রেকর্ড তৃতীয়বার চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জিতেছে ভারত। দুবাইয়ে ফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে দলকে চ্যাম্পিয়ন করতে সামনে থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন রোহিত শর্মা। রান তাড়ায় ৭৬ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেই ম্যাচসেরাও হয়েছেন ভারত অধিনায়ক। ফাইনালের সেই পারফরম্যান্স ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়েও এগিয়ে দিয়েছে তাঁকে। আজ প্রকাশিত সর্বশেষ র‍্যাঙ্কিংয়ে দুই ধাপ এগিয়ে তিনে উঠেছেন রোহিত।

ব্যাটসম্যানদের মধ্যে শীর্ষেও একজন ভারতীয়। ৭৮৪ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে ১ নম্বর ভারতের ওপেনার শুবমান গিল। গিল ও রোহিতের মাঝে আছেন পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক বাবর আজম। শীর্ষ পাঁচের বাকি দুজন—দক্ষিণ আফ্রিকার হাইনরিখ ক্লাসেন (৪র্থ) ও ভারতের বিরাট কোহলি (৫ম)। দুজনই পিছিয়েছেন এক ধাপ করে।

রানার্সআপ নিউজিল্যান্ডের ত্রয়ী ড্যারিল মিচেল (এক ধাপ এগিয়ে ছয়ে), রাচিন রবীন্দ্র (১৪ ধাপ এগিয়ে ১৪ নম্বরে) ও গ্লেন ফিলিপসও (ছয় ধাপ এগিয়ে ২৪-এ) বলার মতো এগিয়েছেন।

চোটের কারণে ফাইনালে না থাকায় টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি ম্যাট হেনরি পিছিয়েছেন তিন ধাপ.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

সমালোচনা নিয়ে মুখ খুললেন ভাবনা

ছোটপর্দা থেকে বড়পর্দা—দু’জায়গাতেই নিজের অভিনয়গুণে জায়গা করে নিয়েছেন অভিনেত্রী আশনা হাবিব ভাবনা। পর্দার চরিত্রে যেমন সাহসী, বাস্তব জীবনেও তেমনি সরব ও স্পষ্টভাষী।

বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার উপস্থিতি সবসময়ই আলোচনায় থাকে। নিয়মিত ছবি ও ভাবনার টুকরো প্রকাশ করায় অনেক সময় কটাক্ষের মুখে পড়েছেন এই অভিনেত্রী। তবে এবার সেই সমালোচনা নিয়ে খোলামেলা মুখ খুললেন ভাবনা। 

আরো পড়ুন:

সিনেমায় জুটি বাঁধলেন ইয়াশ-তটিনী

‘বেহুলা দরদী’ রূপে পর্দায় স্নিগ্ধা

এক সাক্ষাৎকারে নিজের অবস্থান জানাতে গিয়ে ভাবনা বলেন, “একজন লুকিয়ে লুকিয়ে লিখছে, যার নামহীন একটা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট—না কোনো নাম, না কোনো পরিচয়! এখন সে কোথায় বসে কী লিখছে, তাতে আমার কিছু যায় আসে না।” 

তার মতে, ফেক অ্যাকাউন্ট থেকে আসা সমালোচনা বা বিদ্বেষমূলক মন্তব্য কখনো তার মনোযোগ নষ্ট করতে পারে না। ভাবনা বলেন, “যারা নিজেদের মুখ লুকিয়ে কথা বলে, তাদের মতামত আমার কাছে কোনো গুরুত্ব রাখে না।”

অভিনেত্রীর ভাষায়, নিজের কাজ আর ব্যক্তিগত জীবনের মধ্যে পার্থক্য বজায় রাখাই তার মূল নীতি। সমালোচনা বা প্রশংসা—দুটোই তিনি সামলান এক ধরনের ভারসাম্যের সঙ্গে। ভাবনা বলেন, “আমি জানি, আমি কী করছি। কারো ভালো লাগা বা খারাপ লাগা আমার কাজের মান নির্ধারণ করে না। আমি আমার পথেই থাকব, এটাই আমার বিশ্বাস।”

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ