হামদর্দ প্রাণপুরুষ ড. হাকীম মো. ইউছুফ হারুন ভূঁইয়া’র জন্মদিন উদযাপিত
Published: 2nd, March 2025 GMT
হামদর্দ ল্যাবরেটরীজ (ওয়াক্ফ) বাংলাদেশ-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ড. হাকীম মো. ইউছুফ হারুন ভূঁইয়া’র জন্মদিন উদযাপিত হয়েছে।
শনিবার (১ মার্চ) রাজধানীর বাংলামোটরে হামদর্দ-এর প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে তার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘজীবন কামনা করা হয়। এতে কোরআন খতম, আলোচনা সভা, দোয়া-মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।
জন্মদিন উপলক্ষে সকালে হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ, হামদর্দ পাবলিক কলেজ, রওশন জাহান ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল (ইউনানী) লক্ষ্মীপুর, হামদর্দ জেনারেল হাসপাতাল, হাকীম সাঈদ ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ, হামদর্দ ইউনানী মেডিকেল কলেজ বগুড়া, হামদর্দ আধুনিক কারখানার সদস্যবৃন্দ, হামদর্দ এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন ও হামদর্দ কর্মচারী কল্যাণ সমিতির প্রতিনিধিদের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সহধর্মিণী, হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের উপদেষ্টা ও রওশন জাহান ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের অধ্যক্ষ অধ্যাপক হাকীম কামরুন নাহার হারুন, একুশে পদকপ্রাপ্ত চিকিৎসক, হামদর্দ ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য অধ্যাপক ডা.
এ ছাড়া অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন- সিনিয়র পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) আনিসুল হক, পরিচালক (বিপণন ও বিক্রয়) হাকীম সাইফউদ্দিন মুরাদ, তথ্য ও গণসংযোগ বিভাগের পরিচালক আমিরুল মোমেনীন মানিক, হামদর্দ ফাউন্ডেশনের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মাহবুব আনোয়ার এবং ভারতের বিশিষ্ট চিকিৎসক হামদর্দ বিশ্বদ্যিালয় বাংলাদেশের ইউনানী চেয়ার ড. মনোয়ার হোসেন কাজমী।
বক্তারা হামদর্দ-এর সাফল্যের পেছনে ড. হাকীম মো. ইউছুফ হারুন ভূঁইয়া’র অবদানের কথা তুলে ধরেন।
তারা জানান, মাত্র ৫০ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে হামদর্দ-এর যাত্রা শুরু হলেও আজ এটি দেশের অন্যতম বৃহৎ স্বাস্থ্য ও শিক্ষাসেবার প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। হামদর্দ শুধু চিকিৎসা ও গবেষণায় নয়, মানবসেবার ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখে চলেছে।
ঢাকা/টিপু
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম ড ক ল কল জ হ মদর দ ব শ
এছাড়াও পড়ুন:
বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত বৃদ্ধের মৃত্যু
নাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত রওশন আলম (৬৫) নামের এক বৃদ্ধ মারা গেছেন। শনিবার দুপুরে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি উপজেলার দিঘইর গ্রামের বাসিন্দা।
গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার দিঘইর দেশপাড়া গ্রামে ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আরিফুল ইসলাম ও উপজেলা সৈনিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। তখন রওশন আলম আহত হন। তিনি উপজেলার দিঘইর গ্রামের বাসিন্দা।
আরিফুল ইসলাম অভিযোগ করেন, স্থানীয় সোহেল রানার সঙ্গে তাঁর বিরোধ চলছিল। তিনি বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে ২০ থেকে ২৫ জন লোক নিয়ে তাঁর সমর্থকদের ওপর হামলা করেন। এতে চারজন আহত হন। পরে সেনাবাহিনী গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সকালে রওশন আলম মারা যান।
তবে সোহেল রানা বলেন, আরিফুল ইসলাম ও তাঁর লোকজন এলাকাবাসীকে বিভিন্নভাবে হেনস্তা করে আসছিলেন। সেই ঘটনার সূত্রে মারামারি হয়েছে। আরিফুলের সমর্থকেরা হত্যা করে তাঁদের ওপর দোষ চাপাচ্ছেন।
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম সারোয়ার হোসেন বলেন, মারামারি নিয়ে আগেই মামলা হয়েছিল। এখন মারামারির মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হবে। ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করার চেষ্টা চলছে।