কালীগঞ্জ কল্যাণ সংস্থার দোয়া ও ইফতার মাহফিল
Published: 22nd, March 2025 GMT
স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন কালীগঞ্জ কল্যাণ সংস্থার (কেকেএস) সাধারণ সভা এবং দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (২১ মার্চ) বিকেলে কালীগঞ্জ পৌর এলাকার সংস্থার নিজস্ব কার্যালয়ে এ সাধারণ সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাশহুদুর রহমান সাজেদের পরিচালনায় এতে বক্তব্য রাখেন কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো.
এসময় সাংবাদিক রফিক সরকার, স্থানীয় মসজিদ-মাদ্রাসার ইমান-মোয়াজ্জিন, শিক্ষক-শিক্ষর্থী, গণমাধ্যমকর্মী, সংগঠনের কার্যনির্বাহী ও সাধারণ সদস্যসহ দেড় শতাধিক রোজাদার উপস্থিত ছিলেন।
পরে সংগঠনের মঙ্গল ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ দোয়া পরিচালনা করেন কালীগঞ্জ থানা মসজিদের খতিব ও ইমাম মুফতি ইমদাদুর রহমান।
ঢাকা/রফিক/এস
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স গঠন র র রহম ন
এছাড়াও পড়ুন:
সরকারের ভেতরে একটা অংশ নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে: এনসিপি
সরকারের ভেতরের একটি পক্ষ ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের বাইরে গিয়ে নিজেরাই ঐকমত্য কমিশন হওয়ার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, এই চেষ্টার কারণে নির্বাচন ঝুঁকিতে পড়বে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আখতার হোসেন এ কথা বলেন।
আখতার হোসেন বলেন, তাঁদের কাছে স্পষ্টতই প্রতীয়মান যে সরকারের ভেতরের কোনো একটা অংশ সংস্কারকে ভন্ডুল করে নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ–আলোচনার ভিত্তিতেই কমিশন সুপারিশ উপস্থাপন করেছে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সেই সুপারিশের ভিত্তিতেই সরকার আদেশ জারি করবে, সেটাই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যখন সরকারের তরফ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে আরও এক সপ্তাহ রাজনৈতিক দলগুলোকে আলাপ–আলোচনার কথা বলা হয়, তখন মনে হয় যে সরকার আসলে এই সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে সাপ-লুডো খেলছে। তিনি বলেন, ‘আমরা ৯৬-তে পৌঁছে গিয়েছিলাম, সেটাকে আবার তিনে নিয়ে আসা হয়েছে সাপ কেটে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের বর্তমান যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তাতে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।’
অতি দ্রুত সরকারকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সরকারকে নিজেকেই দায়িত্ব নিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে। সামনের সংসদকে গাঠনিক ক্ষমতা প্রদান করার মধ্য দিয়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। গণভোটের মাধ্যমে অর্জিত জনগণের অভিপ্রায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেন বাস্তবায়িত হয়, সেই সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে।