রোদে তাতানো একটি দিনের শেষে ইফতারে চাই ঠান্ডা ঠান্ডা পানীয়। কিন্তু তা তৈরি করতে খুব বেশি সময় লাগা যাবে না। আবার একঘেয়ে লেবুর শরবত প্রতিদিন ভালোও লাগে না। উপায় কী? দেখে নিন এই মকটেইল রেসিপিটি। একমুঠো উপকরণ আর মাত্র ৫ মিনিটে তৈরি হয়ে যাবে ইফতারের এই অনুষঙ্গ। 

উপকরণ (এক গ্লাস পানীয়র জন্য): 

- ১০টি টাটকা পুদিনা পাতা

- ২ টেবিল চামচ টাটকা লেবুর রস

- ১ টেবিল চামচ চিনি ১ টেবিল চামচ পানিতে মেশানো

- আধা কাপ স্প্রাইট বা এ ধরণের সাদা কোমল পানীয়

- বেশ অনেকখানি বরফ

- সাজানোর জন্য একফালি লেবু এবং পুদিনা পাতা

প্রণালী: 

১) একটি গ্লাসে একসাথে মিশিয়ে নিন পুদিনা পাতা, লেবুর রস, এবং চিনি-পানির মিশ্রন

২) শক্ত একটি চামচের হাতল দিয়ে ভালো করে চেপে চেপে পুদিনা পাতার সাথে তরলটি মিশিয়ে নিন। 

৩) এবার ওপরে স্প্রাইট জাতীয় পানীয়টি দিয়ে দিন। সবার শেষে বরফ দিন। লেবুর ফালি এবং পুদিনা পাতা দিয়ে সাজিয়ে নিন। 

তৈরির পর দ্রুতই পানীয়টি সার্ভ করুন। ভাজাভুজি এবং ঝাল খাবারের সাথে এই মকটেইল বেশ উপাদেয়।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইফত র শরবত

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বিশেষ ফিউশন খাবার উপস্থাপনা

মানজু রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এক ব্যতিক্রমধর্মী খাবার আয়োজন, যেখানে দেশি স্বাদের সাথে ছিল আন্তর্জাতিক রান্নার কৌশল ও উপকরণ। আয়োজনে ঐতিহ্য ও আধুনিকতা একসূত্রে গাঁথা হয়েছে।

সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, এ আয়োজনের মূল আকর্ষণ ছিলেন আন্তর্জাতিকভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রন্ধনশিল্পী ইনারা জামাল, যিনি ফুড স্টাডিজে নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর এবং ইনস্টিটিউট অব কালিনারি এডুকেশন, নিউইয়র্ক থেকে বিশেষ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন।

ইনারা জামাল বলেন, ‘খাবার শুধু স্বাদের বিষয় নয়, এটি একটি সাংস্কৃতিক অনুষঙ্গ। আমি চাই বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবারকে ভিন্ন দেশের উপকরণ ও কৌশলের সঙ্গে মিশিয়ে বিশ্বদরবারে নতুন রূপে উপস্থাপন করতে। সৃজনশীল উদ্ভাবনের মাধ্যমে বাংলাদেশি খাবারকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরা। একইসঙ্গে, তার লক্ষ্য বাংলাদেশের খাদ্যসংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে গবেষণার আলোয় তুলে ধরা, যেন এই সমৃদ্ধ উত্তরাধিকার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সংরক্ষিত থাকে। খাবারে তিনি সবসময় প্রাধান্য দেন প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদান এবং টেকসই উপস্থাপনাকে।

এই আয়োজনকে আরও রঙিন করে তোলে রন্ধনশিল্পী মালিহার বাহারি পরিবেশনা, যেখানে দেশি উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয় নানান স্বাদের সুস্বাদু খাবার।

আয়োজকরা জানান, এই আয়োজনের লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশি খাদ্যসংস্কৃতিকে আধুনিক উপস্থাপনার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরা এবং ভোজনরসিকদের সামনে এক নতুন স্বাদের অভিজ্ঞতা নিয়ে আসা।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিরা খাবারের স্বাদ, গন্ধ ও পরিবেশনায় মুগ্ধতা প্রকাশ করেন। এমন আয়োজনের ধারাবাহিকতা রক্ষার ওপর জোর দেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আহারে চার পদ
  • মাটির গুণগত বৃদ্ধিতে ‘বিনা বায়োচার’ উদ্ভাবন
  • সুন্দর ভবনে পরিত্যক্ত কক্ষ, কমেছে শিক্ষার্থী, ঢিমেতালে চলে কার্যক্রম
  • ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বিশেষ ফিউশন খাবার উপস্থাপনা