ম্যারাথনে সাত শতাধিক রানারের অংশগ্রহণ
Published: 25th, April 2025 GMT
বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় ট্যুরিজম খাতকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তুলে ধরতে শুক্রবার রাজধানীর হাতিরঝিলে অনুষ্ঠিত হয়েছে বিউটিফুল বাংলাদেশ রান ২০২৫ ম্যারাথন প্রতিযোগিতা। এতে অংশ নেন সাত শতাধিক রানার। অনুষ্ঠানটির আয়োজন করেছে এভিয়েশন অ্যান্ড ট্যুরিজম জার্নালিস্টস ফোরাম অব বাংলাদেশ (এটিজেএফবি)।
সকাল ৬টায় হাতিরঝিলের পুলিশ প্লাজা প্রান্তে এ রান উৎসব শুরু হয়। রান শেষে হাতিরঝিলের অ্যাম্ফিথিয়েটারে জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শেষ হয় এ উৎসব। রান আয়োজন শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। পাশাপাশি র্যা ফেল ড্রর মাধ্যমে পাঁচ ভাগ্যবানকে ঢাকা থেকে মিলান, জোহানেসবার্গ, ব্যাংকক, মালদ্বীপ এবং কক্সবাজারের রিটার্ন টিকিট দেওয়া হয়।
এ আয়োজনে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের, ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মাইনুল হাসান, বাংলাদেশে নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি, সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলি আব্দুল্লাহ আল হমৌদি, ফিলিপাইনের রাষ্ট্রদূত নিনা পি.
সাড়ে ৭ কিলোমিটার (পুরুষ) ক্যাটেগরিতে প্রথম হয়েছেন এলাহী সরদার, দ্বিতীয় আশরাফুল আলম এবং তৃতীয় হয়েছেন সাজ্জাদ হোসেন। সাড়ে ৭ কিলোমিটার (নারী) ক্যাটেগরিতে প্রথম হয়েছেন সাদিয়া শাওলিন সিগমা, দ্বিতীয় স্বর্ণা এবং তৃতীয় হয়েছেন ফারজানা। কিলোমিটার ফান রানের প্রথম হয়েছেন জিসান, দ্বিতীয় অভি ইসলাম এবং তৃতীয় হয়েছেন জহুরুল।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন রিদম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোহাগ হোসেন, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের (বিটিবি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের, এটিজেএফবির সভাপতি তানজিম আনোয়ার ও সাধারণ সম্পাদক বাতেন বিপ্লব এবং বিউটিফুল বাংলাদেশ রানের চিফ কো-অর্ডিনেটর শফিউল্লাহ সুমন।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ম য র থন হয় ছ ন অন ষ ঠ
এছাড়াও পড়ুন:
পূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।
সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য।
সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।
এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।
এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।