হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার সৈয়দ সঈদ উদ্দিন ডিগ্রি কলেজের গভর্নিং বড়ির নবনির্বাচিত সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়সলকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। রোববার সকালে কলেজে মিলনায়তনে কলেজের শিক্ষক পরিষদের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কলেজের অধ্যক্ষ মো. জাহির উদ্দিনের সভাপতিত্বে এবং ভাইস প্রিন্সিপাল মোজাম্মেল হকের পরিচালনায় সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কলেজের অন্যতম পরিচালক, সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ শাহজাহান।  

নবনির্বাচিত সভাপতি সৈয়দ মো.

ফয়সল বলেন, বৃহত্তর সিলেটের প্রবেশদ্বার মাধবপুরের সৈয়দ সঈদ উদ্দিন ডিগ্রি কলেজ ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। মাধবপুরবাসীকে উচ্চ শিক্ষার জন্য অনেক বাধাবিপত্তি মোকাবিলা করতে হয়েছে। এলাকার শিক্ষার কথা চিন্তা করে এ কলেজ প্রতিষ্ঠার পর থেকে আমরা সব ধরনের সহযোগিতা করেছি। বিগত সরকার আমাদের রাজনৈতিকভাবে দূরে রেখেছিল। তবে মাধবপুরবাসী আমাদের তাদের মণিকোঠায় রেখেছে। তাই শত নির্যাতন অত্যাচার সহ্য করে আমরা মানুষের কল্যাণ করেছি। যারা আমাদের বিরুদ্ধ ষড়যন্ত্র করেছে তারা আজ হারিয়ে গেছে। 

সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ মো. শাহজাহান বলেন, এই কলেজের শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নে শিক্ষকদের বিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে। দেশের মধ্যে যেন শ্রেষ্ঠ কলেজ হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে সেজন্য ছাত্র, শিক্ষক ও অভিভাবকদের ভূমিকা রাখাতে হবে।
 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ম ধবপ র কল জ র

এছাড়াও পড়ুন:

কুয়েটের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য হলেন অধ্যাপক হযরত আলী

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্যের দায়িত্ব পেয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলী। 

বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে তাকে এই পদে নিযুক্ত করা হয়।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এ এস এম  কাসেম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণকালীন উপাচার্য নিয়োগের আগ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য ড. মো. হযরত আলীকে কুয়েটের উপাচার্য পদের রুটিন দায়িত্ব পালনের জন্য নিয়োগ দেওয়া হলো।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতনভাতা প্রাপ্য হবেন। তিনি বিধি অনুযায়ী পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।

এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে গত ২৫ এপ্রিল কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ শরীফুল আলমকে অব্যাহতি দিয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ