ‘মহাসাগর নীতি’ এবং ভারতের ভারত–প্রশান্ত মহাসাগরীয় রূপকল্পের আওতায় ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের দীর্ঘমেয়াদি দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেন।

প্রণয় ভার্মা বলেন, ভারত ও বাংলাদেশের পারস্পরিক নির্ভরশীলতা এবং ভৌগোলিক ঘনিষ্ঠতা আরও জোরদার করা উচিত। যাতে ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সক্ষমতা ও ভবিষ্যৎ আকাঙ্ক্ষাকে এমন সব সুযোগে পরিণত করবে, যা পারস্পরিকভাবে লাভজনক সহযোগিতা নিশ্চিত করবে।

ভারতীয় হাইকমিশনার আরও বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার দুটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনীতির দেশ হিসেবে ভারত ও বাংলাদেশ বিমসটেক কাঠামোর আওতায় আঞ্চলিক সংহতির গুরুত্বপূর্ণ চালিকা শক্তি। বিমসটেকের সদর দপ্তর ঢাকায় অবস্থিত এবং এটি দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে প্রবৃদ্ধির সুযোগগুলোর বাস্তবায়নে সেতুবন্ধ হিসেবে কাজ করে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • রাজকীয় ভোজে ডায়ানার সাজে ভক্তদের চমকে দিলেন কেট মিডলটন
  • বাংলাদেশের সঙ্গে ভবিষ্যৎমুখী সম্পর্ক চায় ভারত: প্রণয় ভার্মা