পুরোনো বিলাসী পণ্যের বৈশ্বিক বাজার দ্রুত বাড়ছে। তার সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে আরেকটি বিষয়—অথেনটিকেশন; অর্থাৎ পণ্য আসল না নকল, তা যাচাই করা। এই বিষয়ই এখন নির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্মগুলোর সঙ্গে অন্যদের পার্থক্য গড়ে দিচ্ছে। এসব পণ্যের ক্রেতাদের বড় একটি অংশ জেন জি ও মিলেনিয়াল প্রজন্ম।

বস্টন কনসালটিং গ্রুপ (বিসিজি) ও বিলাসী পণ্য পুনর্বিক্রয় প্ল্যাটফর্ম ভেস্তিয়ার কালেকটিভের যৌথ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফ্যাশন ও বিলাসী পণ্যের পুনর্বিক্রয় বাজার প্রতিবছর প্রায় ১০ শতাংশ হারে বাড়ছে—নতুন পণ্যের বাজারের চেয়ে তিন গুণ দ্রুত। প্রতিবেদনের হিসাবে, বর্তমানে প্রায় ২১০ বিলিয়ন বা ২১ হাজার কোটি ডলারের এই বৈশ্বিক বাজার ২০৩০ সালের মধ্যে ৩৬০ বিলিয়ন বা ৩৬ হাজার কোটি ডলারে পৌঁছাতে পারে।

২১০ বিলিয়ন বা ২১ হাজার কোটি ডলারের এই বৈশ্বিক বাজার ২০৩০ সালের মধ্যে ৩৬০ বিলিয়ন বা ৩৬ হাজার কোটি ডলারে পৌঁছাতে পারে।

ব্যবহৃত বিলাসী পণ্য কেনাবেচার সঙ্গে সবচেয়ে বড় বিষয় হয়ে উঠছে বিশ্বাস। দক্ষিণ কোরিয়ার অনলাইন মার্কেটপ্লেস বুনজাংয়ের প্রধান নির্বাহী জে-হোয়া চোই বলেন, ‘নকল পণ্য তৈরির প্রযুক্তি এতটাই নিখুঁত হয়ে গেছে যে অনেক সময় বিলাসবহুল ব্র্যান্ডগুলো নিজেরাই আসল–নকল বুঝতে ভুল করে। এমনকি অনেকে অজান্তেই নকল পণ্য মেরামত করে দেয়।’

ইন্টারনেটে এমন বহু ঘটনার বিবরণ পাওয়া যায়—কেউ হাজার হাজার ডলার দিয়ে নকল হারমেস ব্যাগ বা যন্ত্রাংশ বদলানো রোলেক্স ঘড়ি কিনেছেন। অনেক নকল এতটাই নিখুঁত যে সেগুলোকে বলা হয় ‘সুপারফেকস’—আসল ব্র্যান্ড পণ্য সরবরাহকারীদের উপকরণই তাতে ব্যবহৃত হয়।

কিন্তু পুনর্বিক্রয়ের বাজার যত বাড়ছে, ততই সত্যতা যাচাইয়ের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠছে। দীর্ঘদিন ধরেই পুরোনো পণ্যের ব্যবসায় প্রচলিত কথা ‘ক্যাভিয়াট এম্পটর’, অর্থাৎ ‘ক্রেতা সাবধান’।

এই সুপারফেকস মোকাবিলায় এখন বিভিন্ন পুনর্বিক্রয় প্ল্যাটফর্ম যাচাইকরণে বিপুল বিনিয়োগ করছে। সিঙ্গাপুরভিত্তিক অনলাইন মার্কেটপ্লেস ক্যারোসেল এ বছর শহরের কেন্দ্রস্থলে বিলাসী পণ্যের প্রথম দোকান খুলেছে। এখানে বিক্রেতারা তাঁদের পণ্য কোম্পানির নির্ধারিত বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে যাচাই করিয়ে বিক্রির তালিকায় তুলতে পারেন।

ক্যারোসেল লাক্সারির বিক্রয় ও বিপণন পরিচালক ট্রেসর টান সিএনবিসিকে বলেন, ‘আমরা শুধু ব্যাগের উপকরণ নয়—সেলাই, ছাপ, স্ট্যাম্প—সব খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখি। এটাই তাঁদের সুনাম উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘এই আত্মবিশ্বাস থেকেই আমরা ক্রেতাদের আসল–নকল যাচাইয়ে অর্থ ফেরতের নিশ্চয়তা দিই।’

ক্যারোসেল প্রায় ৫০০ ধরনের পণ্যের তথ্যভান্ডার তৈরি করেছে। দামি পণ্যের ক্ষেত্রে একাধিক ধাপে পরীক্ষা হয়। কোনো পণ্যের সত্যতা নিয়ে সামান্য সন্দেহ থাকলে তা বিক্রির তালিকায় ওঠে না।

একইভাবে দক্ষিণ কোরিয়ার বুনজাং তৈরি করেছে নিজস্ব যাচাই ব্যবস্থা। তারা চোখের দেখা–নির্ভর প্রচলিত যাচাইয়ের সঙ্গে বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যুক্ত করেছে। চোই জানান, তাঁদের এআই লাখ লাখ তথ্যের ভিত্তিতে প্রশিক্ষিত। নতুন জালিয়াতির কৌশলের সঙ্গে এটি খাপ খাইয়ে নিতে পারে। বুনজাং দাবি করছে, তাদের যাচাইয়ের নির্ভুলতা ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ।

বিশ্বাসই বিক্রির চালিকা শক্তি

বুনজাং ও ক্যারোসেল—দুই প্রতিষ্ঠানই বলছে, যাচাইয়ের এই ব্যবস্থার কল্যাণে ব্যবসায় গতি এসেছে। বুনজাংয়ের হিসাবে, বর্তমানে তাদের মোট বার্ষিক ১ দশমিক ১ বিলিয়ন বা ১১০ কোটি ডলারের লেনদেনের এক-চতুর্থাংশের বেশি আসে বিলাসী পণ্য থেকে। শুধু ২০২৫ সালের প্রথমার্ধেই বিলাসী পণ্যের লেনদেন ও মোট মূল্য ৩০ শতাংশ বেড়েছে।

ক্যারোসেলের টান নির্দিষ্ট সংখ্যা প্রকাশ না করলেও জানান, ‘বিলাসী পণ্যের প্রতি মানুষের আগ্রহ খুব বেশি, আমাদের প্রবৃদ্ধিও হচ্ছে দ্রুতগতিতে।’

২০১২ সালে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যাত্রা শুরু করা ক্যারোসেল এখন দোকান চালু করেছে। টান বলেন, ‘যখন কেউ প্ল্যাটফর্মে এক লাখ ডলারের ঘড়ি কেনাবেচা করছে, সেটা আমাদের নজরে আসে।’

যাচাইকরণের পাশাপাশি দোকানটি অর্থ ফেরতের নিশ্চয়তাও দেয়। টান বলেন, ‘আমাদের পণ্যের দাম হয়তো সব সময় সবচেয়ে কম নয়, কিন্তু আমরা ন্যায্যমূল্য দিতে চাই। কেউ যদি ২০০ ডলার কমে অন্য কোথাও পান, তবু তিনি ভাবেন—আমরা যে নিশ্চয়তা দিচ্ছি, সেটাই কি বেশি মূল্যবান নয়?’

বিলাসী পণ্যের নতুন প্রজন্ম

বিসিজির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্যবহৃত বিলাসী পণ্য কেনার সবচেয়ে বড় কারণ হলো সাশ্রয়ী মূল্য—৮০ শতাংশ উত্তরদাতা এ কথা বলেছেন।

শুধু টাকার সাশ্রয় নয়, অনেক ক্রেতা এখন বিরল বা বাজারে আর পাওয়া যায় না—এমন পুরোনো পণ্য খোঁজেন। ভেস্তিয়ার কালেকটিভের মার্কেটিং প্রধান সামান্থা ভার্ক বলেন, ‘গত কয়েক বছরের তুলনায় এই বিষয়গুলো এখন আরও শক্তিশালী। এখন ব্যবহৃত পণ্য কেনা ফ্যাশনের অংশ হয়ে গেছে।’

বুনজাংয়ের চোইয়ের ভাষায়, তরুণ ক্রেতারা—বিশেষ করে মিলেনিয়াল (জন্ম আনুমানিক ১৯৮১ থেকে ১৯৯৬ সালের মধ্যে) ও জেন–জি (জন্ম আনুমানিক ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে) প্রজন্ম—সীমিত বাজেটে বিলাসী পণ্য কিনে ব্যবহার করেন, তারপর দ্রুত বিক্রি করে দেন।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প ল য টফর ম ব যবহ ত ব যবস

এছাড়াও পড়ুন:

দেখে নিন ২০২৬ বিশ্বকাপের পূর্ণাঙ্গ সময়-সূচি

২০২৬ সালে প্রথমবারের মতো ৪৮ দলকে নিয়ে বসছে ফুটবল বিশ্বকাপের সবচেয়ে বড় আসর। স্থানীয় শুক্রবার দিবাগত রাতে ওয়াশিংটন ডিসির জন এফ. কেনেডি সেন্টারে রঙিন আয়োজনে সম্পন্ন হয়েছে অপেক্ষাকৃত বহুল প্রতীক্ষিত ড্র অনুষ্ঠান। ঠিক পরদিন একই ভেন্যু থেকে প্রকাশ করা হলো টুর্নামেন্টের পূর্ণাঙ্গ সূচি।

সবকিছু ঠিক থাকলে বাংলাদেশ সময় ১১ জুন রাত ১টায় মেক্সিকো সিটির ঐতিহাসিক স্টেডিয়ামে পর্দা উঠবে ‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’-এর। উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হবে স্বাগতিক মেক্সিকো এবং আফ্রিকার প্রতিনিধি দক্ষিণ আফ্রিকা। দীর্ঘ এক মাসব্যাপী লড়াই শেষে ১৯ জুলাই রাত ১টায় নিউইয়র্ক–নিউজার্সি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ।

আরো পড়ুন:

রোনালদোর রেকর্ড ভাঙার দ্বারপ্রান্তে এমবাপ্পে, প্রশংসায় ভাসালেন আলোনসো

তোরেসের প্রথম হ্যাটট্রিকে বার্সার গোল উৎসব

ফিফা এবার তিন আয়োজক- যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকো জুড়ে বিস্তৃত করেছে টুর্নামেন্টের ব্যপ্তি। ম্যাচ সংখ্যা, দলসংখ্যা ও শহর- সব ক্ষেত্রেই আগের যেকোনো সংস্করণকে ছাড়িয়ে গেছে ২০২৬ বিশ্বকাপ।

ড্র-পর্বের জমকালো আয়োজনের পর সূচি প্রকাশ আরও এক দফা উচ্ছ্বাস ছড়িয়েছে ফুটবলপ্রেমীদের মাঝে। বিশ্বের অন্যতম আধুনিক ভেন্যুগুলোর আলোয় এক মাস ধরে জমবে ফুটবল উৎসব- প্রত্যাশার এমন উচ্চতায় এখন নিশ্বাস ফেলছে গোটা ফুটবল দুনিয়া।

দলগুলো কোন শহরে কতটি ম্যাচ খেলবে, গ্রুপপর্বের তারিখসহ প্রতিটি সূচির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ইতোমধ্যে দিয়েছে ফিফা। আর মাত্র কয়েক মাসের অপেক্ষা। এর পরই শুরু হবে ফুটবলের মহাযজ্ঞ। তার আগে চলুন দেখে নেওয়াক যাক ২০২৬ বিশ্বকাপের পূর্ণাঙ্গ সময়-সূচি।

২০২৬ বিশ্বকাপের গ্রুপভিত্তিক সূচি:

‘গ্রুপ-এ:’ মেক্সিকো, দক্ষিণ আফ্রিকা, দক্ষিণ কোরিয়া, উয়েফা প্লে অফ-ডি জয়ী (চেক রিপাবলিক, রিপাবলিক অব আয়ারল্যান্ড, ডেনমার্ক কিংবা নর্থ মেসিডোনিয়া)

১১ জুন- মেক্সিকো বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা-মেক্সিকো সিটি স্টেডিয়াম (রাত ১টা)
১২ জুন- দক্ষিণ কোরিয়া বনাম উয়েফা প্লে অফ ডি জয়ী- এস্তাদিও গুয়াদালাজারা (সকাল ৮টা)
১৮ জুন- উয়েফা প্লে অফ ডি জয়ী বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা- মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়াম (রাত ১০টা)
১৯ জুন- মেক্সিকো বনাম দক্ষিণ কোরিয়া- এস্তাদিও গুয়াদালাজারা (সকাল ৭টা)
২৪ জুন- উয়েফা প্লে অফ ডি জয়ী বনাম মেক্সিকো- মেক্সিকো সিটি স্টেডিয়াম (সকাল ৭টা)
২৫ জুন- দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম দক্ষিণ কোরিয়া- এস্তাদিও মন্টেরে (সকাল ৭টা)

‘গ্রুপ-বি:’ কানাডা, কাতার, সুইজারল্যান্ড ও উয়েফা প্লে অফ এ জয়ী (ইতালি, ওয়েলস, নর্দার্ন আয়ারল্যান্ড কিংবা বসনিয়া-হার্জেগোভিনা)

১২ জুন- কানাডা বনাম উয়েফা প্লে অফ এ জয়ী- বিএমও ফিল্ড (দিবাগত রাত ১টা)
১৪ জুন- কাতার বনাম সুইজারল্যান্ড- লেভি’স স্টেডিয়াম (ভোর ৪টা)
১৮ জুন- উয়েফা প্লে অফ এ জয়ী বনাম সুইজারল্যান্ড- সোফাই স্টেডিয়াম (দিবাগত রাত ১টা)
১৯ জুন- কানাডা বনাম কাতার- বিসি প্লেস (ভোর ৪টা)
২৪ জুন- কানাডা বনাম সুইজারল্যান্ড- বিসি প্লেস (দিবাগত রাত ১টা)
২৪ জুন- উয়েফা প্লে অফ এ জয়ী বনাম কাতার - লুমেন ফিল্ড (দিবাগত রাত ১টা)

‘গ্রুপ- সি’: ব্রাজিল, মরক্কো, হাইতি, স্কটল্যান্ড

১৪ জুন- ব্রাজিল বনাম মরক্কো- নিউইয়র্ক নিউজার্সি স্টেডিয়াম (ভোর ৪টা)
১৪ জুন- হাইতি বনাম স্কটল্যান্ড- বোস্টন (সকাল ৭টা)
২০ জুন- ব্রাজিল বনাম হাইতি- বোস্টন (ভোর ৪টা)
২০ জুন- স্কটল্যান্ড বনাম মরক্কো- ফিলাডেলফিয়া (সকাল ৭টা)
২৫ জুন- স্কটল্যান্ড বনাম ব্রাজিল- মায়ামি (ভোর ৪টা)
২৫ জুন- মরক্কো বনাম হাইতি- আটালান্টা (ভোর ৪টা)

‘গ্রুপ-ডি’: যুক্তরাষ্ট্র, প্যারাগুয়ে, অস্ট্রেলিয়া, উয়েফা প্লে অফ সি জয়ী (স্লোভাকিয়া, তুরস্ক, কসোভো কিংবা রোমানিয়া)

১৩ জুন- যুক্তরাষ্ট্র বনাম প্যারাগুয়ে- সোফাই স্টেডিয়াম (সকাল ৭টা)
১৩ জুন- অস্ট্রেলিয়া বনাম উয়েফা প্লে অফ সি জয়ী- বিসি প্লেস (সকাল ১০টা)
১৯ জুন- উয়েফা প্লে অফ সি জয়ী বনাম প্যারাগুয়ে- লেভি’স স্টেডিয়াম (সকাল ১০টা)
১৯ জুন- যুক্তরাষ্ট্র বনাম অস্ট্রেলিয়া- লুমেন ফিল্ড (দিবাগত রাত ১টা)
২৬ জুন- উয়েফা প্লে অফ সি জয়ী বনাম যুক্তরাষ্ট্র- সোফাই স্টেডিয়াম (সকাল ৮টা)
২৬ জুন- প্যারাগুয়ে বনাম অস্ট্রেলিয়া- লেভি’স স্টেডিয়াম (সকাল ৮টা)

‘গ্রুপ- ই:’ জার্মানি, কুরাসাও, আইভরি কোস্ট, ইকুয়েডর

১৪ জুন- জার্মানি বনাম কুরাসাও- হোস্টন (রাত ১১টা)
১৫ জুন- আইভরি কোস্ট বনাম ইকুয়েডর- ফিলাডেলফিয়া (ভোর ৫টা)
২০ জুন- জার্মানি বনাম আইভরি কোস্ট- টরোন্টো (দিবাগত রাত ২টা)
২১ জুন- ইকুয়েডর বনাম কুরাসাও- কানসাস সিটি (ভোর ৬টা)
২৫ জুন- ইকুয়েডর বনাম জার্মানি- নিউইয়র্ক নিউজার্সি (দিবাগত রাত ২টা)
২৫ জুন- কুরাসাও বনাম আইভরি কোস্ট- ফিলাডেলফিয়া (দিবাগত রাত ২টা)

‘গ্রুপ-এফ:’ নেদারল্যান্ডস, জাপান, উয়েফা প্লে অফ বি জয়ী (ইউক্রেন, সুইডেন, পোল্যান্ড বা আলবেনিয়া) ও তিউনিসিয়া।

১৪ জুন- নেদারল্যান্ডস বনাম জাপান- ডালাস (দিবাগত রাত ২টা)
১৫ জুন- উয়েফা প্লে অফ বি জয়ী বনাম তিউনিসিয়া- মন্টেরে (সকাল ৮টা)
২০ জুন- নেদারল্যান্ডস বনাম উয়েফা প্লে অফ বি জয়ী- হোস্টন (রাত ১১টা)
২০ জুন- তিউনিসিয়া বনাম জাপান- মন্টেরে (রাত ১০টা)
২৬ জুন- তিউনিসিয়া বনাম নেদারল্যান্ডস- ডালাস (ভোর ৫টা)
২৬ জুন- জাপান বনাম উয়েফা প্লে অফ বি জয়ী- কানসাস সিটি (ভোর ৫টা)

‘গ্রুপ-জি:’ বেলজিয়াম, মিশর, ইরান, নিউজিল্যান্ড

১৫ জুন- বেলজিয়াম বনাম মিশর- সিয়াটল (দিবাগত রাত ১টা)
১৬ জুন- ইরান বনাম নিউজিল্যান্ড- লস অ্যাঞ্জেলস (সকাল ৭টা)
২১ জুন- বেলজিয়াম বনাম ইরান- লস অ্যাঞ্জেলস (দিবাগত রাত ১টা)
২২ জুন- নিউজিল্যান্ড বনাম মিশর- ভ্যাঙ্কুভার (সকাল ৭টা)
২৭ জুন- নিউজিল্যান্ড বনাম বেলজিয়াম- ভ্যাঙ্কুভার (সকাল ৯টা)
২৭ জুন- মিশর বনাম ইরান- সিয়াটল (সকাল ৯টা)

‘গ্রুপ-এইচ:’ স্পেন, কেপ ভার্দে, সৌদি আরব, উরুগুয়ে

১৫ জুন- স্পেন বনাম কেপ ভার্দে- আটালান্টা (রাত ১০টা)
১৬ জুন- সৌদি আরব বনাম উরুগুয়ে- মায়ামি (ভোর ৪টা)
২১ জুন- স্পেন বনাম সৌদি আরব- আটালান্টা (রাত ১০টা)
২২ জুন- উরুগুয়ে বনাম কেপ ভার্দে- মায়ামি (ভোর ৪টা)
২৭ জুন- উরুগুয়ে বনাম স্পেন- হোস্টন (ভোর ৬টা)
২৭ জুন- কেপ ভার্দে বনাম সৌদি আরব- গুয়াদালাজারা (ভোর ৬টা)

‘গ্রুপ-আই’: ফ্রান্স, সেনেগাল, ফিফা প্লে অফ ২ জয়ী (ইরাক, বলিভিয়া কিংবা সুরিনাম), নরওয়ে

১৬ জুন- ফ্রান্স বনাম সেনেগাল- নিউইয়র্ক নিউজার্সি (দিবাগত রাত ১টা)
১৭ জুন- ফিফা প্লে অফ ২ জয়ী বনাম নরওয়ে- বোস্টন (ভোর ৪টা)
২২ জুন- ফ্রান্স বনাম প্লে অফ ২ জয়ী- ফিলাডেলফিয়া (দিবাগত রাত ৩টা)
২৩ জুন- নরওয়ে বনাম সেনেগাল- নিউইয়র্ক নিউজার্সি (ভোর ৬টা)
২৬ জুন- নরওয়ে বনাম ফ্রান্স- বোস্টন (দিবাগত রাত ১টা)
২৬ জুন- সেনেগাল বনাম ফিফা প্লে অফ ২ জয়ী- টরোন্টো (দিবাগত রাত ১টা)

‘গ্রুপ-জে:’ আর্জেন্টিনা, আলজেরিয়া, অস্ট্রিয়া ও জর্ডান

১৬ জুন- অস্ট্রিয়া বনাম জর্ডান- সানফ্রান্সিসকো বে এরিয়া (সকাল ১০টা)
১৭ জুন- আর্জেন্টিনা বনাম আলজেরিয়া- কানসাস সিটি (সকাল ৭টা)
২২ জুন- আর্জেন্টিনা বনাম অস্ট্রিয়া- ডালাস (রাত ১১টা)
২৩ জুন- জর্ডান বনাম আলজেরিয়া- সানফ্রান্সিসকো বে এরিয়া (সকাল ৯টা)
২৮ জুন- জর্ডান বনাম আর্জেন্টিনা- ডালাস (সকাল ৮টা)
২৮ জুন- আলজেরিয়া বনাম অস্ট্রিয়া- কানসাস সিটি (সকাল ৮টা)

‘গ্রুপ-কে’: পর্তুগাল, ফিফা প্লে অফ ১ জয়ী (কঙ্গো, জ্যামাইকা বা নিউ ক্যালেডনিয়া), উজবেকিস্তান, কলম্বিয়া।

১৭ জুন- পর্তুগাল বনাম ফিফা প্লে অফ ১ জয়ী- হোস্টন (রাত ১১টা)
১৮ জুন- উজবেকিস্তান বনাম কলম্বিয়া- মেক্সিকো সিটি (সকাল ৮টা)
২৩ জুন- পর্তুগাল বনাম উজবেকিস্তান- হোস্টন (রাত ১১টা)
২৪ জুন- কলম্বিয়া বনাম ফিফা প্লে অফ ১ জয়ী- গুয়াদালাজারা (সকাল ৮টা)
২৮ জুন- কলম্বিয়া বনাম পর্তুগাল- মায়ামি (ভোর সাড়ে ৫টা)
২৮ জুন- ফিফা প্লে অফ ১ জয়ী বনাম উজবেকিস্তান- আটলান্টা (ভোর সাড়ে ৫টা)

‘গ্রুপ-এল’: ইংল্যান্ড, ক্রোয়েশিয়া, ঘানা, পানামা

১৭ জুন- ইংল্যান্ড বনাম ক্রোয়েশিয়া- ডালাস (দিবাগত রাত ২টা)
১৮ জুন- ঘানা বনাম পানামা- টরোন্টো (ভোর ৫টা)
২৩ জুন- ইংল্যান্ড বনাম ঘানা- বোস্টন (দিবাগত রাত ২টা)
২৪ জুন- পানামা বনাম ক্রোয়েশিয়া- টরোন্টো (ভোর ৫টা)
২৭ জুন- পানামা বনাম ইংল্যান্ড- নিউইয়র্ক নিউজার্সি (দিবাগত রাত ৩টা)
২৭ জুন- ক্রোয়েশিয়া বনাম ঘানা- ফিলাডেলফিয়া (দিবাগত রাত ৩টা)

শেষ ৩২ (দ্বিতীয় রাউন্ড):
২৮ জুন - ম্যাচ ৭৩ - এ২ বনাম বি২ - লস অ্যাঞ্জেলস (রাত ৩টা)
২৯ জুন - ম্যাচ ৭৬ - সি১ বনাম এফ২ - হোস্টন (রাত ১১টা)
২৯ জুন - ম্যাচ ৭৪ - ই১ বনাম এ/বি/সি/ডি/এফ-৩ - বোস্টন (রাত ২–৩০ মি.)
৩০ জুন - ম্যাচ ৭৫ - এফ১ বনাম সি২ - মন্টেরে (সকাল ৭টা)
৩০ জুন - ম্যাচ ৭৮ - ই২ বনাম আই২ - ডালাস (রাত ১১টা)
৩০ জুন - ম্যাচ ৭৭ - আই১ বনাম সি/ডি/এফ/জি/এইচ-৩ - নিউইয়র্ক–নিউজার্সি (রাত ৩টা)
১ জুলাই - ম্যাচ ৭৯ - এ১ বনাম সি/ই/এফ/এইচ/আই-৩ - মেক্সিকো সিটি (সকাল ৭টা)
১ জুলাই - ম্যাচ ৮০ - এল১ বনাম ই/এফ/এইচ/আই/জে/কে-৩ - আটালান্টা (রাত ১০টা)
১ জুলাই - ম্যাচ ৮২ - জি১ বনাম এ/ই/এইচ/আই/জে-৩ - সিয়াটল (রাত ২টা)
২ জুলাই - ম্যাচ ৮১ - ডি১ বনাম বি/ই/এফ/আই/জে-৩ - সান ফ্রান্সিসকো (সকাল ৬টা)
২ জুলাই - ম্যাচ ৮৪ - এইচ১ বনাম জে২ - লস অ্যাঞ্জেলেস (রাত ১টা)
৩ জুলাই - ম্যাচ ৮৩ - কে২ বনাম এল২ - টরন্টো (ভোর ৫টা)
৩ জুলাই - ম্যাচ ৮৫ - বি১ বনাম ই/এফ/জি/আই/জে-৩ - ভ্যাঙ্কুভার (সকাল ৯টা)
৩ জুলাই - ম্যাচ ৮৮ - ডি২ বনাম জি২ - ডালাস (রাত ১২টা)
৪ জুলাই - ম্যাচ ৮৬ - জে১ বনাম এইচ২ - মায়ামি (ভোর ৪টা)
৪ জুলাই - ম্যাচ ৮৭ - কে১ বনাম ডি/ই/আই/জে/এল-৩ - কানসাস সিটি (সকাল ৭–৩০ মি.)

শেষ ১৬ (তৃতীয় রাউন্ড):
৪ জুলাই - ম্যাচ ৯০ - ৭৩ ম্যাচ জয়ী বনাম ৭৫ ম্যাচ জয়ী - হোস্টন (রাত ১১টা)
৪ জুলাই - ম্যাচ ৮৯ - ৭৮ ম্যাচ জয়ী বনাম ৭৭ ম্যাচ জয়ী - ফিলাডেলফিয়া (রাত ৩টা)
৫ জুলাই - ম্যাচ ৯১ - ৭৬ ম্যাচ জয়ী বনাম ৭৮ ম্যাচ জয়ী - নিউইয়র্ক-নিউজার্সি (রাত ২টা)
৬ জুলাই - ম্যাচ ৯২ - ৭৯ ম্যাচ জয়ী বনাম ৮০ ম্যাচ জয়ী - মেক্সিকো সিটি (সকাল ৬টা)
৬ জুলাই - ম্যাচ ৯৩ - ৮৩ ম্যাচ জয়ী বনাম ৮৪ ম্যাচ জয়ী - ডালাস (রাত ১টা)
৭ জুলাই - ম্যাচ ৯৪ - ৮১ ম্যাচ জয়ী বনাম ৮২ ম্যাচ জয়ী - সিয়াটল (সকাল ৬টা)
৭ জুলাই - ম্যাচ ৯৫ - ৮৬ ম্যাচ জয়ী বনাম ৮৮ ম্যাচ জয়ী - আটলান্টা (রাত ১০টা)
৭ জুলাই - ম্যাচ ৯৬ - ৮৫ ম্যাচ জয়ী বনাম ৮৭ ম্যাচ জয়ী - ভ্যাঙ্কুভার (রাত ২টা)

কোয়ার্টার ফাইনাল:
৯ জুলাই - ম্যাচ ৯৭ - ৮৯ ম্যাচ জয়ী বনাম ৯০ ম্যাচ জয়ী - বোস্টন (রাত ২টা)
১০ জুলাই - ম্যাচ ৯৮ - ৯৩ ম্যাচ জয়ী বনাম ৯৪ ম্যাচ জয়ী - লস অ্যাঞ্জেলস (রাত ১১টা)
১১ জুলাই - ম্যাচ ৯৯ - ৯১ ম্যাচ জয়ী বনাম ৯২ ম্যাচ জয়ী - মায়ামি (রাত ৩টা)
১২ জুলাই - ম্যাচ ১০০ - ৯৫ ম্যাচ জয়ী বনাম ৯৬ ম্যাচ জয়ী - কানসাস (সকাল ৭টা)

সেমিফাইনাল:
১৪ জুলাই - ম্যাচ ১০১ - ৯৭ ম্যাচ জয়ী বনাম ৯৮ ম্যাচ জয়ী - ডালাস (রাত ১টা)।
১৫ জুলাই - ম্যাচ ১০২ - ৯৯ ম্যাচ জয়ী বনাম ১০০ ম্যাচ জয়ী - আটালান্টা (রাত ১টা)।

তৃতীয় স্থান নির্ধারণী:
১৮ জুলাই - তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ - মায়ামি (রাত ৩টা)।

ফাইনাল:
১৯ জুলাই - ফাইনাল - নিউইয়র্ক-নিউজার্সি (রাত ১টা)।

ঢাকা/আমিনুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ