বাংলা বর্ষবরণের আনন্দ শোভাযাত্রায় এবার বাংলাদেশের ২৮টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন। তারা নিজ নিজ সংস্কৃতির প্রতীক বহন ও ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরিধান করে শোভাযাত্রাকে আরো বর্ণিল করে তুলেছেন। শুধু বাংলাদেশিরা নন, শোভাযাত্রায় অংশ নিয়ে নেচে-গেয়ে উৎসবে মেতে উঠেছেন একঝাঁক বিদেশি শিক্ষার্থী ও পর্যটকও।

সোমবার (১৪ এপ্রিল) সকাল ৯টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের সামনে থেকে আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু হয়েছে। এটি শাহবাগ মোড়, টিএসসি, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্র, দোয়েল চত্বর হয়ে পুনরায় চারুকলায় গিয়ে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। শোভাযাত্রায় অংশ নিয়েছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার হাজার হাজার মানুষ।

শোভাযাত্রায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এটি বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ও জাতিগত সম্প্রীতির অনন্য উদাহরণ।

শোভাযাত্রায় সাতটি বড়, সাতটি মাঝারি ও সাতটি ছোট মোটিফসহ মোট ২১টি মোটিফ রয়েছে। মূল মোটিফ হলো ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’। এছাড়া, পায়রা, মাছ, বাঘ ও মুগ্ধর পানির বোতলের মোটিফ রয়েছে।

ঢাকা/মামুন/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

পাকিস্তানি খেলোয়াড়ের থ্রো লাগল আম্পায়ারের মাথায়, এরপর যা হলো

এশিয়া কাপে গতকাল পাকিস্তান-সংযুক্ত আরব আমিরাত ম্যাচটা শুরু হয়েছিল নাটকীয়তা দিয়ে। ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে হাত না মেলানো বিতর্কে ম্যাচ রেফারি অ্যান্ডি পাইক্রফটের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ ছিল পাকিস্তান।

পাইক্রফটকে ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব থেকে না সরালে আরব আমিরাতের বিপক্ষে ম্যাচটি না খেলার কড়া বার্তাও দিয়েছিল পাকিস্তান। শেষ পর্যন্ত পাইক্রফট ক্ষমা চাওয়ার পর পাকিস্তান দল মাঠে নেমেছে, তবে খেলা শুরু হয় নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টা দেরিতে।

ম্যাচ রেফারিকে সরাতে না পারলেও মাঠের আম্পায়ারকে ঠিকই ‘সরিয়ে দিয়েছে’ পাকিস্তান। পাকিস্তান-আরব আমিরাত ম্যাচ চলাকালীন অন ফিল্ড আম্পায়ার রুচিরা পল্লিয়াগুরুগে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন। তাঁর জায়গায় দায়িত্ব নেন চতুর্থ আম্পায়ার বাংলাদেশের গাজী সোহেল। পল্লিয়াগুরুগে মাঠ ছাড়েন চোট পেয়ে। পাকিস্তানের উইকেটকিপার মোহাম্মদ হারিসের থ্রো তাঁর মাথায় লেগেছিল।

আম্পায়ারের খোঁজ নিচ্ছেন সাইম, হারিস।

সম্পর্কিত নিবন্ধ