বিশাল ভরদ্বাজের ‘ওমকারা’ তাঁর ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা কাজ। ২০০৬ সালে মুক্তি পাওয়া উইলিয়াম শেক্‌সপিয়ারের ‘ওথেলো’ অবলম্বনে নির্মিত সিনেমাটি নিয়ে এখনো চর্চা হয়। এ সিনেমায় ‘ঈশ্বর ল্যাংড়া ত্যাগী’ চরিত্র করে ব্যাপক আলোচিত হয়েছিলেন সাইফ আলী খান। অভিনেতা নিজেও বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, তাঁর ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা চরিত্রটি এটি। তবে জানেন কি, চরিত্রটি করার কথা ছিল আমির খানের!

সম্প্রতি ফ্রাইডে টকিজের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে এ বিষয়ে কথা বলেন চিত্রনাট্যকার রবিন ভাট। সেই সাক্ষাৎকারে নানা প্রসঙ্গে কথা বলেন রবিন, এসেছে ‘ওমকারা’র প্রসঙ্গও। রবিন জানান, প্রাথমিকভাবে তাঁরা ‘ঈশ্বর ল্যাংড়া ত্যাগী’ চরিত্রের জন্য আমির খানের নাম বাছাই করেছিলেন। সেই অনুযায়ী কথাবার্তাও এগিয়ে যায়।

আমির খান। এএফপি.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আম র খ ন চর ত র

এছাড়াও পড়ুন:

পিটুনির পর দুই অপহরণকারীকে পুলিশে সোপর্দ

গোপালগঞ্জে এক ব্যক্তিকে অপহরণের সময় দু’জনকে পিটুনির পর পুলিশে দিয়েছে জনতা। ওই দু’জন নিজেদের সেনাবাহিনী ও র‌্যাব কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দিয়েছিলেন। রোববার সদর উপজেলার চন্দ্রদিঘলীয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগীর মামলায় আজ সোমবার দু’জনকে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন– সদর উপজেলার গোপীনাথপুর শরীফপাড়া গ্রামের হাবিবুর রহমান (৪২) ও টুঙ্গিপাড়ার জোয়ারিয়া গ্রামের শ্রীবাস ঢালী (৩২)। ভুক্তভোগী সোনা মিয়া (৪২) সদর উপজেলার সুকতাইল ইউনিয়নের চরতালা গ্রামের বাসিন্দা। মামলায় তিনি অভিযোগ করেন, হাবিবুর নিজেকে সেনা কর্মকর্তা ও শ্রীবাস নিজেকে র‌্যাব কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে রোববার তাঁকে ইজিবাইকে তুলে চন্দ্রদিঘলীয়া নিয়ে যান। পরে সোনা মিয়াকে দিয়ে ওই ব্যক্তিকে পরিবারের সদস্যের কাছে কল দিয়ে মুক্তিপণ দাবি করেন। ওই টাকা না দিলে গ্রেপ্তারের হুমকি দেয়। বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী এগিয়ে এসে ওই দু’জনকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন। তাদের অসংলগ্ন কথাবার্তায় ক্ষিপ্ত হয়ে জনতা তাদের পিটুনি দিয়ে গোপীনাথপুর পুলিশ ফাঁড়িতে সোপর্দ করে।

এ বিষয়ে সোনা মিয়া গোপালগঞ্জ সদর থানায় রাতেই মামলা করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে ওই থানার ওসি মির মো. সাজেদুর রহমান বলেন, গ্রেপ্তার দু’জনকে আদালতের মাধ্যমে সোমবার সকালে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ