Risingbd:
2025-06-16@16:54:03 GMT

পল্লবীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

Published: 21st, March 2025 GMT

পল্লবীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

রাজধানীর পল্লবীতে সেলিম (৩৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।

শুক্রবার (২১ মার্চ) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সেলিমকে রক্তাক্ত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত সেলিম এক সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে মিরপুর-১১ নম্বর সেকশনের বিহারী ক্যাম্প ওয়াবদা কলোনি বিল্ডিংয়ে থাকতেন। পেশায় কারচুপির কারখানায় কাজ করতেন তিনি।

আরো পড়ুন:

রাজশাহীর মিম হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

খুলনায় ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

সেলিমের খালা ইয়াসমিন আক্তার জানান, সেলিম স্ত্রী ও এক সন্তানকে নিয়ে মিরপুর ১১ বিহারী ক্যাম্প ওয়াবদা কলোনি বিল্ডিংয়ে থাকতো। সন্ধ্যার দিকে ওয়াবদা বিল্ডিং এর পাশে মাঠে পূর্ব শত্রুতার জেরে সেলিমকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ফেলে রাখে।

খালা ইয়াসমিন দাবি করেন, স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ী পারভিন, রনি, জনি, সীমা ও রানীসহ আরো বেশ কয়েকজন পূর্ব শত্রুতার জের ধরে সেলিমকে কুপিয়ে হত্যা করে।

ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) মো.

ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।

ঢাকা/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হত য

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের পাল্টাপাল্টি হামলা, আহত ১০

বরিশালের হিজলায় লঞ্চের ডেকে যাত্রীদের চাদর বিছানো নিয়ে বিরোধের জেরে সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ যাত্রী আহত হয়েছেন। সোমবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার শৌলা লঞ্চঘাটে এই ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত বিএনপি নেতার নাম খালেক মাঝি। তিনি হরিণাথপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

যাত্রী ও লঞ্চ কর্মচারীরা জানান, সোমবার সকাল ৮টায় মুলাদীর মৃধারহাট থেকে এমভি জানডা নামক একটি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। লঞ্চটি ৯টায় হিজলার শৌলা লঞ্চঘাটে ভেড়ে। এ স্টেশন থেকে ওঠা যাত্রীরা লঞ্চের ডেকে বসার চেষ্টা করেন। এ সময় ডেকে আগে বিছিয়ে রাখা চাদরে জায়গা পেতে যাত্রীপ্রতি এক হাজার টাকা দাবি করেন খালেক ও তাঁর সহযোগীরা। এ নিয়ে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে যাত্রীদের ওপর হামলা করা হয়। এতে ১০ জন যাত্রী আহত হন। তখন যাত্রীরা সংঘবদ্ধ হয়ে খালেক ও তাঁর সহযোগীদের ওপর পাল্টা হামলা করেন।

অভিযোগ অস্বীকার করে খালেক মাঝি বলেন, লঞ্চের মধ্যে গোলযোগ দেখে তিনি তা থামাতে গিয়েছিলেন। এ সময় লঞ্চের যাত্রীরা তাঁর ওপর হামলা করেছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক লঞ্চ কর্মচারী জানিয়েছেন, শৌলা লঞ্চঘাট খালেক মাঝিকে চাঁদা না দিলে সাধারণ যাত্রীরা ডেকে বসতে পারেন না। তারা খালেক মাঝির কাছে অনেকটা জিম্মি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ