চট্টগ্রামে টাংকির পাহাড় ও চমেক পাহাড়ে আগুন
Published: 25th, March 2025 GMT
চট্টগ্রাম নগরের লালখানবাজারে টাংকির পাহাড়ে আগুনের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার রাত নয়টার দিকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে ফায়ার সার্ভিস। এতে অনেকগুলো বসতঘর পুড়ে গেছে। এর আগে সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পাহাড়েও আগুনের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স আগ্রাবাদ নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে জানানো হয়, রাত নয়টার দিকে টাংকির পাহাড়ে আগুনের খবর পেয়ে দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ চলছে।
টাংকির পাহাড়ের বাসিন্দা মো.
এদিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এলাকার একটি পাহাড়ে আগুন লাগে সন্ধ্যায়। সাড়ে ছয়টার দিকে মেডিকেল কলেজের ছাত্রাবাসের পেছনের পাহাড়ে আগুন লাগে। পরে ফায়ার সার্ভিস গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স আগ্রাবাদ নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে জানানো হয়, খবর পেয়ে দুইটি ইউনিটের গাড়ি ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নির্বাপণ করে। তদন্ত করে আগুনের কারণ বের করা হবে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: আগ ন
এছাড়াও পড়ুন:
রামগড়ে ভ্যাকসিন দেয়ার পর অর্ধশত গরু-ছাগলের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার লামকুপাড়া এলাকায় উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে ভ্যাকসিন দেয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রোগাক্রান্ত গরু ও ছাগল মারা গেছে। গত ১৫ দিনে চারটি গরু ও প্রায় অর্ধশত ছাগলের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১ মে) দুপুরে এলাকা পরিদর্শন করে মৃত পশুর ময়নাতদন্ত ও রোগাক্রান্ত পশুর নমুনা সংগ্রহ করেছেন প্রাণিসম্পদ বিভাগের চট্টগ্রাম থেকে আসা মেডিকেল টিমের সদস্যরা। তারা এলাকায় এসে খামারিদের সঙ্গে কথা বলেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করেন।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালকের পক্ষে ৬ সদস্যের তদন্ত টিমের নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম জেলা ভেটেনারি কর্মকর্তা ডা. সাহব উদ্দিন।
আরো পড়ুন:
গোপালগঞ্জে মহাজনী সুদের চাপে শ্রমিকের মৃত্যু, দাবি পরিবারের
নোয়াখালীর মাদরাসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু, পরিবারের দাবি হত্যা
স্থানীয়রা খামারিরা জানান, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের পশু চিকিৎসকের পরামর্শে সরকারি ভ্যাকসিন দেয়ার পর এ ঘটনা ঘটেছে। খামারিরা মনে করছেন, এ সব ভ্যাকসিনে সমস্যা ছিল অথবা একই সিরিঞ্জে সবগুলো পশুকে ভ্যাকসিন দেয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
ভ্যাকসিন দেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পশুর অতিরিক্ত জ্বর, চামড়ায় গুটি ও ক্ষতের সৃষ্টি হয়। ২৪ ঘণ্টা যেতে না যেতে গরু ও ছাগল মারা যায়। কোনো চিকিৎসায় আর বাঁচানো যাচ্ছে না।
প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে মৃত পশু মাটিচাপা দেয়া এবং আক্রান্ত পশুকে অন্য পশু থেকে আলাদা রাখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিরা সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছেন।
ঢাকা/রূপায়ন/বকুল