বেশ বিরতির পর প্রকাশ পেয়েছে অভিনেত্রী জাকিয়া বারী মম অভিনীত নতুন ওয়েব সিরিজ ‘ননসেন্স’। পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ‘বঙ্গ’-তে প্রকাশ পাওয়া ছয় পর্বের সিরিজটি নির্মাণ করেছেন রাকেশ বসু।

সিরিজের গল্প ধারণা টনি মাইকেল গোমেজের। লিখেছেন মনসুর রহমান চঞ্চল। চিত্রনাট্য করেছেন নির্মাতা নিজেই।

এতে অভিনয় প্রসঙ্গে মম বলেন, ‘সিরিজটির গল্প অসাধারণ। পারিবারিক গল্পের সিরিজ এটি। দর্শক এই সময়ে ওয়েব সিরিজে যে ধরনের গল্প দেখতে চান এটি তেমনই। আশা করছি এটি দর্শকের পছন্দ হবে।’

সিরিজের গল্পটি শুরু হয় মধ্যবিত্ত পরিবারের এক ব্যক্তিকে ঘিরে। যার মধ্যে বর্তমান সমাজের প্রতিচ্ছবি রয়েছে। যিনি সবার মন জুগিয়ে চলতে পছন্দ করেন। হঠাৎ করে কোনো একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়। এগিয়ে যায় গল্প।

মম ছাড়াও শহরকেন্দ্রিক পারিবারিক গল্পের ওয়েব সিরিজটিতে অভিনয় করেছেন ইন্তেখাব দিনার, আইশা খান, নাজিবা বাশার, মিলি বাশার, শহীদুল আলম সাচ্চু, টনি মাইকেল গোমেজসহ অনেকে। 

সিরিজের গল্প নিয়ে নির্মাতা রাকেশ বসু বলেন, ‘এটা কোনো ডার্ক ঘরানার গল্প নয়, একই অ্যাপার্টমেন্টে থাকা দুটি ভিন্ন চিন্তাধারার দুটি পরিবারের গল্প। নাটকে তো অনেক বিষয় থাকে, আমরা দেখাতে পারি না। ওয়েব সিরিজে আমরা তা তুলে ধরতে পারি। এই গল্পটা দর্শকের পছন্দ হবে বলে আমি মনে করছি।’ 
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: অভ ন ত র পর ব র র

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের পাল্টাপাল্টি হামলা, আহত ১০

বরিশালের হিজলায় লঞ্চের ডেকে যাত্রীদের চাদর বিছানো নিয়ে বিরোধের জেরে সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ যাত্রী আহত হয়েছেন। সোমবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার শৌলা লঞ্চঘাটে এই ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত বিএনপি নেতার নাম খালেক মাঝি। তিনি হরিণাথপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

যাত্রী ও লঞ্চ কর্মচারীরা জানান, সোমবার সকাল ৮টায় মুলাদীর মৃধারহাট থেকে এমভি জানডা নামক একটি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। লঞ্চটি ৯টায় হিজলার শৌলা লঞ্চঘাটে ভেড়ে। এ স্টেশন থেকে ওঠা যাত্রীরা লঞ্চের ডেকে বসার চেষ্টা করেন। এ সময় ডেকে আগে বিছিয়ে রাখা চাদরে জায়গা পেতে যাত্রীপ্রতি এক হাজার টাকা দাবি করেন খালেক ও তাঁর সহযোগীরা। এ নিয়ে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে যাত্রীদের ওপর হামলা করা হয়। এতে ১০ জন যাত্রী আহত হন। তখন যাত্রীরা সংঘবদ্ধ হয়ে খালেক ও তাঁর সহযোগীদের ওপর পাল্টা হামলা করেন।

অভিযোগ অস্বীকার করে খালেক মাঝি বলেন, লঞ্চের মধ্যে গোলযোগ দেখে তিনি তা থামাতে গিয়েছিলেন। এ সময় লঞ্চের যাত্রীরা তাঁর ওপর হামলা করেছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক লঞ্চ কর্মচারী জানিয়েছেন, শৌলা লঞ্চঘাট খালেক মাঝিকে চাঁদা না দিলে সাধারণ যাত্রীরা ডেকে বসতে পারেন না। তারা খালেক মাঝির কাছে অনেকটা জিম্মি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ