তিন দফা কমানোর পর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম আবার বাড়ানো হয়েছে। সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ৫৫৭ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৫১ হাজার ৯০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ দাম বাড়ানো হয়েছে। বুধবার থেকে নতুন দাম কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
এর আগে গত ২৪ ও ২৮ ফেব্রুয়ারি এবং ২ মার্চ টানা তিন দফা কমানো হয় স্বর্ণের দাম। ২৪ ফেব্রুয়ারি ভালো মানের এক ভরি স্বর্ণের দাম কমানো হয় ১ হাজার ১৫৫ টাকা, ২৮ ফেব্রুয়ারি কমানো হয় ২ হাজার ৪০৩ টাকা এবং ২ মার্চ কমানো হয় ২ হাজার ৬২৪ টাকা। অর্থাৎ তিন দফায় ভালো মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে কমে ৬ হাজার ১৮২ টাকা।
নতুন মূল্য অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ৫৫৭ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৫১ হাজার ৯০০ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ৩৯৪ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৪৪ হাজার ৯৯৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ২১ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ২৪ হাজার ৩৯৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৪৮৫ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ২ হাজার ৩৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এদিকে স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ২ হাজার ৫৭৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রুপার দাম ১ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: স বর ণ র দ ম স বর ণ স বর ণ র দ ম ৩ হ জ র
এছাড়াও পড়ুন:
নিজের বিভিন্ন কোম্পানির এমডি-সিইওদের চেয়েও আদানির বেতন কম
ভারতীয় বিলিয়নিয়ার বা শতকোটিপতি গৌতম আদানি সর্বশেষ ২০২৪–২৫ অর্থবছরে মোট ১০ কোটি ৪১ লাখ রুপি বেতন পেয়েছেন, যা আগের বছরের তুলনায় ১২ শতাংশ বেশি। তবে পারিশ্রমিকের দিক থেকে তিনি ভারতের অন্যান্য শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ীদের তুলনায় ঢের পিছিয়ে রয়েছেন। এমনকি নিজস্ব মালিকানাধীন আদানি শিল্পগোষ্ঠীর কয়েকজন শীর্ষ নির্বাহীর চেয়েও তাঁর বেতন কম। অর্থাৎ কোম্পানির চেয়ারম্যান তথা মালিক হয়েও তিনি গ্রুপের শীর্ষ নির্বাহীদের চেয় কম বেতন পান কিংবা নেন।
আদানি গ্রুপের তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে সে দেশের গণমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড এই সংবাদ পরিবেশন করেছে। ভারতের অর্থবছর হচ্ছে আগের বছরের ১ এপ্রিল থেকে পরের বছরের ৩১ মার্চ।
পবন মুঞ্জাল, এমডি ও সিইও, হিরোমোটো করপোরেশন