ঢাকার গুলশান-২ এ অবস্থিত র‍্যাংগস ই-মার্ট শোরুমে শুরু হয়েছে প্যানাসনিক এসি কার্নিভাল ক্যাম্পেইন। সম্প্রতি উদ্বোধন হওয়া এই ক্যাম্পেইনে ৬টি প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড অংশগ্রহণ করছে, যার মধ্যে রয়েছে প্যানাসনিক, এলজি, হাইসেন্স, হুন্দাই, দাইকিন এবং তোশিন র‍্যানকনসহ আরও অনেক বিশ্বমানের ব্র্যান্ড।

এই ক্যাম্পেইনে ২৩টি এসির মডেল প্রদর্শিত হচ্ছে, যার মূল্য ৪৮ হাজার ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত। গ্রাহকদের জন্য আকর্ষণীয় অফারের পাশাপাশি বিশেষ সুযোগও রাখা হয়েছে, যেমন এসি জিতে নেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ফ্রি ইন্সটলেশন, এক্সটেন্ডেড ওয়ারেন্টি, এসি ফ্রি ক্লিনিং সার্ভিস, ফ্রি ডেলিভারি এবং ২৪ মাস পর্যন্ত ০% ইএমআই সুবিধা।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্যানাসনিকের সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং ভুপেন ভার্দওয়াজ এবং জিবিএসের পক্ষ থেকে বিজয় সিং। র‍্যাংগস ই-মার্ট থেকে উপস্থিত ছিলেন ডিভিশনাল ডিরেক্টর ইয়ামিন শরীফ চৌধুরী, হেড অব বিজনেস মো.

রাশেদুল ইসলাম, হেড অব মার্কেটিং তাসকিন হোসেন এবং হেড অব প্রোডাক্ট অ্যান্ড ব্র্যান্ড রায়হান আহমেদসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

এলজি ইলেক্ট্রনিক্স বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জেরাল্ড চুন বলেছেন, র‍্যাংগস ই-মার্ট এসি কার্নিভাল আমাদের গ্রাহকদের উন্নত সেবা এবং বিশ্বমানের পণ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি আমাদের গ্রাহকদের কাছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সহজলভ্য করার পাশাপাশি, তাদের চাহিদা পূরণে আমাদের অঙ্গীকারকে আরও দৃঢ় করবে।

ঢাকা/হাসান/এনএইচ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সরকারের ভেতরে একটা অংশ নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে: এনসিপি

সরকারের ভেতরের একটি পক্ষ ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের বাইরে গিয়ে নিজেরাই ঐকমত্য কমিশন হওয়ার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, এই চেষ্টার কারণে নির্বাচন ঝুঁকিতে পড়বে।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আখতার হোসেন এ কথা বলেন।

আখতার হোসেন বলেন, তাঁদের কাছে স্পষ্টতই প্রতীয়মান যে সরকারের ভেতরের কোনো একটা অংশ সংস্কারকে ভন্ডুল করে নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে।

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ–আলোচনার ভিত্তিতেই কমিশন সুপারিশ উপস্থাপন করেছে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সেই সুপারিশের ভিত্তিতেই সরকার আদেশ জারি করবে, সেটাই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যখন সরকারের তরফ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে আরও এক সপ্তাহ রাজনৈতিক দলগুলোকে আলাপ–আলোচনার কথা বলা হয়, তখন মনে হয় যে সরকার আসলে এই সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে সাপ-লুডো খেলছে। তিনি বলেন, ‘আমরা ৯৬-তে পৌঁছে গিয়েছিলাম, সেটাকে আবার তিনে নিয়ে আসা হয়েছে সাপ কেটে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের বর্তমান যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তাতে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।’

অতি দ্রুত সরকারকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সরকারকে নিজেকেই দায়িত্ব নিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে। সামনের সংসদকে গাঠনিক ক্ষমতা প্রদান করার মধ্য দিয়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। গণভোটের মাধ্যমে অর্জিত জনগণের অভিপ্রায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেন বাস্তবায়িত হয়, সেই সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ